পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] , • কাশ্মীরের কথা >br(r আছে । উভয়েই মাছ-মাংস খায় । বাঙালী ব্রাহ্মণপরিবারে যদি কাশ্মীরী পণ্ডিত কন্য। বন্ধুরূপে পাওয়া যায় বড়ই ভাল হয় । সৌন্দর্য্য ও ইউজেনিকুসের দিকে কল্যাণ হওয়ারই সম্ভাবনা ৷ কাশ্মীরের শাল প্রসিদ্ধ । কাশ্মীর-রাজাকে এখনও প্রতি বৎসর ছ’থান শাল ভারত-সম্রাটকে উপঢৌকন ব। কর দিতে হয় । শাল তৈরি হয় পশমিনায় । পশমিনার গজ চার টক হইতে একশ’ টাকা । তি ধ্রুব ত ও পশমিন। লাদাক অঞ্চল হ’তে আমদানী হয়, ছাগলের লোম হইতে তৈরি । এই সব ছাগলের লোম খুব বড়। বাহিরের অংশ মোট এবং থম্মুখসে, ভিতরের অংশ মোলায়েম । ভিতরের অংশকে তিন চার ভাগে কাট। হয়, চামড়ার খুব নিকটের যে লোম তা হতে সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট পশমিন তৈরি হয় । শালে যে পশমিন লাগে তার প্রস্থ ৫৮ ইঞ্চি, দৈন্য সাড়ে তিন গজ । দশ টাকা হ’তে পলর টাক। গ:জ র বেশ ভাল পশমিন যায়। “চার স্ত্র তা ক। তক্ষত।” অর্থাৎ দুটে। পশমিন স্থত। পাকিয়ে সুত৷ দুই পাকান স্থতার টানা-পড়েনে যে তৈরি হয় চার স্থতির বেশ মজবুং কাপড় । ত্রিশ চল্লিশ টাক৷ মজুরীতে বেশ স্তশ্ন কাজ পাওয়া যায়। ৭৫ টাকায় বেশ শাল পাওয়া যায়। ২০০২ টাকা খুব ভাল শাল মেলে । তবে যে পশমিনার গঞ্জ ১০০ টাকা, তার দোরোথ শালের দাম সাত-আট শ' টাকা । এত মোলায়েম যে হাতের মুঠfর মধ্যে রাখা যায় । তা ছাড়া মেয়েদের ব্যবহারের জষ্ঠ্য রিং শfল পাওয়া যায়, ইহা পশমিন ও রেশমে তৈরি, দাম ত্রিশ-চল্লিশ টাকা, আংটির মধ্যে গলে যায়। তাছাড়া ৬০ হ’তে ৮০০ টাকা এক জোড় ভোমের দাম, ধোসার ও মলিদার দাম ১৫২ হতে ২৫২ ৷ কণী পটু বড় চমৎকার জিনিষ। কানা কোম্পানীক লিখলে নমুনা পাওয়া যায়। একটা কা গজে বেশ डान श्रहे. *ाeद्र शाह । v १८अ श्रृं ४उहि इल्ल । জাৰ্ম্মান পশম কাশ্মীরে আমদানী হয়, তাকে র্যাফল বলে, খুব মোলায়েম, কিন্তু মজবুত নয়। 9 凶布 করা হয় এবং এইরূপ তাহাই ভাফত, ইহা পালংপোষ ও টেবিলক্লথে যে পশমের কারুকার্য্য হয়, তাহ ব্যাপারীরা বলে পশমিনা বা র্যাফেল, কথা সৰ্ব্বৈব মিথ্যা । শ্রীনগরে যে পশম পাওয়া যায় সাধারণভঃ তাহাই এই সব কাজে ব্যবহৃত হয় । স্বপেয়ান অঞ্চলে যে পশম হয় তাহা অপেক্ষাকৃত মোলায়েম। এই দুই পশমেই কাজ হয়, এবং রেশমের কাজ ও হয় এক, নিমাৎ বাগ শুইবার সাধারণ পালংপোষ পাচ টাকা হইতে দশ টাকার মধ্যে পাওয়া যায় । কাশ্মীর হতে ফিরবার পথে বানিহাল হয়ে জম্মুই প্রশস্ত। মধ্যাহ্নে শ্রীনগর হ’তে বাহির হ'লে ৫৩ মাইল দুরে ভেরীনাগ দেখা প্রয়োজন । ইহাই বিলমের উৎপত্তিস্থল। একটি ক্ষীণধার। মাত্র, প্রায় ২৫ মাইল নীচে সঙ্গমে লিদার নদীর সহিত মিলিত হ’য়ে নূতন রূপ ধরেছে। লিদারের জলেই ইহার পুষ্টি, কিন্তু লিদারের নাম হারিয়ে গেছে ঝিলমে । লোয়ার মুণ্ডা পৰ্য্যন্ত পথ সমতল। তার পরেই চড়াই, প্রায় চার হাজার ফিট উঠতে হয় বানিহাল টনেল