পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] SSASAS AA SAASAASAASAASAA AAAS ছাড়াইয়া বিস্তীর্ণ শস্তক্ষেত। তারই কিছুদূরে একটা প্রাসাদ “প্রাসাদ ত নয়, যেন মায়াপুরী। একদৃষ্টিতে তাকাইয়া রহিল। মনের ভিতর একটা দুঃসহ আকাঙ্ক্ষা জাগিতেছিল । ঐ রকম পুরীই ত চাই। ওইখানেই জীবনের স্বল্প সত্যিকার রূপ পাইতে পারে । জীবন ওখানেই হাত প। ছড়াইয় চলে, জীবনের স্বাদও মানুষ পায়। তখন বেলা যায় যায়, সন্ধ্যা হইয়া আসে, গঙ্গায় একটি দুটি করিয়া অনেক নৌকা ভাসিয়াছে। কিরণ গঙ্গার পানে তাকাইল। তাকাইতেই সহসা দেখিতে পাইল একখানি নৌকায় মমতা, মমতার ভাই ও সুধীর । সুধীর আর মমতা বড় কাছাকাছি বসিয়াছে। সুধীর খুব হাসিতেছে, হাসির শব্দটাও যেন কানে আসিয়া পৌছে । কি এত কথা ? কেনই বা এত হাসি ? কি ? একদিন তাহার সঙ্গেও— ভাবিতেই বুকের ভিতরটায় কি একটা দাহ উপস্থিত হইল, মনে হইতেছিল বুকটা বুঝি বা পুড়িয় ঘাইতেছে। না দেখিলেই যেন ছিল ভাল । সহ্য হয় না। অশ্বখের একটা শাখায় দুই হাত রাখিয়া কিরণ তার ভিতর মুখ গুজিয়া চোখ বুজিল। চোখ বুজিয়াও থাকা যায় না, মাথা তুলিয়া আবার দেখে । চোখে জল আসে, সব ঝাপসা হইয়া যায়। অন্ধকার ঘনীভূত হইয়া উঠিল । ছাদ হইতে নামিয়া রাস্তায় ঘুরিতে স্বরু করিল। কোথাও যেন একটু দাড়াইবার জায়গা নাই । গঙ্গার ঘাটে একবার এ-ঘাট আবার ও-ঘাট করিয়া অনেকবার হইয়া গেল। তবু যেন কোথাও বসিতে পারে না। যখন বাড়ীর দিকে ফিরিল তখন অনেক রাত্রি হইয়াছে । নির্জন পল্লী রাত্রির অন্ধকারে ঘুমাইতেছিল। তারই এক প্রান্তে অশ্বখের ডালপালায় ঢাকা জনমনুষ্যহীন বাড়ীখানি ষেন আড়ষ্টভাবে চোখ বুজিয়া তার প্রতীক্ষা করিতেছে। পাশের সেই বাড়ীটার ছাদে পদধ্বনি শোনা গেল। গা ছম্ ছম্ করিতে লাগিল। "- २*--á


«یه م

কে জানে, রিক্ত রাহী SAMMSAASAASAASAASAASAASAASAASAASAA AAAAM MAAAA 3. boసి', ' অতি সন্তৰ্পণে তালা শিকল খুলিয়া ঘরে প্রবেশ করিল। প্রবেশ করিয়াই দেশলাই জালিয়া বিছানাট দেখিয়া নিঃশব্দে শুইয়া পড়িল । ঘর অন্ধকার। মনটা তার চেয়েও বেশী । শুইয়াও সেই কথাই মনে হইতে লাগিল। ক্ষুধায় পেট জলিতেছিল। তবু ভাতের থালাট গামলার নীচেই চাপ৷ পড়িয়া রহিল। ভাবিতে ভাবিতে রাত্রি গভীর হইয়া আসিল, কিন্তু ঘুম আসিল না। মনটা অন্ধকারে নামিয়া একটা কল্পনার পৃথিবী গড়িতে বসিল । জীবনে যাহা হয় নাই, হয় ত হইবেও না, সেই সব এই অখ্যাত জগতের অলক্ষিত আবাসে বাস্তবের মতই গড়িয়া উঠিতে লাগিল। একথানি গৃহ, একটি গৃহশিল্পী নারী, একটা ংসার ! কিন্তু কিসের সংসার-কার ?—ভাবিতেই সব অন্ধকারে মিলাইয়া গেল, একটা দীর্ঘশ্বালে সমস্ত আস্তর নিঃশেষে বাহির হইয়া আসিয়া সব শূন্ত করিয়া দিল । সকালবেল; উঠিয়াই কিরণ চিঠি লিখিতে বসিল । মমতাকে ইহাই তার প্রশ্ন করিবার বিষয়,—বিবাহে তাহার সম্মতি আছে, কি, নাই। খুৰ আবেগের সঙ্গে লিখিল। প্রথমেই এই রকম— “কি বলিয়া যে সম্বোধন করিব খুজিয়া পাই না, যে সম্বোধন করিতে ইচ্ছা হয়, সে সম্বোধন করিবার সময় আসে নাই, কাজেই—, এই যে চিঠি লিখিতেছি তাহাও স্তায় কি অন্যায় কিছুই বুঝিতে পারি না, অস্কায় হইলে মার্জন করিবেন।-- - - - - - - ভালবাসার কথা মুখে বলি নাই, নাটকীয় অভিনয়ের ভঙ্গীতে নিজের অন্তরের কথা ব্যক্ত করিতে যেন বাধে। বোধ হয় না বলিলেও কাহারও কিছু বুঝিতে বাকী নাই।••••• - в в ? ‘. . . . “ जालबान अरनक किङ्ग नाकै कम्ब,-शशै कब्जा অসঙ্গতও নয়। আপনার কি মনে হয় ra. •••••সম্বন্ধটা পাকা कबारे नभख* ग५णान्ब्रज দিক दाि भवन ।“भप्नब्रभवश वक्ररे बाबान, चूंकि शिe