পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] কষ্টিপাথর---প্রাচীন শিল্প-কলার রেখা-ছন্দ ఫిలిస్టి ৯৬ । ন লোকব্যবহারবিৎ ।--যিনি লোক-ব্যবহার জানেন না তাহাকে মুখ বলা হয় । ৯৭ ভিক্ষুকশ্চোঞ্চভোজী চ -যে ভিক্ষুক হইয়াও সৰ্ব্বদ। উষ্ণুভোজন করিতে চাচ্ছে, তাহাকে মূখ বলা হয় । ৯৮। গুরু-চ শিথিলক্রিয় - যে-গুর গুরুগিরি করিতে থাকিলেও ক্রিয়াকলাপ ও সদাচার বর্জন করিয়া থাকেন উহাকে মুখ বলা হয় । ৯৯ । কুকৰ্মণ্যপি নিল্লঞ্জঃ –কুকৰ্ম্ম করিয়া যিনি অপ্রস্তুত হন না, এবং মিল্লজের মত কুকৰ্ম্মের সমর্থন করিয়া থাকেন, তিনি একটি গাধা । ১. যান্স,পৰ্শ সহানগীঃ । যিনি আহ্বাদে গোপালের মত অনবরতই হ্যা হ্যা করিয়া হাসিয়া কথা কহিয়া থাকেন তিনি সভ্যসমাজে একটি গণ্ডমূখ বলিয়া পরিচিত হন । (পঞ্চপুষ্প—আশ্বিন, .৩৩৭) শ্রীবিনয়তোষ ভট্টাচাৰ্য্য প্রাচীন শিল্প-কলার রেখা-ছন্দ ...চিত্র বা ভাস্কর্য্যের মধ্যে রেখা-&াদ কি ভাবে শিল্পী ধ’রে থাকেন তার দৃষ্টান্ত অঙ্ক কষে দেখানে সম্ভব নয়, তবে ছবি বা ভাস্কৰ্য্যটি দেখলে তার মধ্যে শৃঙ্খলা বা উচ্ছ জ্বলার ভাবটি দেখলে সাধারণ BBBB BBB BB BB BS BBB BBgSS LLLLLLL LLLLLLLLS এর চিত্রে বা অতি-আধুনিক ইউরোপীয় মুপ্তিকলায় আমরা দেখি ছাদ-বাঁধটি বেশ আছে,--মেই কেবল তার ভিক্টর সাধারণ চোখেদেপ। কানে-শোনা দুনিয়ার সাধারণ জিনির্যের রূপ । সে এক আত মাত্রায় অতি-মানুষিক লা বেশীমাত্রায় বে-বস্তুর চেহারা। সেখানে শিল্পী LLLLLLL BB BBB BBBB BBSBBB BB LLLLLLLLS notion}---খুব ভীষণ বেগে তখন তুলি-কলম চালিয়ে গেছেন শিল্পী । q* *f (dynamic) 8 f?fề (static) q# 3’t## (*läỉề #'ā Sggg SBBBBS S BBS BBB BB BB BBB BBBB BBB BS ঠাই দেখা যায় ভাস্কৰ্য্য ও চিত্রকলার নিয়ম-প্রণালীটি একটি কোনো শিল্পীর একচেটে হ’য়ে যায় নি ।... কাব্যের ছন্দ এমন ছাদে বাধা যে তার শব্দ অর্থ যোজনা ছাড়া কেবল অর্থশৃষ্ঠ ধ্বনির সঙ্গে ছন্দ জুড়ে' চালালে তা একেবারে অচল হয়ে যায় । কিন্তু শিল্পকল্লায় একটি যদি ছন্দ-লত (arabosque) বিন তাৎপর্য্যে ও প্লব-ব্যঞ্জনীয় শ্ৰীক যায়--কেবল তার abstract امنیتی সমশ্বয়েই অতি অপুৰ্ব্ব হয়ে উঠতে পারে। তবে এরূপ ছন্দ-লতাটি চিত্রকলা "ব ভাস্কয্যের অলঙ্কারস্বরূপই হয়, যদিও তাকে বড় একটা উঁচু স্থান N. হয় না ...ছন্দ-লতা ও ছন্দ-রেখা এ দু’য়ের মধ্যে পার্থক্য এই কটি হ’ল আরটির বাহন । ছন্দ-রেখা বোজন দ্বারাই ছন্দটি রচনা করা হয় গালিচার উপর, পর্দার উপর । নানান গৃহসিজিীয়, আসবাবপত্রে ছন্দ-লতার স্থান ব্যবহারিক শিল্পকলায় এবং কখনো কখনো চিত্র ও ভাস্কয্যের শোভাবৰ্দ্ধনের জন্ত, কখনো ফ্রেমের উপর কখনো বা তার pcdastalএর গায়ে এবং স্থাপত্য-কলার LLLSBBBBS BBSBBB BBBBBS BBBBB BS BBBBB ভাধায় "মড়ী" বলা হয়। ইউরোপ অণ্ড গড় পড়ে গেছে রেখা-ছদের খোহের, এমন متسم ক তার ভিত্তি পৰ্য্যস্ত তার নড়াচাড়। কবৃচেম। এপষ্টাইনের চাঞ্চধ্য এবং কয়েকজন অতি-আধুনিক ইউরোপীয় ভাস্করের ভাস্কর্যাকল। দেখলে দেখা যায় তারা এখন প্রাগ-ঐতিহাসিক যুগের সভ্যদের BBBSBBBB BBB DBS BBSBBBB BBB BBS YK K কারুকলার দ্বারা অনুপ্রেয়ণ লাভ করচেন। তারা ৬%"; এটা তাদের কাছ থেকে শিখেছেন যে, রেখাঙ্কনের বাজে : BBBBB BBBB SBBS BBBBBBB BBBB BS হুবহু নকল করে মুখ পান না, এর সেই চিরন্তন সতের সন্ধান করচেন,--যার সন্ধান আমাদের দেশের অতি-প্রাচীন শিল্পীর। খৃষ্টপূর্ব পাচশত বৎসর থেকে খুষ্টীয় অষ্টম শতাব্দী পর্য্যন্ত করে গেছেন ; এবং তার পরবর্তী কালেও কিছু রাজপুত ও মোগলের মধ্যে গতিশীল ছিল, এবং পরে একেবারে ফল্গুধারার মত আপাতত লুপ্ত হয়ে গিয়েছিল ।... ইউরোপ তাণ্ড যে ছনা-রেখার জ্ঞান অতি প্রাচীন প্রাগঐতিহাসিক যুগের শিল্পের ভিতর পেয়েচেন, আমাদের দেশের ঋষিশিল্পীরা বহুযুগ পূৰ্ব্বে যে তার খনি আবিষ্কার করে গিয়েছিলেন তার জাজ্জ্বল্যমান প্রমাণ হ’চে প্রাচীন বুদ্ধমুৰ্ত্তি । তারা যখন এই মুর্তিটি গড়েচেন তখন ইউরোপর শিল্পকলার শৈশব অথস্থা ; তখন তার মানুষের শরীরের পেপার হুবহু নকল এবং অক্লান্ত পরিশ্রমে মূৰ্ত্তিগুলিয় মধ্যে খুঁটিনাটি রেখার ভঙ্গী দেখামোর চেষ্টা করেচেন। এদিকে আমাদের ঋষি-শিল্পীরা রেখার সংযম এবং রেখাছন্দের ( Rignificant form-এর গতিশীলতার ভিতর এই মুক্তিটিকে জীবস্ত করে তুলেচেন । ঠার; Anatomy-র গোড়ার কথা proportion, মাপ বা প্রমাণটি ঠিক বজায় রেখে খুটিনাটি পেশীসংস্থানের বাহার না দেখিয়ে সহজ রেখার ছন্দ গতিতে ফুটিয়ে তুলেচেন একটি সিংহের মত ধীর ও নিবাতনিম্প দ্বীপের শিখাটির মত স্থির গৌতমের সৌম্যমূৰ্ত্তি ... আধুনিক ভারতের শিল্পীরা ইউরোপীয় সভ্যতার এবং ইউরোপীয় শিল্পরসিকদের মাপকাঠিতে দেশের শিল্পের বিচার করায় দেশের শিল্পকে বুঝতে আমাদের এত বেগ পেতে হচে । বুদ্ধমুর্তিটির পেশী-সংস্থান হুলস্থ ঠিক না হ’লেও যে প্রমাণ বt proportion-এর ভিত্তির উপর মূর্তিটি দাড়িয়ে আছে, সেটির প্রতি কারুই লক্ষ্য নেই। আধুনিক শিল্পীরা যার দেশের আর্টের চর্চা করেন তারা এই সন্তাটি একেবারে লক্ষ্য করেন না ব'লেই দেথা যায় যে, তাদের কারে বা চিত্রে হাত-পাগুলি হাড়গোড়-ভাঙ্গ দ’য়ে পরিণত হ’চে-কার বা লতানে g('roll-এর মত জড়িয়ে যাচ্চে - কারু বা ধোয়াকালীতে ঢাকা একটা ফঁণক ফাগুযের মত উড়ে চলচে--ইত্যাদি ইত্যাদি ।••• সংযত রেখা-সঞ্চালন-প্রচেষ্টা প্রাচীন ভারত-শিল্পের এক প্রধান প্রতীক। অজস্তার প্রাচীন চিত্রকলায়, সাচী, ভরং, অমরাবতীর প্রস্তরচিত্রের ভিতর এই রেখা-সংযম ও ঠিক প্রয়োজনমত ভাবব্যঞ্জন অতি অবহেলায় শিল্পীরা যা করে গেছেন তা এখনো পৰ্য্যন্ত কোনো দেশে কোনো শিল্পী করতে পারেন নি । তবে কোনে শিল্পকলার নকল হ'লেই সেটা নকলই থেকে যায়, তার আর প্রাণ ব। গতিশীলত। থাকে না । তাই ভারতবর্ষে কোনো একটি ধরণের শিল্প একভাবে ধারাবাহিক চলে অসৈনি এবং চলাটাও যোধ হয় বাঞ্ছনীয় নয় । ভাবব্যঞ্জনার আতিশয্য ভারত-শিল্পে দেখ বায় না। ঠিক যতখানি ভাব ( expression ) ফোটানোর প্রয়োজন শিল্পীর বুঝেচেন ঠিক ততটাই ফুটিয়েtচন। দর্শকের কল্পনার উপর আস্থা তখনকার শিল্পীদের ছিল ।-- রেখার অপব্যয় না ক’রে রেখাঙ্কম করার ক্ষমতালাভ কবী যে কত বড় কথা তার পরিচয় প্রাচীন জাতকের ছবিগুলি, অশোক