পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* . .

প্রবাসী—ফাল্গুন, ১৩৩৭ [ ৩eশ ভাগ, ২য় খণ্ড ও ছয়বস্থার তলায় যার সমস্ত সম্ভাবনাই গেল তলিয়ে, ধার মহন্ধ ও সদগুণ আত্মপ্রকাশের কোনো পথই পেল ন, আপনি কি সে মেয়েদের খোজ পেয়েছেন ?—উচু গুগায় ধৰি বীণা এগুলি বলতে পারত ! “তুমি দেখবে মা, এই যে মেয়ের জাগছে, এরাই হবে ওদের সকলের চেয়ে বড় শত্রু। মেয়েদের স্বাধীনতা যে সমাজের পক্ষে কতখানি স্বাস্থ্যের লক্ষণ তা আমাদের বিদেশী শাসনকৰ্ত্তারা ভাল করেই জানে। "ধারের এই আন্দোলন, এই পীড়ন, এই অরাজকত দার্থক হয়েছে নারী-জাগরণের মধ্যে।’-আনন্দে উচ্ছ্বাসে ধুম্বন্ধটির মুখখানি ক্ষণে ক্ষণে দীপ্ত হয়ে উঠছিল। স্থায় রে জাগয়ণ! একটি মাত্র প্রদীপের কাছে বসলে কি জগতের সমস্ত অন্ধকারকে ভুলে যেতে হয় ? সংথ্যায় ৰে মেয়ের বেশী, তাদেয় যে আজও বিবাহের পাত্র জোটেনি, তারা যে পায় পিতার অনাদর, মাতার স্বার্থপরঙ্গ, তারা যে পায় স্বামীর অবহেলা, পরিজনেব লাঞ্ছনা। যে বৃহৎ নারী-সমাজের কাছে আজও দিনের ভালো পৌছর নি, সেই অনড় অচল কোটি কোটি অবলা ੇਸ਼ নিয়ে আছে যত কিছু পাপ, যত শাস্ত্রের শাসন, কৃষ্ণ কলম্ব, যত মানি, প্ৰাণধারণের যত কিছু সঙ্কীর্ণতা— * থাক বীণা কতটুকুই বা বোঝে! ... . ಕ್ಲಿಕ್ಕಿ শক্তি এবং সাহস-বিস্তৃত দেহ আপাদমস্তক ভূষিত । সাংসারিক অবস্থা তার ভালই, দেশে জায় আছে। জাতে ব্রাহ্মণ, বীণাদেরই সশ্রেণী, * যা তার বিবাহের চেষ্টা করছেন। , রাতে বীণার চোখে ঘুম আর আস্তেই চায় না। :"ळषभङ, শীতকালের বিরুদ্ধে লড়বার ম ষ্ঠ গ এম কাপড় কিছু নেই ; দ্বিতীয়ত, আহারে রুচি থাকাট। তার অভ্যাস বিরুদ্ধ। সহানুভূতি দিয়ে, মমতা দিয়ে, বেদন ಡ. ৰুদ্ধি দিয়ে কতষার সে সংসারের অবস্থাটাকে বুঝতে চেষ্টা কৰেছে, কিন্তু না—এখন তার ইচ্ছা করে, ধারালো নখে সংসারের এই সমের আবরণটা ছিঙ্কে ফেলে সে চীৎকার করে ওঠে, কেঁচে থাকার নাম ৰঞ্জৈ এমন শোচনীয় জঘন্ত মন্ত্রণকে খার ধাক্কড়ে ধরে भक्रिड गाaिcन i छह हेक कब इश्९ चर्थप्डद्र রাজপথে নেমে গিয়ে লোক জড়ে। ক'রে বলে,--এই ধ৷ তোমরা দেখছ, এ সত্যি নয়, আমাদের যাতনা আমাদের দুঃথ কোথায় তা তোমাদের জানা নেই, আমাদের অকল্যাণ, আমাদের অভিশাপ তোমাদের চোখে পড়ে না,—তোমাদের এ সৌধীন দেশপ্রেম উচ্ছন্নে যাক –হায়রে, যদি বলতে পারত ! বীণার বুকের ভিতরটা চিপ টিপ করতে লাগল। সত্য কথা বলতে কি, জ্ঞান হওয়া থেকে আজ পর্যস্ত বাপকে সে ভাল চোখে দেখতে পারল না। লোকটা ভীরু, কটুভাষী, কুরুচিসম্পন্ন, ‘ অশিক্ষিত, জ্ঞ ন ও সদ্বিবেচনার দিক থেকে ভদ্রসমাজের আযে গ্য । পিতার প্রতি তার কোনো শ্রদ্ধাই নেই। মা হচ্ছে চিরকুঞ্জ, কদাকার, ঈধাপরায়ণ, লোভী, স্বার্থপর—মাকে সে অন্তরের সহিত ঘৃণা করে । পিতামাতার পরিচয় হচ্ছে তার জীবনের সবচেয়ে বড় কলঙ্ক । আবার সকাল হ’ল । গত রাতের উত্তেজনার কথা ভেবে লজ্জায় বীণ। শিউরে উঠল। ছি ছি, নিজকে এত বড় অপমান সে কয়ূল কেমন করে ? গ৷ হাত পায় তার ব্যথা, শরীর অবসন্ন, মার্থটি ঝিম্ ঝিম্ করছে। মন যেমন নিরুৎসাহ, তেমনি উদ্দেশুহীন। উঠে দাড়াতে গেলে মাথা ঘুরে পড়ে। পিতা বলেন—এত বেল অবধি ঘুম ? রাত জেগে বই পড়া আমার কাছে চলবে না,–দিন দিন ত রোগ বাহুড়ের মতন চেহারা হচ্ছে, আর কিছুদিন বাদে পাত্তর জুটুবেও না—মুখে আগুন মেয়ের ' ' মাতা বলেন,—“মাথায় চুল ত আদ্ধেক গেছে উঠে, কাল যারা দেখতে আসবে, ও-রূপ তাদের কাছে বার করবি কেমন করে আবাগি ?” সকালবেলা বাসনগুলি একত্র করে বীণা মাজতে বসে । সে কোনো প্রতিবাদ করে না । ছুপুরবেল। খানিকট সময় মেয়েদের হাতে কোনো কাজ থাকে না। দামিনী লুকিয়ে লুকিয়ে এসে বামুন बोज्जिइ cनाडनाश ऊं★ण

  • ...

বঙ্গেঃনি বলেছিলেন, डब रिक ত্বাকিয়ে লৈ