পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ہو بہبہ،سمہ v, wمہم۔۔۔‘،‘ SAAAAAA AAAAMMAAA SAAAAA AAAA AAAA ASAS A SAS AA SAASAASAASAASAAAS খবর নিতে এলেন । ঢোক গিলে বলল,—আমার চাকরি হয়েছে তাষ্ট বলতে এসেছিলাম ।’ দামিনী মুখের একট। শব্দ ক’রে উঠলো, সাঁতেশের কাধের ওপর মাথা রেখে বলল,—‘আর আমি শুনতে পারিনে, আর বলে না তুমি ? সীতেশ বল্গ—এদের বাচাবার কি কোনো উপায় ८महे माधिनौ ?' ৰেল্ল চাবটে বাজে 轶领 to . f | শীতের বেগ, এরই মধ্যে বাড়ির মাথায় রোদ ছ। কোনো কোনে ঘবের কৰ্ত্ত বাধা কপি হাতে રજૂ કરે মধ্যে বাড়ির ভেতর এসে ঢুকছেন । .ঙ্গামিনীর ঘর অঙ্গ জন্ম-জমাট। মেঝের একধারে জাহারের প্রচুর আয়োজন থরে থরে সাজানে। সীতেশ চাষের সরঞ্জাম গোচাচ্ছে, এইবার জল গরম করবে। ប្ត៖ থাটের ওপর দামিনী, আর তারক্ট হাতের মধ্যে স্বাক্ট রেখে বীণ কাঠ হয়ে বসে রয়েছে । দামিনীর ੇਿਣ সাঁতেশের সঙ্গে সে অনেকবার কথা বলবার 蠟 করেছে, কিন্তু পরে নি। যে আলাপ নিম্প্রয়োজনের :েআলাপের শিক্ষা তার হয় নি । , এমন সময় স্বরন এসে ঝড়ের মত ঘরে ঢুকল – ক্টেরি,কোথায় কি আছে দাও ভাই তাড়াতাড়ি, তোমার द्रृच्छ् ন রাখলে হয়ত ব!—’ দাধিনী বললে-"বাঃ, বেশ স্বরেনদী—খুব তুমি, বেশ இது হোক, সেই কখন বেল ভিনটের সময় আসবার p ***ীতেশ বলল,—‘নেমে এসে দাও ন কানটা মলে, t:ীগড়, " ‘য৷ যা, তুই আর বকিস্ নি, বুঝলি, তুই থাম, এ বোয়ের আঁচল ধরে ঘোর নয় দুনিয়াট। অনেক বড় ’ ‘ওরে দেখ, গাধা, হাটে হাড়ি তা হলে ভঙিবো ? মেয়েদের এই আন্দোলনে তোর মেলামেশা কেন তাহলে বলৰ খুলে ওই বীণার কাছে ? ষ্টুপিড, দিনে পাচ সাতটা নেমস্তয় থেয়ে বেড়ানো, সেটাও কি দেশের কাজ ? দামিনী খিল্‌ খিল ক'রে হেসে উঠল। স্করেন বলল—“তা হলে বসি, তোর এখানকার 2छ् ! t প্রবাসী—ফাঙ্কন, ১৩৩ SAAAAAA AAAA AAAASAASAASAAAS SAJAMAJJAMA AMAAAASASASS [ ৩eশ ভাগ, ২য় খণ্ড নেমস্তন্নটাও ভাল ক’রে খেয়ে যাই—বোঁদি, তুমি ভাই গান শোনাবে বলেছিলে ? - —‘নিশ্চয়ই, এসে স্বরেনদী, তার আগে বীণার সঙ্গে আলাপ করিয়ে দিই,- ও’ক, এত লজ্জা কেন রে ? নে মুখ তোল, এ আমার স্বরেণদা...’ বীণ। মুখ তুলতে পারল না, সহজ হতেও পারল ন, পাথরের মত শীতল ও কঠিন হয়ে বসে রইল । অপরিচিতের সঙ্গে কেমন ক’রে কথা বলতে হয়, ভদ্রসমাজে কেমন ক’রে মিশতে হয়-এ ত তার জানা নেই ! সমস্ত মুখ পানি তখন তার অবরুদ্ধ বেদনায় ও অশ্রুঞ্জলে রোমাঞ্চিত হয়ে উঠেছে । স্বরেন বলল,—“থাক, আলাপের জন্ত আর এত বাস্ত—নাও তুমি গান ধর বৌদ্ধি—৬ই যে, দেৰে হারমোনিয়মটা এগিয়ে ? “দাও।” সুন্দর কণ্ঠের গান যখন চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ল, তখন প্রত্যেক বাড়ির জ’ন্‌লাগুলো গেল খুলে । সবাই দেখল ক্ষুদে-বেীর ঘরে মজলিস বসেছে। সীতেশ নিজে সমস্ত আহারাদির বন্দোবস্ত করেছে । ছেলেপুলেদের ডেকে সবাইয়ের হাতে দিল মিষ্ট'ন্ন । দামিনীর আজ জন্মদিন। ও-বাড়ির বড় পিসিমা স্বমুখের জানল। খুলে এত বড় অনাচারের দৃশুকে প্রশ্রয় দেননি, পিছনের খোলা জানলাটির স্বমুখে তিনি স্তম্ভিত ও নিৰ্ব্বাক হয়ে দাড়িয়ে এ কালের অধোগতির কখ। ভাবতে লাগলেন। দামিনীর গানের আওয়াজ তীরের মত র্তার কানে বিধতে লাগল । আসর সেদিন ভাঙবার পর বীণা যখন বাড়িতে গিয়ে ঢুক্ল, ভিতরে তখন ঝড় উঠেছে। এই কথা ও কাহিনীর শেষের দিকটা না শুনলেই হয়ত ভাল হ’ত । দামিনী আর সীতেশ ইতিমধ্যে সরস্বতী পুজো উপলক্ষ্যে গিয়েছিল নবদ্বীপে তাদের মামার বাড়ি। ফিরে এসে দামিনী যখন পাড়ায় আবার সালের সঙ্গে দেখা করতে গেল, তথন আর কেউ তাকে জামল দিল