পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ৷ স্পষ্ট ছাপ আছে। দাদু তো এই নাখ যোগীদের পম্বে দীক্ষা গ্রহণ করে দীর্ঘকাল ভারতের পূর্বাঞ্চল পৰ্যটন করেছেন। দ্বাদুপন্থীদের ভক্তবাণী সংগ্রহে মৎস্তেজনাৰ, গোরখনাখ, চপটনাখ, হালীপাব ( হাড়িফা ), গোপীচান্দ প্রভৃতির বহু বহু পদ সংগৃহীত আছে। (দাদুপৰী সাহিত্য —২য় পৃষ্ঠা, চন্ত্রিকা প্রসাদ ত্ৰিপাঠী ) এখনও নারায়ণা প্রভৃতি মঠে সে সব মেলে । • দিল্লীর মুসলমানবংশীয় বাউল স্থার সাহেবের শিষ্য ছিলেন বুল্লা সাহের। গাজীপুরের ভুরকুড়া গ্রামে তার স্থান এখনও আছে। ১৬৯০ খৃষ্টাব্দের কাছাকাছি তার জন্ম। তার ‘শব্দসার ভক্তদের খুব আদৃত গ্রন্থ। তার লেখায় পাই, “পূর্ব দেশের এলেন একজন, আপনা হতেই তিনি ব্রাহ্মণ, আপনি হলেন তিনি অবধূত। আপার অনন্ত ব্ৰহ্ম জানেন সেই ব্রাহ্মণ, তিনি এলেন আমার গৃহাঙ্গণে। পরমতত্ত্ব নিয়ে আপনি করলেন পূজা, সহজ অসীম তত্ত্বের গাইলেন তিনি গান। রজোগুণ, তমোগুণ, সত্ত্বগুণ দিলেন তিনি সরিয়ে, তমুমন দুই-ই বললেন হারিয়ে, গগনমণ্ডলে তিনি চাখলেন হরিরস, কচিংই কেউ বুঝবে এই রহস্ত ।” পূর্ব দেশক আপুছি ধভন जानू छब्रन जवधूठ1।। অপরং পার ব্ৰহ্ম জমান ৰক্তন जाम्बा इवांब शृंश् चरनंनी । পরমতৰ লে গুছি আপুছি जब्रज नftव जनइष खङन1.॥ রজগুণ, তমগুণ, সতগুণ সারল हांब्रज छत्रूयन cपीछे গগনমণ্ডল ষ্ট্রে হরি চাখল বুৰৈ বিরল কোউ। ৰবীর প্রভৃতি ভক্তদের লেখায় তো নাথপন্থী বন্ধ প্রশ্নোত্তরী কথায়-কথায় উদ্ধৃত হয়েছে। তাদের হেয়ালীগুলিও সব নাথপন্থের হেঁয়ালী। গোরখনাথের হেঁয়ালী रां शीर्ष भटन क'cब्र ७७जिब्र नां५ ब्रांथों रुटब्रहइ “cनंॉब्रथं षरक्षा” । uहे “cनांब्रथं १५षा"हे ह'ज cनदष “gणांzणांक-शांशां ।” & चावि उपू. वाष्णाब्र गश्वणशैय्बद्ध cबबाब क्षारे वजहि । छैटनङ्ग ८नदाब्र कष cज्रा किडू वणि नि । বাংলার প্রাণবস্তু Ե-86: ॐीब्र जौबल शिष्णन द'cण cषषन निदब्राहन निकग्न cडयनि निरब्रtइन । कदौब्र थङ्कडि चनैौभ-ठस्र ब्रनिष्कब्र कारक জাউল বাউলরা নিয়েছেনও চেন্ন। দক্ষিণ দেশের বৈষ্ণব ও ভক্তিবাদীদের কাছেও পেয়েছেন অনেক কিছু } সে অনেক খবর পাওয়া যায় বাউলদের পূর্ব গুরুদের নমস্কারে । আজ সে-সব কথা বলবো না । দেবার কথাই বলবো, হয়ত অন্ত প্রসঙ্গে নেবার কথাও উঠতে পারে, কিন্তু আজ নয়। বাংলার সহজ প্রাণের প্রকাশই इण cनसङ्ख्याम्न ७ cनसञ्चाग्न ; चाल्ललानशैन cझोछेँলোকরা সহজেই দিতে পেরেছেন, নিতেও পেরেছেন, কারণ তাদের তো কোনো কৃত্রিম বাধাবন্ধনের বালাই কিছু ছিল না । বাংলার মরমের ভাবটি কেন আত্মপ্রকাশ করল এই সব "ছোটলোকদেরই” ভিতর দিয়ে সেই কথাটা আরও একটু ভাল ক’রে ভেবে দেখবার। ভদ্র ও উচ্চশ্রেণীর লোকদেরই সাধারণতঃ দেশের প্রতিনিধি মনে করা হয়, কিন্তু পাণ্ডিত্য শাস্ত্র ও আচারের মিখ্যা অভিমান তাদের হৃদয়মনকে এত শুষ্ক ও প্রাচীন-প্ৰথাৰদ্ধ করে রেখে দেয় যে, তাদের অস্তরের মধ্যে সহজ স্বাভাবিক সত্যের লীলা শক্তি ও গতি কিছুই থাকে না। অন্তত প্রাচীন বাংলার সহজ ভাব-সাধনার জগতে ভদ্রলোক ও পণ্ডিতেরা নেতার স্থান অধিকার করতে পারলেন না। বেদে শাস্ত্রে ধাদের অধিকার নেই, আচারনিয়মে তীর্থে মন্দিরে ধাদের স্থান নেই সহজ মানবীয় ভাব ও সাধনাই সেই সব সাধারণ লোকের একমাত্র আশ্রয় ; সেই সৰ নিরক্ষর সহজ সাধারণ লোকের মধ্যেই গিয়ে বৰ্ত্তাল দেশের ভাব ও সাধনায় নায়কতা। মানুষের জয়ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে সহজ ভাবের অসীম শক্তিধারাও হয়ে গেল উন্মুক্ত। অনেকেরই মনের ভাবটা এই যে যত শক্তি ও छावषांब्रा उ षाकृएव नभां८जब्र फेकरठtब्र । ॐाब्रां छूरण যান যে বৃষ্টি হয়ে গেলে তার অল্প অংশই বয়ে চলে মাটির উপর দিয়ে, অধিকাংশই নেবে যায় মাটির গভীর নীচের সব স্তরে। সেই অদৃশু সঞ্চয় হতেই ক্রমাগত বৃক্ষলতা অরণ্যের মূলে প্রাণরস এসে পৌছতে থাকে। ভূষিত্ব