পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা] বিভূতি ত রাগিয়াই আগুন। অসহিষ্ণু, তীত্ব কণ্ঠে কছিল, “তোমায় অত ফোপরমালালি করতে হবে না। কালকের ছেলে, উপদেশ দিতে এসেছ আমায় ?” छांहांब्र ब्रांशं ८मशिग्न कभल छणिग्नां शाहे८ङहिल । বিভূতি তাহাকে ডাকিয় কর্কশ কণ্ঠে বলিল,—“দেখ, সেদিন বারণ ক’রে দিয়েছি খঙ্গর পরে মিলে এসে না, তা তুমি শোন নি। জান—এর কি ফল হচ্ছে ?” কমল বিস্থিত কণ্ঠে কহিল,—“কি ?” বিভূতি অগ্নিময় দৃষ্টিতে সেদিকে চাহিয়া কহিল,— “কুলির ষে মুখের উপর চোটপাট করে, কিসের জোরে ? ঐ খন্দরের জোরে। দেখনি কত কুলি ওই মোট ক্যাটকেটে জামা গায়ে দিয়ে বুক ফুলিয়ে সামনে দিয়ে চলে যায়। যেন নবাব খাজা শ্ৰী। ছোটলোক সব মনে করে—* বিরক্ত হইয়া কমল কহিল,—“কিন্তু দোষ কি ওরা ছোটলোক ব’লেই। চিরকাল মাথা নীচু ক'রে চলেছে ব’লে ? হেঁট হয়েই থাকতে হবে! এই আলো-বাতাসকে আমরা যেমন উপভোগ করি—ওরাই বা তা না করবে কেন ? কেন ওরা আমাদের পলকা জাত বাচিয়ে ছোয়াছুরির বাইরে দিয়ে চলবে ?” ধৈৰ্যচ্যুত বিভূতি চীৎকার করিয়ডাকিল,-“কমল!” কমল বিস্ময়বিমূঢ়ের মত তাহার অগ্নিজালাময় মুখের পানে চাহিল। ক্রুদ্ধ কণ্ঠে বিভূতি বলিল,—“আমি বলছি, কাল থেকে शनि षकब्र ८इटफ़ ना ७न, चांद्र बै जब जशी जशी बूणि আওড়াও ত ফল ভাল হবে না । শেষকালে দুঃখ ক’রো না ষে বিভূতিবাবুর এই কাজ।” কমল একটু মান হাসিয়া দৃঢ়ক}ে,বলিল,— দাসত্বের এই পলকা স্বতোয় বেঁধে যখন-তখন চোখ রাঙাবেন না, বিভূতিৰাৰু। আপনাদের হয়ত মায়া বেশী হয়ে গেছে, মোট মাইনে। আমাদের পচিশু টাকা মাইনের Efwf-" মুখ বিকৃত করিয়া বিভূতি বলিল,-"কোর কুর না? ७ ७डहे दक् िcछाप्नॊ ८कब्बाब्र कब्र, उtव काकब्रिव्र चांtण স্থবেলা এসে পায়ে তেল মালিশ করতে কেন ?” দীপশিখা ও তৈল ԵՆԳ शनिो कबन कश्णि,-"श्बउ ब्रोिका गोज्छुब बल। হয়েছিল, তাই। দেখছি, ও জিনিষের ছ পিঠই সমান। বিভূতি কথাগুলি ঠিক বুঝিতে পারিল না । তেমনই ब्रहेष८ब्र कश्लि,-“यां७ कांछ कब्रटकां । किरू जांबथांन ” কমল হাসিয়া ললাটে অঙ্গুলি স্থাপন করিয়া উৰ্বপানে একবার চাহিয়া চলিয়া গেল । পরদিন কমলের খন্দরের পাঞ্জাৰীর পানে চাহিয়া বিভূতির মুখ অন্ধকার হইয়া উঠিল। কোনো ৰাক্যব্যয় না করিয়া সে সাহেবের ঘরে চলিয়া গেল। তিনটার সময় কমল ফিরিয়া দেখিল টেবিলের উপর একখানি সাদা চিরকুটে সাহেব কি লিখিয়া পাঠাইয়া ছেন। পড়িয়া বুঝিল-গোলামীর স্বর্ণ জিীর খলিয়া পড়িয়াছে। চিরকুটখানি বিভূতির টেবিলের উপর রাখিয়া বেশ হাসিমুখে কমল বলিল,—“ধন্যবাদ।” তারপর ধীরে ধীরে গেটের বাহির হুইয়া গেল। বিভূতি যেমন একমনে কাজ করিতেছিল, তেমনই নিাবষ্ট চিত্তে কলম চালনা করিতে লাগিল । কথাটা রাষ্ট্র হইতে মুহূৰ্ত্তমাত্র বিলম্ব হইল না। হরিশবাবু আসিয়া হাসিমুখে বিভূতিকে বলিল,— “শুনলুম সব । মতিচ্ছন্ন ছোড়াটার । যাক ; হরি হে— তোমারই ইচ্ছা ।” दणिब ७क शहे छूनिबा छन शप्ठ कूटबकफै। তুড়ি দিয়া বিভূতির পানে চাহিয়া কিছু শুনিবার প্রত্যাশা করিলেন হয়ত । বিভূতি মুখ তুলিল না, কথাও কহিল না। নিৰ্ব্বিকারচিত্তে খাতায় অঙ্কপাত করিতে লাগিল । হরিশবাবু পুনরায় একটা হাই তোলার সঙ্গে কয়েকটা তুড়ি দিয়া আরম্ভ করিলেন,—“তাহলে ওর জায়গায় লোক একজন চাই ত। তা সেদিন বলছিলুম না ব্যাটারা স্বদেশী ক’রে সব গোল্লায় দিলে । জাহা! অমন ভাল আপিস এককথায় উঠে গেল ! কত লোকের যে অল্প গেল। দেবে কি ব্যাটার কোনো সন্ধান নিয়ে जाप्रब ऋष,५क मृळ झण ? गद चैनी कब्राइन, !"