পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

وانصbوج প্রবাসী-চৈত্র, ১৩৩৭ [ عده عي ভাগ, ২য় খণ্ড খুব সাধু এবং ভদ্র রাজপুরুষণ্ড রাজনৈতিক ব্যাপারে বিশেষ প্রয়োজন ব্যতিরেকে খুব বেশী সমর ও ধৈৰ্য্য ব্যয় এবং পরিশ্রম করেন না। বড়লাট যে তাহা করিয়াছিলেন এবং একটা নিম্পত্তি করিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হইয়াছিলেন, তাহা হইতে বুঝিতে হইবে, যে, ভারতবর্ষকে খুশী করিয়া ঠাগু করিবার, শান্ত করিবার, ইংলণ্ডের খুব প্রয়োজন হুইয়াছে। এই প্রয়োজনের স্বরূপ অনেকে হয়ত জানেন । যাহারা জানেন না, তাহারা ফেব্রুয়ারী মাসের ‘মডার্ণ রিভিউতে শ্ৰীযুক্ত তারকনাথ দাসের “Indian Freedom and World Politics” offs zsqui of grai কিছু আভাস যাইবেন । ইংলণ্ডের বাণিজ্যিক সঙ্কট অবস্থার কথা স্ববিদিত । আমাদের পূরা দাবি অনুযায়ী অধিকার না পাইয়া কেবল অঙ্গীকার ও মিষ্ট কথায় যাহাতে আমাদের প্রতিনিধির বা আমরা খুশী হইয়া না যাই, সে বিষয়ে সতর্ক থাকিতে হুইবে । ইংলণ্ডের পক্ষ হইতে আমাদিগকে অল্প কিছু দিয়া সন্তুষ্ট করিবার চেষ্ট হইবে। রফা ও আসল কাজ বৰ্ত্তমান রূফ সামনের একটা বড় কাজ উপলক্ষ্যে হইয়াছে। স্বতরাং এই রফাটা যদি আমাদের কাহারও কাহারও সৰ্ব্বাংশে মনঃপূত নাও হয়, তাহাতে বিশেষ ক্ষতি নাই। দ্বিতীয় গোলটেবিল বৈঠকে কংগ্রেস যোগ দিয়া যাহাতে পূর্ণস্বরাজ দেশের জন্য পাইতে পারেন, সেই চেষ্টাই এখন সকলকে করিতে হুইবে । আমাদের সমালোচনা সত্বেও আমরা মহাত্মাজীর সম্মতিকে মানিয়া চলিব। আগেকার বৈঠকে কংগ্রেস কোন কথা বলিবার স্থযোগ পান নাই। স্বতরাং তাহাতে যাহা স্থির হইয়াছে, তাহার কিছুই চূড়ান্ত বলিয়া ধরিয়া লইতে কংগ্রেস বাধ্য নহেন, এবং সম্ভবতঃ লইবেনও না । উমা দেবী ছাব্বিশ বৎসর বয়সে, অকালে, উমা দেবীর অবস্থাৎ মৃত্যুতে বাংলা দেশের সাহিত্যুের ক্ষতি छ्हेल । তাহার পিতা পরলোকগত অধ্যাপক মোহিতচন্দ্র সেন দর্শন-শাস্ত্রে যেমন পণ্ডিত ছিলেন, তেমনি সাহিত্যরসিকও ছিলেন। অধিকন্তু তিনি নিৰ্ম্মল চরিত্র ও সৌজন্তের জন্ত স্নবিদিত ছিলেন । কল্যাণীয়া উমা তাহার পিতার অনেক গুণ পাইয়াছিলেন। তিনি অল্প বয়সেই কবিতা লিখিতে আরম্ভ করেন । তাহার লেখা কেবল ছুটি বহি প্রকাশিত হইয়াছে ; কিন্তু তাহা হইতেই তাহার প্রতিভার পরিচয় পাওয়া যায়। তাহার দ্বিতীয় পুস্তক “বাতায়ন” সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ র্তাহাকে লিখিয়াছিলেন,— তোমার “ছায়াছধি"গুলি আমার বিশেষ ভালো লেগেছে, তা'র কারণ ওর মধ্যে একটা বিশেষত্ব আছে। ভাবুকতার কবিতা অনেক সময়ে রঙ্গীন মেঘের মতো ; তার মধ্যে যদি বা স্বাতন্ত্র্য দেখা দেয়, সে স্বনিদিষ্ট নয় ; বাষ্পরেখার রূপ যদিবা অঁাক পড়ে, মনে হতে থাকে এর ধ্রুবত্ব নেই। কিন্তু যে জিনিষকে তুমি হৃদয় দ্বিরে দেখেছ, এই ছোট ছোট কবিতায় তাকেই সহজ ক'রে দেখিয়েছ ; এই মনে ক'ৱে তৃপ্তি হয়, এগুলি প্রত্যক্ষ বিষয় । হৃদয়ের উড়ো হাওয়ায় যে-সকল বেদনায় খেয়াল ভেসে বেড়ায়, তা’কে পাঠকের মনে অমৃভাবিত করা, সে অার এক জিনিব । সেখানে প্রায় দেখা যায় ঠিক স্বরটি লাগে না অদ্ভুক্তি এসে পড়ে, সৰ্ব্বদ। কাব্যে ব্যবহৃত বাক্য ও বাক্যাতি জমাট বেঁধে ভাধের আস্তৱিক লঘুত চাকা দেয়, এক রকম প্রথাসম্মত চলনসই জিনিৰ দ্বাড়িয়ে যায়, তা'র চেয়ে বেশী কিছু নয়। কিন্তু এই "ছায়াছবি"র বিষয়গুলি তোমার বানানো পদার্থ নয়, এগুলি তোমার আপন-দেখা বিষয়, তোমার দৃষ্টির উৎসুক্য ও প্রকাশের সরল নৈপুণ্য দিরে এর প্রত্যেকটিকে বিশিষ্টতা দিয়েছে । cठांबाब्र परब्रम्ल कांtइ मयूडब्रां कांछ कम, छोप्नद्र यांठाश्कि छौंदनযাত্রার উপর কারে চোখ পড়ে না; তোমার দৃষ্টিতে তা’র উপেক্ষিত হয়নি, তোমার রচনায় তার সমাদর পেয়েছে,—এইটি অামার ওীলো লাগল । “ছায়াছৰি” নামটি সঙ্গত হয়েছে বলে মনে হয় না। এই লেখাগুলিতে ছায়ার অস্পষ্টতা নেই ।~ . মনে এই আশা রইলে, তোমার বা তার নেয় ঠিৰু সন্মুখবর্তী দৃষ্ঠের বাইরেও তোমার দৃষ্টি প্রসারিত হবে, এবং তোমার অভিজ্ঞত+ ক্ষেত্রের সকল দিক থেকেই প্রত্যঙ্গ-দেখা ছবিগুলিকে সংগ্রহ করে এমূনি সহজ ও স্বম্পষ্ট ভাষায় তোমার কবিতায় তাদের সজ্জিত ক'রে ভুলবে। t *. কবির এবং তাহার সঙ্গে সঙ্গে অন্ত অনেকের এই আশা ফলবতী হইল না। এখন কেবল সান এই, “ষুে ফুল না ফুটিতে ঝরেছে ধরণীতে, 釁 釁 蠱 জানি গো জানি তাও झम्र नि झांब्री ।”