পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১০০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఏ8 తి পরিচিত রাজকীয় কৃষিকমিশন গ্রামসমূহে বালকবালিকা ও প্রাপ্তবয়স্ক নরনারীর মধ্যে শিক্ষা বিস্তার দ্বারা একেবারে তাহাদের মনের গতি বদলাইয়া দিতে বলিয়াছিলেন, তাহাদিগকে প্রগতি ও উন্নতিতে বিশ্বাসবান্‌ করিতে বলিয়াছিলেন। তাছাদিগকে শিক্ষা দিলে তাহারা গবেষণালব্ধ সমুদয় জ্ঞান কাজে লাগাইতে পারিত । কিন্তু সরকার বাহাদুর এই অনাড়ম্বর অথচ একান্ত প্রয়োজনীয় কাজটিতে মন না দিয়া মোটা বেতনের কৰ্ম্মচারীবহুল আড়ম্বরপূর্ণ ব্যবস্থা আগে করিয়াছেন এবং একগজ লম্বা নামওয়ালা “দি গভণিং বডি অব দি ইস্পীরিয়্যাল কোন্সিল অব এগ্রিকালচার্যাল রিসার্চ” প্রভৃতি খাড়া করিয়াছেন । ইংরেজীতে ইহাকে বলে অশ্বের সম্মুখে শকট স্থাপন । বিদেশে বাঙ্গালীর কলঙ্ক আমরা সংবাদপত্রে পড়িয়া লজ্জিত ও মর্শ্বাহত হটলাম যে, রেজুনে চারিজন, বাঙালী যুবক তথাকার বাঙালীদের বিদ্যালয়ের কেরানী ও দারোয়ানের হাত হইতে গুলি করিবার ভয় দেখাইয়া তিন হাজার টাকা ছিনাইয়া লইয়া মোটর যোগে পলাইতেছিল । কেরানী ও দারোয়ান ঐ টাকা ব্যাঙ্ক হইতে লইয়া আসিতেছিল। যুবকেরা ধরা পড়িয়াছে। কিশোরগঞ্জ সম্বন্ধে পুস্তিক ময়মনসিংহ জেলার কিশোরগঞ্জে হিন্দুর দুৰ্গতি বর্ণনা করিয়া হিন্দুমিশন দুই খণ্ড পুস্তিকা বাহির করিয়াছেন। ঐ দুই খণ্ডে সমুদয় গ্রামের বৃত্তাস্ত কুলায় নাই বলিয়া আরও একথগুlপুস্তিকা বাহির হইবে । প্রথম খণ্ডটির পৃষ্ঠাসংখ্যা ৬৪, দ্বিতীয়টির ৮• । মূল্য সস্তা, দু আন করিয়া । ডাকমাণ্ডল আলাদা । বহি দুখানি সব বাঙালীর ও গবৰ্ম্মন্টের পড়া উচিত। পাইবার ঠিকানা, ঢাকা, হিন্দুমিশন, ১৯নং জয়চন্দ্র ঘোষ লেন, বাংলাবাজার, ঢাকা । দ্বিতীয় খণ্ডে হিন্দুমিশন যে মন্তব্য প্রকাশ করিয়াছেন, তাহা হইতে সামান্ত কয়েকটি বাক্য উদ্ধৃত করিতেছি । किरू नभरंॐाँ}३ अ*नौञ्च । "4 कषां जठा ¢य २॥s जांब्रजोन्न ८कोन ८कांन झनब्रवाम भशत्रूछद भूगलबाम चषत्रीबगरीब्र ५३ इनिऊ कार्षी हरेरठ पूब ब्रहिब्राप्इन अवः প্রবাসী—আশ্বিন, ^లిరిగి [ ৩eশ ভাগ, ১ম খণ্ড বিপদের সন্মুখীন হইয়াও কোন কোম হিন্দু গৃহস্কের মানসন্ত্র ब्रक्री "प्लेब्रात्इन । श्को जमाएजन गकरण३ cय अक३ जभन्द्र बबूवाफ्-? হইতে পারে না ইহা তাহারই পরিচয় । তাহাদিগের মহন্ধের/প্রস্ত র্তাহার। সমগ্র হিন্দুসমাজের কৃতজ্ঞতা অর্জন করিয়াছেন।” নিম্নমুদ্রিত কথাগুলির প্রতি সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করিতেছি । “এই বীভৎস অত্যাচারের কাহিনী শতাংশের একাংশও আমরা জানিতে পারি নাই । যাহা জানিয়াছি তাহারও মাত্র দশভাগের একভাগ প্রকাশ করিতে পারিয়াছি । একদিকে দুরন্তু আইনের চাপ, অপরদিকে বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা, এই উভয় কারণেই জনেক কথা কাট-ছাট দিয়া প্রকাশ করিতে হুইয়াছে । “যে অঞ্চলে লুণ্ঠন চলিল, সে অঞ্চলে হিন্দু মুসলমান উভয়েই বুঝিল রাজা ও রাজশাসনের অবসান হইয়াছে। হিন্দুগণ বুঝিল, তাহাদের মানমর্য্যাদা, ধনদৌলত, এমন কি ধৰ্ম্ম ও প্রাণ পৰ্য্যন্ত মুসলমানের কৃপার উপর রছিয়াছে। মুসলমানগণ বুঝিল তাহাজের অপরাজিত শক্তি ও সামর্থ্য দ্বারা তাহারা অনায়াসে হিন্দুর অস্তিত্ব পৰ্য্যস্ত বিলীন করিয়া দিতে পারে । শুধু তাই মহে , হিন্দু বুঝিল, তাহার উচ্চতর শিক্ষ, তীক্ষতর বুদ্ধি, উন্নততর প্রতিভ, অতুল ধনসম্পদ ইহার কিছুই তাহাকে রক্ষা করিতে পারে না, যদি মানসিক সাহস ও শারীরিক শক্তি দ্বারা দস্থ্যকে বিতাড়িত করিবার উপযুক্ত ক্ষমতার অভাব হয়। অস্তদিকে মুসলমান বুঝিল, যদি শরীরে বল ও বুকে সাহস থাকে, তবে বিদ্যাবুদ্ধি ধনসম্পদ সবই পারে লুটাইরা পড়ে। হিন্দু বুঝিল, সংখ্যায় অল্প হইলে তাহার ধৰ্ম্ম রক্ষা হয় ন৷ তাহার সম্পদ রক্ষা হয় না। মুসলমান বুঝিল সংখ্যায় অধিক হইলে তাহীদের শক্তিও অধিক হয়, সে লুণ্ঠন করিতে পারে, হত্য করিতে পারে, যাহ। ইচ্ছ। তাঁহাই করিতে পাসে।” এখানে আমরা এইটুকু মাত্র বলিতে চাই, ঢাকা শহরে হিন্দুর সংখ্যায় বেশী হইলেও লুষ্ঠিত হইয়াছে এবং পঞ্চাবে শিখরা সংখ্যায় নূ্যন হইলেও রাজত্ব করিয়াছে এবং এখনও लूछैिऊ श्ब्र मां । নিম্নলিখিত কথাগুলি গবন্মেণ্টের পঠিতব্য । “গবন্মেটি কি বুঝিলেন ? গবন্মেষ্ট বুঝিলেন, গুণ্ডার দল যখন লুণ্ঠনের জাম্বাদ পায়, তখন হিন্দুবাড়ী লুট করিয়াই ক্ষাস্ত হয় না ; থান, ডাকঘর প্রভূতিও লুট করিতে অগ্রসর হয় ; সার্কেল অফিসার ও মহকুম ম্যাজিষ্ট্রেটকেও আক্রমণ করে, পুলিস সাহেবকেও যুদ্ধে আহবান করে, গুরথ সৈনিককেও আঘাত করিতে ভীত হয় না। আরও বুঝিলেন, সরকারের চৌকিদার দফাদারও লুণ্ঠনে যোগ দিতে পারে।” “কিশোরগঞ্জের দাঙ্গার কারণ” এই শিরোনাম দিয়া ৪ঠা ভাজের “পঞ্জীবনী” লিখিয়াছেন, - বঙ্গীয় ব্যৱস্থাপক সভার প্রশ্নের উত্তরে চীক সেক্রেটারী মিঃ হপকিমূস্ बाणम,-“किलोब्रभरश्चद्र शांभीब्र कब्र१ शू*नकाशैरक्ञ जष1डांव ।