পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] یہ--محمد দেশবিদেশের কথা---ভারতবর্ষ 8Qふ AMAMJAASAMAMAMAMAMS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS ്.--്.സ്സ്-ബ് ക്ഷക്കു് ness and humble adherence to truth, which were absent from the sophisticated art of Raphael and his successors.” që HH:ssä Hittēls:Il কবিত্বের প্রচেষ্টা ভিন্ন আব কিছুই নয়। কোনও চিত্রের মাধুৰ্য্য বা সৌন্দৰ্য্য চিত্রকরের শিল্পচাতুৰ্য্যের পরিচয়, তাহার চরিত্র-মাধুয্যের প্রতিফলিত দীপ্তি না-ও হইতে পারে। যে-সকল চিত্রকরের ব্যক্তিগত জীবন সম্বন্ধে কিছু জানা নাই তাহাদের সম্বন্ধেই সাধারণতঃ এইরূপ কথা বলা হইয় থাকে । প্রি-র্যাফেলাইট চিত্রকরগণ সৰ্ব্বপ্রথমে কবি বলিয়া কবিত্ব ও চিত্রকলার প্রকৃত সঙ্গন্ধ কি তাহ। পৃঝিতে পারেন নাই । তবে কি বর্তমান ভারতীয় চিত্রকলার মত প্রি-র্যাফেলাইট চিত্রকলার মধ্যেও একটু কবিত্ব, একটু দুৰ্ব্বল সৌন্দর্য্য, নানাযুগের নানরীতির জোড়াতাড়ার সাহাধ্যে একটা অদ্ভুত ধরণের নৃতনত্ব করিবার প্রয়াস ছাড়া আর কিছুই নাই ? হয়ত নাই। ইংলণ্ডের বিদগ্ধসমাজে আজ প্রি-র্যাফেলাইটিজমে নেশ কাটিয়া গিয়াছে। তবুও শিল্পস্তষ্টির দিক হইতে প্রি-র্যাফেলাইটিজম একেবারে নিষ্ফল হইয়াছে একথা বলা ঠিক হইবে না। ললিতকলায় না হউক, কারুশিল্পের ক্ষেত্রে গ্রি র্যাফেলাইটদিগের প্রচেষ্টা একট। নবজাগরণ আনিয়া দিয়াছে। এই দিক হইতে প্রি-র্যাফেলাইট দলের শ্রেষ্ঠ শিল্পী হাণ্ট ন’ন, রসেট নন, মিলে ন’ন, বাণজোনস ন’ন,—সে স্থান উইলিয়ম মরিসের । মরিসের বলিষ্ঠ কল্পন। কারুশিল্পের ক্ষেত্রে যে নবচেতনার সঞ্চার করিয়াছিল, তাহার সাক্ষাং প্রভাব কাটিয়া গেলেও বৰ্ত্তমান ও ভবিষ্যৎযুগের কারুশিল্পশ্রষ্টার। পথপ্রদর্শক বলিয়া তাহাকে চিরকাল সম্মান করিবে । দেশবিদেশের কথা ভারতবর্ষ সাইমন রিপোর্ট গত ১০ই জুন সাইমন কমিশনের রিপোটের প্রথম খণ্ড বাহির গুইয়াছে। দ্বিতীয় খণ্ড ২৪শে জুন প্রকাশিত হইবে । প্রথম খণ্ডে ভারতবর্ষের বর্তমান সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থার এবং শাসনপ্রণালীর বিবরণ আছে । ভারতবসের ভলিযুৎ শাসনতন্ত্র কিরূপ হইলে সে সম্বন্ধে প্রস্তাব ২য় খণ্ডে থাকিলে । প্রথম থওটি সাত ভাগে বিভক্ত । প্রথমভাগে ভারতবসের লোক সংখ্যা ও ভাষা, গ্রাম ও শহর, বিভিন্ন ধৰ্ম্ম, জাতিভেদ ও অনুন্নত জাতি, গ্যাংলো-ইণ্ডিয়ান বা ফিরিঙ্গী সম্প্রদায়, ভারতবর্ণের নারী, বিভিন্ন প্রদেশ, দেশীয় রাজা, ও সৈন্তসীমস্ত সম্বন্ধে আলোচনা করা হইয়াছে । এই সকলগুলি বিষয়েই যাহ। বলা হইয়াছে, তাই ভারতবর্ণের লোকের নিকট একটুও নুতন বলিয়৷ ঠেকিবে না। অনেক সময়ে এই সকল বিষয়ের আলোচনা গতানুগতিক ইংরেজী ধারণ অনুযায়ী করা হইয়াছে । নানা জাতি, মান ভাষা ও নানা ধন্মের অস্তিত্বের জন্ত ভারতবর্ষে একতার কতদূর অভাব তাহা বুঝাইয়। বলিবার চেষ্টার ক্রটি হয় নাই। কমিশনের মতে এদেশের কৃষকগণের দারিদ্র্য ও অসমত অবস্থার কারণ তিনটি-(১) কৃষিকার্য্যের গতানুগতিক রীতি, ২) পথঘাট ও সংঘবদ্ধ ব্যবসা বাণিজ্যের অভাব, এবং (৩) ধনপ্রাণ কতদুর নিরাপদ এ সম্বন্ধে কৃষকদিগের ভয় । এই প্রসঙ্গে ব্রিটিশ গভর্ণমেণ্ট কর্তৃক কৃষকদের ছন্নতির জন্য কি করা হইয়াছে তাহার. বিবরণ দেওয়া হইয়াছে, কিন্তু তৎসত্ত্বেও কৃষকদের অবস্থা অন্ত স্ন স্ত থাকিবীর কারণ সম্বন্ধে কিছু বলা হয় নাই । এই রিপোর্টে শিক্ষিত ভদ্রলোকদের সম্পকে বলা হইয়াছে যে, ভারতবশের শিক্ষিত সম্প্রদায়ের BB BB BBBB BBB KBBBS BBB S BBBBBB BBBBB KBBB SBBB S g KBS BBBBB BB BBBBBS ইহাদের অনেকেই বিদেশী ভাষার সাহায্যে কাজ করিতে, এমন কি অনেক শ্বে ত্রে চিন্ত করিতেও অভ্যস্ত । অথচ ইহাদের সকলেই সনাতন প্রাণ রীতিনীতির মধ্যে জীবদ্ধ ভারতবর্ষীয় জনগণের সঙ্গে একান্ধুই ৷ সম্বন্ধে সম্পূর্ণ সচেতন । হিন্দুমুসলমান বিরোধ সম্বন্ধে বলা হইয়াছে যে, দুই পক্ষের মধ্যে শান্তিকামী ও শান্তিপ্রয়াদী লোক থাকিলেও উই প্রকৃতপক্ষে একটা জাতিগত, ধৰ্ম্মগত % সভাত গত বিরোধ, রাজনৈতিক রেষারেষির জন্ত আরও পৃদ্ধি পাইয়াছে। এই সম্পর্কে বিটিশ গভর্ণমেণ্ট কর্তৃক দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে শত্রুত ও স্ট্রেম কমাইবার কি চেষ্টা করা হইতেছে তাহার যথোচিত আলোচনা করা হইয়াছে । জাতিভেদ সম্বন্ধে আলোচনা প্রসঙ্গে নিম্ন জাতির ব্রাহ্মণদের আধিপত্য সম্বন্ধে আপত্তির কথা বলা হইয়াছে। অনুন্নত জাতি সম্বন্ধে কমিশন বলেন যে, অনুন্নত শ্রেণীর লোকের তাহীদের সাক্ষ্যে সমাজসংস্কার আন্দোলনের ফলে তাহাদের অবস্থার কোন উন্নতি হইয়াছে বলিয়া স্বীকার করেন নাই, যদিও কমিশনের নিজস্ব মত এই, যে, তাহাদের অবস্থা অপেক্ষাকৃত ভাল হইতেছে । ভারতবধের নারী সমন্ধে কমিশন যাহা