পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(፫(፫ © প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩৭ [ ৩০শ ভাগ, ১ম খণ্ড AMAAA AAAA SAAAAS AAAAA ASAS A SAS SSAS SSASAMAAA AAAA AAAASAAAAMMAMAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAMSMSMSAASAASAA AAAA AAAA AAAA MM MASAeSAeeAAASASASS জড়ান নল কুঁচে-মাছের মস্তণ নরম চামড়া দিয়া ঢাকিয়া রাখা হয়। কাজেই বাহিরের ধুলা বালি লাগিয়া তুলা নষ্ট হইবার কোনই সস্তাবনা থাকে না, এবং স্থত। কাটিবার সময়ও ময়লা হইতে পারে না । ত্রিশ বৎসরের নীচে যে-সকল স্ত্রীলোকের বয়স তাহারাষ্ট সাধারণতঃ সৰ্ব্বাপেক্ষ। হুগ কুৰু। কাটিয়া থাকে। তাহীদের কার্টুন যন্ত্রপাতি সবই ছোট চ্যাপ ট। বাক্সে রক্ষিত হয় । তাহাতে পুনি, টেকে, কাদামাটিতে প্রোথিত একটি ঝিনুক, চা-খড়ির গুড়ো ইত্যাদি থাকে । টেকে চালাইতে গিয়া ধামে হাত ভিজিয়া উঠিলে চা-খড়ির গুড়া দিয়া আঙলের ঘাম দূর করিয়া দেয় । টেকে। গুণচু চ অপেক্ষ কিছু মোট), ইহার দৈর্ঘ্য দশ ইঞ্চি 經% ಗ್ಲಿ | 腈 o 邯 §ಗ್ಲಿ! টান গাথা গুইতে চৌদ্দ ইঞ্চি, এবং নীচের দিকে খানিকট গোলাকার শুখনে। মাটি লাগান থাকে, তাহাতে দুই আঙুলে টেকে। ঘুরাইতে বেশ একটু - ভার বোধ হয়। কার্টুনি টেকে একটু আনত হইয়া ধরিয়া থাকে ( ১ম চিত্রে দ্রষ্টব্য ) এবং টেকোর একদিক ঝিনুকের মধ্যে ও উপর দিকটা ডানহাতের অঙ্গুষ্ঠ ও তর্জণীর চাপে ঘুরাইয়া থাকে, বাম হাতে তুলার পাজ হইতে সঙ্গে সঙ্গে স্বত বাহির করিয়া থাকে। থানিকট। সুত হইলেই তাহ টেকোতে পাকাইয়। রাপে এবং বেশ খানিকটা সুতা টেকোতে জমা হইলে তাহা নলের কাঠিতে স্থানান্তরিত করে। স্তুপ আবহাওয়ার তুলার আঁশ হইতে খুব সর ও লম্বা স্বত বাহির করা সম্ভব হয় না, কাজেই তাহ সুগ সুতকাটার পক্ষে বিশেষ প্রতিকূল । জলীয় হাওয়ার তাপ অন্তত ৮২ ডিগ্রী থাকিলেও এই কার্যের অমুকুল হয়। ঢাকার কাটুনির উমাকাল হইতে বেলা নয়টা দশটা পয্যন্ত এবং বৈকালে তিনটা চারটা হইতে সন্ধ্যার প্রাক্কাল পয্যন্ত এই কাজ করিয়া থাকে। সৰ্ব্বাপেক্ষ। সুগ্ম স্বত কাটা রৌদ্র উঠিবার আগেই ভাল হয়। যদি দিনের অবস্থ৷ এই কাৰ্য্যের ঠিক অমুকুল না হয় তাহা হইলে একটা চ্যাপট। পাত্রে থানিকটা জল রাথিয়া তাহার মধ্যে তাহাই নাকি তাতীদের মতে উৎকৃষ্ট তুল। ঝিনুকটি বসাইয়া সুত কাটা চলে, কেন-ন জল হইতে যে জলীয় বাষ্প উঠে তাহাতে কাজের সুবিধা হয় । । ঢাকার তাঁতীরা সুতা দেখিবামাত্র তার সূক্ষ্মতা ঠিক করিতে BBBBS BBB BB BBBS BBBS BBBB BBB BBS BB করিবার তাঁহাদের কোনো তেীলদও নাই । সুতার শ্রেষ্ঠতা চোখচাহিয়াই ঠিক করে এবং দৈর্ঘ্য ঠিক করিতে হইলে খানিকট খোলা জমিতে কিছু দূরে দূরে দুইটি কাঠি পুতিয় তাহাতে সুত৷ মেলিয়া দিয়া স্থির করে । এই কার্য্যে বিশেষ সতর্কত। দরকার, সেইজন্ত পাকা কাটানি কিংবা দক্ষ তাত ছাড়া এ কার্য্য অপর কাহাকেও করিতে দেওয়া হয় না । সুতা মাপিতে এক হাত দুই হাত করিয়া গণনা করে এবং রতি দিয়া ওজন ঠিক করে । এক রতির ওজন. প্রায় দুই গ্রেণ। পূৰ্ব্বকালে যখন দিল্লীর বাদশার দরবারে মসলিন পাঠানো হইত তখন সেই মসলিনের দৈর্ঘ্য সাধারণত ছিল ১৫০ হাত লম্বা ও ওজন এক রতি ; কিন্তু সময় সময় দৈর্ঘ্য কমবেশী হইয়া ১৪ • হাত হইতে ১৬০ হাত পয্যন্ত হইত। টানায় ১৪ • হাত অার পড়েনে ১৬০ হাত স্থত। অবস্থক হইত । ১৮ ০০ সালে ঢাকার তাত হইতে যে-সকল সবে শক্তম মৃত ব্যবহৃত হইত তাহ এক রতিতে ১৪০ হাতের বেশী হইত না । কেহ কেহ বলে, ঐ সময় সোনারগায়ে একরতি ওজনের স্থত হইতে ১৭৫ হাত পৰ্য্যস্ত স্থত হইতে পারিত। উনবিংশ শতাব্দীর শেষপাদে ঢাকাতে ইহ অপেক্ষ স্বহ্মতর স্থত কাট হইত। একজন তাতী আমার সম্মুখে ১৮৪৩ সালে একটা স্থতার ফেটি মাপিয়|ছিল, পরে খুব ধত্বের সহিত তাহ ওজন করিয়া দেখা গিয়াছে যে, এক পাউণ্ড স্থতায় ২৫ মাইল দীর্ঘ স্থত হয়। ঢাকাই তুলার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র তন্তু—যাহা হইতে সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট সুতা পাওয়া যায়, তাহা হইতে কলে স্থত কাট। সুবিধাজনক নহে । পক্ষাস্তরে আমেরিকার তুলার আঁশ হইতে যন্ত্রপাতির সাহায্যে উৎকৃষ্ট স্থত কাটা সম্ভব ; হিন্দু তাতীীদের টেকোতে সেরূপ উংকৃষ্ট সুত বাহির করা সম্ভব হইবে না। ১৮১১ সালে ঢাকার তাতাঁদের বিদেশী গুটি বিতরণ করিয়া দেখা গিয়াছে যে, কাটুনির তাহা হইতে স্বতা বাহির করিতে পারে নাই ; তাহারা বলয়াছে যে, এ দেশী তাতে এই স্থত দিয়া কাপড় বোন। অসম্ভব । 哆 ঢাকাই স্থতা mule twist অপেক্ষ। ঢ়ের নরম এবং আমার বিশ্বাস ইহা দ্বারা যে সুতা তৈরি হয় তাহ কলে-কণটা স্থত। অপেক্ষণ ঢের বেশী মজবুত। বে-সকল আঁশ জলীয় হাওয়াতে স্ফীত হয় ধোলাই করিলে যে তুলা যত কম ফাপিয় উঠে তাহ তাতীদের মতে উৎকৃষ্ট