ہ ہ رف “७थन श्रीष्ठांविक अरु होई ऊ cणथी १ॉन्न ।' “স্বদেশীওয়ালীদের মধ্যে বিশেব কোনও উত্তেজন নাই ?” “কৈ তেমন ত কিছু দেখি না।” “This Swadeshi is a damned rot -otto ot”f স্বদেশী সম্বন্ধে কি মনে করেন ?” “আজ্ঞা-—” "যথার্থ স্বদেশী—অর্থাৎ দেশের শিল্পোন্নতির যথার্থ চেষ্টা, সে খুব ভাল। তাহার প্রতি আমাদেব সকলেরই সহানুভূতি আছে। কিন্তু এই হtল্ল,—কাপড় পোড়ান, এ সব কি ?” নগেন্দ্রবাবু অপরাধীর মত বলিলেন—“ওগুলো ভাল নয় ।” "By the way—সেই বিস্কিটের মোকৰ্দমাটা আপনার ফাইলে আছে না ?” “আজি হুঁ ৷” “উঃ—ছেলেদের কি পদ্ধা ! গরীব চাপরাশিকে মারিয়া কপাল ফাটাইয়া দিয়াছে। বিপিটগুলা রাস্তায় ছড়াইয়া তাহার উপর পৈশাচিক নৃত্য করিয়াছে। এসব ছেলে এখন হইতে যদি কঠিন শিক্ষাপ্রাপ্ত না হয় তবে বড় হইলে ইহার চোর ডাকাত হইয়া উঠবে। ইহাদের বিশেষ শিক্ষা হওয়া আবশ্বক।" নগেন্দ্রবাবু মেঝের কাপেটের উপর দৃষ্টিবদ্ধ করিয়া নীরব রছিলেন । সাহেব বলিলেন—“নগেন্দ্রবাবু, ফরিদসিং কিরূপ স্থান মনে হইতেছে ? আমি ত দেখিতেছি এখানে সমস্তই বড় দুৰ্গুল্য।" কথোপকথনের বিষয় পরিবর্তনে নগেন্দ্রবাবু খুগ্ৰী হইয়। বলিলেন“ই মহাশয়, সব জিনিসই এখানে বড় দুর্মুল্য। দুধ চারি আন কীিয় সের।” “আমি যখন ভাগলপুরে জয়েন্ট ম্যাজিষ্ট্রেট ছিলাম, সেখানে টাকায় ছয়টা করিয়া বড় বড় মুগা পাওয়া যাঠত। এখানে এক টাকায় আড়াইট তিনটার বেশী পাওয়া যায় না। সেখানে অtট টাকায় বাবুর্চি, বেয়ারা, প্রভৃতি পাইতাম। এখানে পনেরো টাকা দিতে झग्न ।” “হঁ। সাহেব। চাকর-বাকরও এখানে বড় মহাৰ্ঘ । অল্প বেতন, কিছুতেই সস্কুলান করিতে পারি না।” "আপনি এখন কোন গ্রেডে আছেন ?” "আড়াই শত ।” “कउ, नि g" "প্রায় তিন বৎসর। “fz-R-o-o-o 1 Shame ! 'Tis a downright shame otf otoint: Service Book cofoil foa wo টাকার গ্রেড়ে উন্নতির জন্ত শীঘ্রই কমিশনার সাহেবকে লিখিব।” নগেন্দ্রবাবু অত্যস্ত কৃতজ্ঞ হইয়া সাহেবকে ধস্তবাদ দিলেন। ক্রমে zittex sfint frytsui fmt=IR-“Well Nagendra Babu, I won't detain you longer"—TfSIT NR EVI SPRffiKð করিয়া দিলেন । যাইবার সময় বলিলেন—“স্বদেশী সম্বন্ধে বিশেষ কোন সংবাদ vito winto wiful station This Swadeshi must be stamped out at any cost.” বেতনবৃদ্ধির সম্ভাবনায় উৎফুল্প হইয়া নগেন্দ্রবাবু বলিলেন— “ই হুজুর। আমার যথা সাধ্য আমি তাহা করিব।” বাহিরে বাছার পূর্বাবধি দর্শনার্থ হইয়া বসিয়াছিল, তাহীদের প্রতি গৰ্ব্বিত দৃষ্টিপাত করিয়৷ লগেজৰাবু গাড়ীতে উঠিলেন। অামাদের প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩৭ SAMMMAMMAMAMAAA SAAAAAAASAAAAMAAA AAAA SAAAAA SAAAAAMAMMMAMMMAMMAS AMAMMMAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMMA MMAAAA ৩০শ ভাগ, ১ম খণ্ড পঞ্চম পরিচ্ছেদ ধাৰ্য্য দিনে বালকত্রয়ের বিচার অগ্রস্ত হইল । যেদিন তাহার গ্রেপ্তার হয়, তাহার পরদিন কয়েকটি প্রধান উকীল বাবু জামীন হইয়। তাহাদিগকে ছাড়াইয়া লইয়াছিলেন। তাহারাই নিজ অর্থব্যয়ে, নিজ বহুমূল্য সময় নষ্ট করিয়া, মোকৰ্দমার তদ্বির ও পরিচালনা করিতেছেন । চাপরাশি পূৰ্ব্ব উক্তিই বজায় রাখিল । জেরায় তাহাকে আসামীর উকীল জিজ্ঞাসা করিলেন সাহেব তাহাকে বিস্কুটের টিন ছুড়িয়া মারিয়া কপালে রক্তপাত করিয়াছে কি না । সে অস্বীকার করিল। বলিল, কাল চড় দ্বারায় ছেলেরাই ও জখম উৎপন্ন করিয়াছে । চ-কর দৃহেবও, ড্যাম-নেটীভের পদামুসরণ করিয়া, বিস্কুটের টন ছুড়িয়া মারা সাক্ষ অস্বীকার করিলেন। বাজারের কয়েকজন লোক, পথে বিস্কুট ভাঙ্গা সম্বন্ধে সাক্ষা দিল, কিন্তু আসামীকে সেনাক্ত করিতে পারিল না। ভাঙ্গ বিস্কুটের টিনট এবং ধূলিমিশ্রিত বিস্কুটের গুড়া কাগজে মুড়িয়া পুলিস কর্তৃক 'এগজিবিট’ হইল । সওদাগর আসামীক্রয়কে সেনাক্ত করিয়া বলিল, ইহার এবং অপর কয়েকজন চাপরাশিসহ বিস্কুটের টিন ফিরাইয়া দিতে আসিয়াছিল। বাবুরা বাহির হইয় গেলে, কিঞ্চিৎ পরে দূর হইতে মুহুমুছ ‘বন্দেমাতরম্ ধ্বনি শুনিয়াছিল। জেরায় বলিল, ইস্কুলের ছেলের তাহার দোকানের নিকট পিকেট করিয়া তাহার অনেক ক্ষতি করিয়াছে বটে, কিন্তু ভঞ্জস্য ছেলেদের উপর তাহার কোনও রাগ বা শত্রুতা নাই । ঠাসপাতালের ডাক্তণর বলিলেন—“কপালের জখম কোনও শাণিত কঠিন বস্তুর দ্বার। হইয়াছে।” জেরাষ্ট্র বলিলেন—“চড় দ্বার। ওরাপ জখম হওয়া অসম্ভব ।” বাদীর সাক্ষী শেষ হইলে সাফাই সাক্ষীর জষ্ঠ দিন ধার্য্য হইল । স্বদেশী দোকানের কৰ্ম্মচারী আসিয়া প্রকৃত ঘটনা বলিল, আরও বলিল, যে ছাত্রগণ দোকানে আসিয়াছিল, তাহাদের মধ্যে ডকে কেহ নাই । একজন ডাক্তণর বলিলেন, তিনি পথ দিয়া যাইতেছিলেন, চাপরাশি স্বেচ্ছায় বিলাতী বিস্কুটের টিন ছেলেদের দিয়াছে দেখিয়াছেন। দেশী বিস্কুট কিনিবার জন্ত ছাত্রদের সঙ্গে সে স্বদেশী দোকানে গিয়াছে তাহাও দেখিয়াছেন । পুলিসের জেরায় ডাক্তারবাবু স্বীকার করিলেন যে স্বদেশী দোকানে তাহার দুই শত টাকার শেয়ার অাছে এবং তিনি নিজে একজন পাক স্বদেশী । ডাকবাঙ্গলার খানসামা আসিয়া সাক্ষ্য দিল । চা-কর সাহেব যে চাপরাশিকে টিন ছুড়িয়া মারিয়াছেন তাহা সে বলিল। সেই টিনে কপাল কাটিয়া জখম হইয়াছে ; বাজার হইতে যখন আসে তখন জখম ছিল না । পুলিসের জেরায় খানসাম স্বীকার করিল যে উকীল বাবুগণ মাঝে মাঝে তাহার নিকট ভূত্য পাঠাইয়া মুগীর রোষ্ট, কাটলেট, প্রভৃতি ফরামাইস দেন। সন্ধ্যার পর একটু গাঢাকা হইলেই ভৃত্যগণ আসিয়৷ সে সব খাদ্য লইয়া যায়। তাহাত মাসে মাসে তাহার কিঞ্চিৎ উপার্জন হইরা থাকে। মোকৰ্দমা শেষ হইল। হুকুম হইল, সপ্তাহ পরে রায় বাহির হইবে । ইতিমধ্যে দেখা গেল ডেপুটীবাবু দুই তিন দিন ধড়াচুড়া বাধিয়া ম্যাজিষ্ট্রেট সহেবকে সেলাম করিতে গেলেন । লোকে কামাকালি করিতে লাগিল ।
