পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ჯs ev) একমাত্র অবলম্বন রেখা। যেখানে রেখার ভঙ্গিতে সম্পূর্ণভাবে বাস্তবের ভ্রম স্বষ্টি করা সম্ভব হইয়াছে, সেইখানেই উহা চরম উৎকর্যে পৌছিয়াছে। বাস্তবিক তরণীর প্রতিকৃতি—লিয়োনার্ডে। চারটোরিস্কি সংগ্ৰহ, ক্রণকভ পক্ষে প্রাচ্য কিম্বা প্রাচীন ইয়ুরোপীয় চিত্রকলার অবাস্তবতার জন্য তাহীদের শিল্প-পদ্ধতির চেয়ে অনেক বেশী দায়ী সে-সকল যুগের গতানুগতিকের শৃঙ্খল । ইতালীয় চিত্রকলার যে বৈশিষ্ট্য তাহাকে কেবল আর্টের একটা ধারা বলিয়া শেষ করিয়া দেওয়া চলে না। এই আর্টের বৈশিষ্ট্য ইউরোপীয় সভ্যতার বৈশিষ্ট্যের প্রতিচ্ছায়া। মধ্যযুগের কিম্বা প্রাচ্য আর্টের সঙ্গে এ আর্টের প্রভেদ শুধু পদ্ধতিতে কিম্বা শিল্পবিজ্ঞানে নয়। রেণেসান্সের সত্যনিষ্ঠ, জ্ঞানপ্রতিভা, মনের উদারতা এই আটকে অন্ত রূপ দিয়াছে। সত্যকে প্রকাশ যদি আর্টের উদ্দেশ্য হয়, তবে মানুষকে মামুষের মত আঁকিতে বাধা কি, প্রবাসী—আশ্বিন, ১৩৩৭ [ ৩০শ ভাগ, ১ম খণ্ড MAS SAMAAA AAAA AAAA SAS SSAS SSAS SSMAAMAS AMAMAMAMSAMAM এটাই এই নুতন যুগের আর্টের মূল কথা। Convention কিংবা tradition তাহাকে ধরিয়া রাখিতে পারে নাই । কিন্তু এই যুগের আর্টের রসের দিকটা বিজ্ঞানের দান নয়—তাহ শাশ্বত । তাই ইতালীর শিল্পীরা মানুষের আদর্শ লইয়াছিলেন গ্ৰীক মুঠি হইতে । বিজ্ঞানের আধিপত্য স্বীকার করিবার সঙ্গে সঙ্গে ইউরোপ আট ও রসঙ্গষ্টির কথা ভুলিয়া গিয়া সঙ্গীতে কাওলান্তীর মত চিত্রকলাতেও দুশুবিজ্ঞান ও তদনুরূপ বৈজ্ঞানিক ক্রিয়৷ মুরু করিয়াছিল। কিন্তু যখন এই ভ্রান্তি ঘটিল, তখন ইউরোপীয় আর্টের শ্রেষ্ঠ যুগ অতীত । জোভানা টোৰ্ণাবুয়োনি—গিরলাণ্ডাইও পিয়েরমণ্ট মর্গ্যান সংগ্রহ, নিউইয়র্ক R ইতালীয় চিত্রকলার বিশিষ্টতার হুচনা চতুদর্শ শতাব্দীতে । কিন্তু ইতালীর সকল জায়গার চিত্রকলা কালক্রমে ধারাবাহিক রূপে চলিয়া আসে নাই। ফ্লোরেন্স,