পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা | তাহ ধরিতে না পরিয়া তিনি এক দিকে পৌত্তলিকতায় অtসিয়া পৌঁছিয়াছেন অদ্যদিকে আবার একেবারে শূন্তৰাদের সোজা রাস্ত প্রদর্শন করিয়াছেন । সুতরাং দাড়াইবার স্থান পান নাই । মতের দিকে তে। এই দুর্দশ ঘটিয়াছে। জীবনের দিকেও মতের প্রভাৰ উদ্ধিাকে ঠিক হইয়া বসিতে দেয় নাই। উহার ঈশ্বর লাভের ব্যাকুলত যেমন আমাদিগকে মুখ দেয়, তাহার মতগত ভ্রাস্তি যে তাছার জীবনকে শত সন্দেহু-দোলায় অন্যোলিত করিতেছে তাহী দেখিয়াও আবার জামাদের দারুণ দুঃখ হয় । মতে তিনি সগুণ নিগুণের কোন সামঞ্জস্ত পান নাই । জীবনেও তেমনি স্বরূপ ও প্রকাশ, নিত্য ও লীলার সামঞ্জস্তের অভাবে সংশয়সমুত্রে ভাসিয়৷ বেড়াইতেছেন । শক্ত করিয়া কিছু ধরিতে পারিতেছেন না । এই পুত্রসংস্পর্শে ঈশ্বরম্পর্শালুম্ভৰ করিয়া আনন্দলাভ করিতে না করিতেই সন্দেহ হুইতছে –এ তে অনিত্য. ইহার মধ্যে কি ভগবান আছেন ? আবার পরক্ষণেই প্রার্থনা করিতেছেন—“এবার যদি তুমি স্বযোগ দাও, তবে, ঠাকুর, ভগবস্তুবে স্ত্রী পুত্র কস্ত আঞ্জীর স্বজন বন্ধু বান্ধব, সমাজ ও স্বদেশ—সকলের সেবা করিব।” স্বরূপের সঙ্গে প্রকাশের কি সম্বন্ধ, লীলার মধ্যে নিত্য কোনখানে, তাছার স্পষ্ট অনুভূতি না থাকায়ই এরূপ সকল অসঙ্গতি উপস্থিত হইয়ছে। লীলার মধ্যেই নিত্য রহিয়াছেন, অথচ লীলাতে নিত্য পর্য্যবসিত হইয়া যাইতেছেন না, অনিত্য লীলার এই অনিত্য অস্তিত্বও যে নিত্যের প্রতিষ্ঠাতেই সস্তাবিত হইয়াছে, আনিত্যের মধ্যেই যে নিত্য বিরাজিত অথচ নিত্য লীলার সমষ্টিমাত্র নহেন, ইহার সুস্পষ্ট ধারণ বিষ্টভ্যাহমিদং কৃত্মমৈকাংশেন স্থিতে। ভগৎ—ব্যৰ্শত এ সংশয়তিমির কখনও দূরীভূত হইবে না। এই ধারণার অভাব বশত:ক্ট তিনি ব্রহ্মচিন্তা এবং হেগেল দর্শনের বামমার্গীয় চিস্তাকে এক ভাবিয়া আকুল হইয়াছেন। অথচ এই সগুণ ও নিগুণ, নিত্য ও লীলার সামঞ্জস্তের কথা বিপিন বাবু একেবারেই উপস্থিত করেন নাই। তিনি একজায়গায় ইষ্টদেবকে সম্বোধন করিয়া ৰলিতেছেন —“যদি কৃষ্ণভজনতেই আমায় টানিতে চাহ, তবে তোমার ভজনাই বা করিব কেমন করিয়া ?” এই "তুমি” আর "কুঞ্চ” কোন অর্থে ব্যবহৃত হইয়াছে তাহ অমর সম্যক অৰধারণ করিয়া উঠিতে পারি নাই । তবে এ দুয়ের মধ্যে যে একটা antithesis আছে, তাহা বুঝা যায়। আমরা যত দূর বুঝি তাহতে এই মনে হয় যে তুমি নিগু৭ আর কুঞ্চ সগুণ একটা ধরিতে গেলে অস্তটা থাকে না । এই যে সগুণ নিগুণের মধ্যে একটা একান্ত বিরোধ কল্পিত হইয়াছে ইহাই উহার ধৰ্ম্মমত ও ধৰ্ম্মজীবন উভয়ের বুকে শক্তিশেল রূপে বিধিয়া গিয়ছে, পাকিলেও জীবন সংশয়, তুলিয়া ফেলিলেও মৃত্যু। কখন বিশল্যকরণার ব্যবস্থ৷ श्रव, cक खांदन ? ইতিহাসের দিক হইতেও তাহার বিচার ভ্রমপ্রমাদশুষ্ঠ নহে । বেদান্তের মতকে একেবায়ে নিগুণ নির্বিশেষ ব্রহ্মবাদ কল্পনা করিয়া তিনি ৰে তাহার সঙ্গে আধুনিক নিরাকার ব্রহ্মবাদের একটু অখণ্ডনীয় পার্থক্যের আশঙ্ক। করিয়াছেন, তাহাও আমরা গ্রহণ করিতে পারিলাম नl । cवषांtछुग्न मि७*[षांशैौ यTांशjॉकॉग्न पत्रां८छ्न । किजु ऊांशंष्ठ বেদান্ত নিগুণবাদী হইলেন না। বেদান্তের তিন প্রস্থান । গীত৷ नि७१वांग्रेौ नरश्न, उांश वणांझे वांछ्णा । वैशंब्रां उक्रएछ भट्नाप्यांप्नंब्र সহিত পাঠ করিয়াছেন তাহার নিশ্চয়ই সাক্ষ্য দিবেন, শঙ্কর অপেক্ষা রামানুজ স্বত্রকারের মত অধিকতর স্বাধ্যভাবে ব্যাখ্যা করিয়াছেন। তারপর উপনিষদের কথা । ছন্দোগ্য ও বৃহদারণ্যকে অবগুই নিগুণের नििष्क विप्लव cर्शक धृष्ट श्छ। हेशब्र गर्रयाह्रीम ! हेशरजङ्ग मात्र cष বুদ্ধের নির্বাণবাদের একটা নৈকট্য সম্বন্ধ, সে বিষয়ের বিচার এখানে প্রাপ্তপুস্তকের সংক্ষিপ্ত পরিচয় )సాన్స অপ্রাসঙ্গিক হইবে । কিন্তু এরাপ নিগুণৰাদ যে টিকিতে পারে না, তাহা ঋষিগণের অবিদিত ছিল না। তাই উপহার অtশু সে পথ পরিত্যাগ করিয়াছিলেন । অস্তান্ত উপনিষদ তাহার জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত। পরিশেষে উাহারা সগুণ ও নিগুণকে একত্র করিয়া বেদাস্তের ব্রহ্মবাদকে সফলতা দান করিয়াছেন। শ্বেতাশ্বতর উপনিষদে অতি স্পষ্ট ভাষায় এই সমস্বয় সাধিত হইয়াছে— একো দেবঃ সৰ্ব্বভুতেষু গৃঢ় সৰ্ব্বব্যাপী সৰ্ব্বভূতান্তরাষ্ম । কৰ্ম্মাধ্যক্ষঃ সৰ্ব্বভুতাধিবাস; সাক্ষীচেতা কেবলে নিগুণশ্চ । গীত। ইহারই প্রতিধ্বনি করিয়া ৰলিতেছেন-- সৰ্ব্বেন্দ্রিয়-গুণাভাসং সৰ্ব্বেক্রিয়-বিবর্জিওস্। অসৎ ং সৰ্ব্বভৃচ্চৈব নিগুণং গুণতোভচ। वॅीशरक नि७१ बल इड्रेग्नां८झ, छैiशंरकहें जांबांब्र नांना ७८१ বিশেষিত করা হইতেছে । ঋষি কোনই দ্বিধা মনে করিতেছেন না । স্বতরাং আধুনিক ব্রহ্মবাদীয় যদি বেদাষ্ঠের সর্বতুতাগুরায় কৰ্ম্মাধ্যক্ষ সৰ্ব্বভূং গুণভোক্ত নিগুণ ব্ৰহ্মকে স্রষ্ট পাতা পরিত্রাতা বলিয়া থাকেন তবে যে তাহার বেদান্তের পথ হইতে চুল মাত্রও সরিয়া গিয়াছেন, তাহাতে মনে হয় না । তবে তাহার বেদাস্তুের ভ্রান্ত ব্যাখা পরিহার করিয়াছেন, তাঙ্ক। ঠিক । বেদান্তের কোন একটা বিশেষ ব্যাখাকে বেদান্তের আসনে তুলিয়া দিলে, বেদান্ত বলিয়া কিছুই থাকিবে না। বিপিন বাবু এই ভ্রাস্তিতে পতিত হইয়াছেন । ঈশ্বরের static ও dynamic, निठ, ७ लौलां अङ्गे झुझे प्रिंक । ऍहिtब्रl लोणांtक भाग्न বলিয়া নিত্যকে ধরিতে গিয়াছেন, তাহারা পরিণামে শূন্তে যাইয়া ঠেকিয়াছেন, আবার র্যাহার নিতাকে ছাড়িয়া লীলা লইয়া ব্যস্ত হইতে গিয়াছেন, ষ্টান বা বৈষ্ণৰের গুtয় উহার ঐতিহাসিক বা পৌরাণিক লীল বিশেষকেই নিত্যের আসনে বসাইয়। পৌত্তলিকতাদি নান প্রান্তিজালে জড়িত হইয়া পড়িয়াছেন। এরূপ ভ্রান্তির ইহাই পরিণাম । ব্ৰহ্ম অদ্বৈত অথও বস্তু, উাহার উপাসনায় ভাগাভাগি চলে না । সমগ্রকেই গ্রহণ করিতে হুইবে । বিপিন বাবু নিরাকার ও সাকার সম্বন্ধে একটা কুটতর্ক উপস্থিত बब्रिग्नांtछ्न । ऊँश्ॉिब्र भाउ ऍiशाब्र यांकांब्र बांझे ठेfहांtरू बांकाग्न भिएल छैiहॉब्र ८कांनe भर्षTांभांश्iनि हक्क नl । ऐंक्षिtग्न ७क आकांग्न पत्रां८छ् উtহাকে অন্ত আক’র দিলে তাহার অবমাননা হইতে পারে। তর্কট কুট ন্দেহ নাই। কিন্তু এখানে বাহাদুর এই যে, ইহার কূটত্বটা লুকাইয় ফেলা হইয়াছে। নিরাকারবাদী যে ঈশ্বরে আকার আরোপ করিলে আপত্তি করেন, তাহার কারণট। এখানে প্রকাশ করিয়া বল। হয় নাই। যিনি অসীম, তাহাকে যে আকারই দাও না কেন, তাহাতে র্তাহার অসমত্ব নষ্ট করা হয় । অসীমকে সসীম করিলে যে র্ত{হার গৌরবের হানি হয়, তাছা বোধ হয় বিপিনৰাবুও অস্বীকার করিবেন ন। অবশ্য তিনি যে নিরাকারবাদ প্রচার করিয়াছেন ভtহাতে ঈশ্বর শুগুমাত্রে পর্য্যবসিত হইয়াছেন । শূন্তে যা কিছু আরোপ কর না কেন, তাহাতে তাহার গৌরবহানি হয় না। কিন্তু আধুনিক নিরাকায়বাদীর ব্ৰহ্ম তো অসীম অখণ্ড চিপ্তম্ভ। সুতরাং তাহাকে সসীম করার চেষ্টার প্রতিবাদ করিয়া নিরাকারবাদী কেন যে প্রচ্ছন্ন সাকারবাদী হুইবেন তাহাতে আমাদের ক্ষুদ্র বুদ্ধির অধিগম্য নহে। ইহাকে কুটতর্ক ছাড়া আর কি বলিব ? उiङ्गश्रद्म ७ofiशनiद्म शथ ।। ॐयश्बषा ौर्धं श्ल, श्डब्रis c*िौ झ५ींश्च এৰসর নাই। উপাসনার শ্রেণীবিভাগ ঠিক হয় নাই। বিভূতির উল্লেখই নাই। প্রতিৰোপাসনার ব্যাখ্যা একেবারেই ভুল। প্রাণরূপে ব্রহ্মোপাসনা যে প্রাচীন প্রাণময় কোষের প্রাণ নহে, এ কথা |