৩য় ৮ংখ্য কিন্তু অবশেষে যখন র্তাহাকে বলা হইল যে, তিনি যদি হিন্দুর ধৰ্ম্ম পরিভ্যাগ না করেন, তাহা হইলে কাজিগণ তাহাকে শাস্তিপ্রদান করিবেন, তাঙ্গকে অবজ্ঞাত ও লঘু হইতে হইবে, তখন হরিদাস হরিদাসেরই মত উত্তর করিয়াছিলেন— “थ७ थ७ झई (मरु शनेि शांग्र धां१ ।। उष्ठ अभि वनtन नां होम्नि क्षग्निनांभ ॥” * ভগবস্তুক্তির কি অপূৰ্ব্ব মহীয়সী শক্তি ! কি অমুপপীড়ক অত্যাশ্চৰ্য্য তেজঃপ্রভাব । ধন্ত হরিদাস! তুমিই যথার্থ ভক্ত ! তুমিই ভগবৎপ্রেমামৃতের যথার্থ আস্বাদ পাইয়াছিলে । বিচারে স্থির হইল ও পাইকগণকে আদেশ প্রদত্ত হইল, নগরের বাইশ বাজারে লইয়া গিয়া হরিদাসকে এরূপভাবে প্রচার করিতে হইবে, যেন তাহাতেই তাহার প্রাণবিয়োগ ३ष्ट्र ! অবিলম্বে পাঠকেরা আসিয়া হরিদাসকে ধরিল, এবং বাজারে বাজারে লইয়া গিয়া নির্দয়ভাবে প্রহার করিতে আরম্ভ করিল। তাঙ্কার সেই মৰ্ম্মঘাতী দারুণ প্রহার অবলোকন করিয়া, দর্শকের পরম দুঃখে বিচলিত হইয় উঠিলেন । র্তাহীদের মধ্যে কেহ কেহ রাজা ও উজিরগণকে শাপ দিতে লাগিলেন কেহ কেহ ক্রুদ্ধ হইয়া পাইকগণের সহিত মারামারি করিতে উষ্ঠত হইলেন ; এবং কেহ কেহ বা আকুলহৃদয়ে পদধারণপূর্বক অর্থপ্রদানের লোভ দেখাইয়া অল্প করিয়া প্রচার করিবার জন্ত তাহাদিগকে প্রার্থনা করিতে লাগিলেন। শ্রীচৈতন্ত ভাগবতকণর বলিয়াছেন “¢कह त्रिग्रां शशनगंग्लशंब्र *ांरब्र शtब्र । 'किडू लेिद अब्र कब्रि भांब्रझ् ऎश्रब्र ॥' তথাপিহ দয়। সাহি জন্মে পাপগণে । ৰাজারে বাজারে মারে মহাক্রেঃখ মনে ॥" পাইকের ঠাকুর হরিদাসকে যখন এইরূপ কঠোৰভাবে প্রহার করিতেছিল, তখন স্বয়ং তিনি কি ভাবে ছিলেন ? “কৃষ্ণ কৃষ্ণ স্মরণ করেন হরিদাস । नांभांनान्श cशहळू:९ न श्ब्र थकां★ ॥ 豪 豪 * সৰে যে সকল পাপিগণ তাৱে মারে। डांब्र जांणि कृ:शभांद्ध छांप्रब अख़रज़ ॥
- बैtछड़छछनवङ, चांमिथ७, ००* अक्षाग्न ।
ভক্ত ও অবমান এ সব জীবের কৃষ্ণ, করন্থ প্রসাদ । মোব দ্রোহে নস্থ এ সভার অপবাধ ॥” পাঠক, এস্থানে আর কি বক্তব্য হইতে পাবে ! মহাভাগবত হরিদাস এখানে যাহা দেখাইয়া গিয়াছেন, তাহ প্রকাশ করিয়া বুঝাইয়া দিবাব শক্তি লেখনীর নাই ; ইহার এখানে নীরবতাই শ্রেয়। কেবল বিস্ময়বিমুগ্ধ হৃদয় যদি পারে, গভীরভাবে আলোচনা করিয়া দেখুক ! উনবিংশত শতাব্দী পূৰ্ব্বে আর এক মঙ্গাপুরুষের শান্তোজ্জল বদনকমল হইতে ঠিক ঐন্ধপ অবস্থায় ঐ কথাটিই বহির্গত হইয়াছিল – “Father, forgive them ; for they know not what they do.”–I uke, XXIII. 3.4. সত্য সত্যই সেই অজর-অমর অভয়কে হৃদয়ে ধারণ করিতে পারিলে ভক্তের আর ভয়ের সম্বন্ধ থাকে মা ; তিনি যে তখন “ অভয়ং গতো ভবতি ।” পূজ্যপাদ শ্ৰীজীবগোস্বামী ঘটুসন্দর্ভে ভক্তির ভয়নিবারকত্ব-প্রসঙ্গে অন্যান্ত বচনের মধ্যে গরুড়পুরাণ হইতে এই বচনটি উদ্ধত করিয়াছেন— “ন চ দুৰ্ব্বাসসঃ শাপে ৰঞ্জঞ্চাপি শচীপতেঃ। হত্ত্বং সমৰ্থং পুরুষং হাদিস্থে মধুসূদনে ॥” ভক্তিসন্দর্ভ, ৫১৪ পৃষ্ঠ । শ্ৰীমদ্ভাগবতে এ বিষয়ে বিবিধ মনোরম বাক্য দেখা যায়, তাহার মধ্যে একটি এই – “*ीब्रेौब्रां भांनम बिाi tबब्रttन (=cश् विकृब्र), cष क भांत्रूषांः । ভৌতিকাশ কথং ক্লেশ বাধেরন হরিসংশ্রয়ম্ ॥” ৩-২২-৩৫ । শ্ৰীভগবান প্রলোদকে বলিয়াছিলেন যে, ‘তুমি আমার সমস্ত ভক্তের প্রতিমূৰ্ত্তি ? * এই মহা ভক্তরাজ প্ৰহলাদের চরিত্র কেবল দুঃখ-যন্ত্রণা-নির্যাতনে পরিপূর্ণ; কিন্তু তথাপি, তিনি র্যাহাকে শরণ করিয়াছিলেন, তাহাকে পরিত্যাগ করেন নাই, এবং সেই জগুষ্ট র্তাহারই প্রভাবে নিৰ্ব্বিকার হইয়া অবলীলাক্রমে সমস্ত কষ্ট সহ করিয়া গিয়াছেন ; কিছুই তাহাকে বিচলিত করিতে পারে নাট । {
- "ভৰান্ মে থলু ভজ্ঞনাং সৰ্ব্বেষাং প্রতিরূপধুক্ ৷” ৭-১০.২১ । "
+ “দ্বিগ্নভৈর্দলশ্বকেন্ত্রৈরভিচারৰিপাতকৈঃ। মায়াভিঃ সন্নিরোধৈশ্চ গঃদীনৈরভোজনৈঃ ॥ ছিমৰীযুরিসলিলৈ পৰ্ব্বতাক্রমণেরূপি। ন শশাঙ্ক বদী হত্তমপাপমম্বরঃ স্থতং । চিন্তুtং দীর্ঘতমাং প্রাপ্তস্তং কৰ্ত্ত ? নাজ্যপষ্ঠত "