পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७ग्न • ९थn ] ইহার মধ্যে বাধা ঢের—দৈবের অলঙ্ঘনীয় বিধানে সব চেষ্ট৷ श्रृं७ इहेब्रां यांहे८द निकब्रहे ! किछु कि कब्रिब्र cश जय *७ হইয়া যাইবে কিছুতেই সে তাছা স্পষ্ট বুঝিতে পারিতেছিল না; সে তখন মনে মনে বলিল—এ বুঝা যাইবে না, থাকু বুঝিবার চেষ্টায় কাজ নাই, দৈবের মায়া ভেদ করে কাহার সাধ্য ! দাসী আসিয়া তাহাকে বলিল—“বাইরে একটি লোক আপনাকে খুঁজচে ।” “কে সে ?” দাসী বলিতে পারিল না ; বাটি তখন বৈঠকখানায় উঠিয়া গেল। গিয়া দেখে ইভাদের বাড়ীর সেই চাকরটা বসিয়া আছে। সে ভদ্রলোকের মতো পরিচ্ছদ করিয়া আসিয়াছিল—কিন্তু তাহার সেই দীর্ঘ বক্র নাসা, পেচার মতো কোটরাবিষ্ট পাংগুল চক্ষু, গণ্ডারের চামড়ার মতো কঠিন মুখখানার মধ্য হইতে ভদ্রতার পোষাকের আবরণ ভেদ করিয়া একটা নীচতা জাগিয়া উঠিতেছিল। বাটি গর্জন করিয়া বলিয়া উঠিল—“এখানে কিসের জন্ত ? আমি তোমায় বার বার না বলেচি খবরদার এখানে এস না ! তবে কি মনে করে ?” বিশেষ কিছু মনে করিয়া সে আসে নাই—শুধু অনেক দিনের পুরানো বন্ধু বলিয়া সে একবার দেখা করিতে আসিমাছে মাত্র। সেদিনকার কথা বাট নিশ্চয়ই ভোলে নাই— সেই আমেরিকার কথা—সেখানে সে ও বাটি দুজনে একই হোটেলে বহুদিন এক সঙ্গে চাকরের কাজ করিয়াছে। এখন তাহার অবস্থ ভালো তাই একবার সাক্ষাৎ করিতে আসিয়াছে। এ পৃথিবীটা নিতান্তই ছোটো—নইলে আবার তাহাদের পরম্পরের দেখা সাক্ষাৎ কি করিয়া হইল ? যেখানেই যাও ঘুরিয়া ফিরিয়া সেই পরিচিতদের সঙ্গে আবার মিলন ! যদি মনে কর অমুক লোকটাকে এড়াইয়া চলিব কিছুতেই তাহ হইবার যো নাই—যেমন করিয়াই হউক তুমি তাছার দৃষ্টিপথে গিয়া পড়িবে ! কী আপদ! আবার সে যদি বিপন্ন হয় তোমার নিকট সাহায্য চাহিয়৷ বসিবেই !....................... স্থখান মারাত্মক চিঠি ৰে বাড়িতে সে আছে সেই বাড়িতে গিয়া পড়ে—তার জন্ত সে किहू जांछ कब्रिब्रटिष् बtछे ! ण७tनब्र थब्रछ श्रट्नक-शबब्र७ ভাগ্যচক্র 9&సి AASAASAASAASAASAASAASA SAASAAAS *** তাহার ভালো নহে-একটু আধটু আমোদ প্রমোদ করিতে cशरणहे बाग्न छब्रकज्ञ ! हेहांब्र भएषा श्रांब्र ७कथामि फिर्टि আসিয়া পৌঁছিয়াছে আর্চিবল্ডের নামে । কে জানে কাঙ্কার লেখা ! সে চিঠিখানি সরাইতে তাহার বিশেষ ইচ্ছা নাই— আহা বুড়া মানুষ ! কিন্তু কি জানি তাহার মধ্যে ऐनि কিছু গোল থাকে এই মনে করিয়া সে বাটিকে একবার জিজ্ঞাস করিতে আসিয়াছে !—আর কিছু নয়! বার্টির মুখ পাংশুবর্ণ হইয় গেল । সে হাতখান অধীরভাবে বাড়াইয়া দিয়া বলিল—“কষ্ট ! দাও সে চিঠি!' হ্যাঃ—কিন্তু মোটে ত্রিশটি পাউও—তাতে কি হয় বল এতো যে সে চিঠি নয়—এ আর্চিবল্ডের নামের চিঠি— এর তো একটা দাম আছে । সত্য কথা বলিতে কি তাহার আর্থিক অবস্থা এখন বড়ই শোচনীয়। বাটির তো পয়সার ভাবনা নাই—সে এখন দুহাতে পয়সা ছড়াইতে পারে —পুরানো বন্ধুর প্রতি তাহার টানও আছে, বন্ধুকে কি আর সে এমনি করিয়া দুঃখ দৈন্তের মধ্যে ফেলিয়া রাখিবে ? এ পৃথিবীতে, কি জানো, পরস্পরের সাহায্য না থাকিলে চলে না । সে বন্ধুকে সাহায্য করিতেছে, বাটিরও করা উচিত। বেশি নয়—মাত্র একশ পাউণ্ড । বাটি চীৎকার করিয়া বলিয়া উঠিল—“রাস্কেল ! ত্রিশ পাউণ্ডে নু আমাদের চুক্তি ? একশ পাউও—আমার অত টাকা নেই ।” তা সে জানে । কিন্তু ফ্রাঙ্কের তো টাকার অভাব নাই ! বাটির উচিত ভালো করিয়া বিবেচনা করিয়া দেখা – বন্ধুর জন্ত কি সে এতটুকু কষ্ট স্বীকার করিবে না । আর একশ পাউণ্ড, এমনই বা কি বেশি ! বার্টি কম্পিত কণ্ঠে কহিল—“কিন্তু আমার কাছে তো এখন একশ পাউণ্ড নেই।” বেশ-সে না হয় অন্ত সময় আসিবে—চিঠি তার হাতে নিরাপদ । বাটি উদগ্রীব হইয়া বলিল—“টাকা আমি দেবে— চিঠিখানা আমায় দাও ” 象 ব্যস্ত হইবার আবগুক নাই—তাহার বন্ধু তাহাকে ৰিপদে ফেলিবে না, পরস্পরে একটু বিশ্বাস থাকা চাই । টাক দিলেই চিঠি !