পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

نح سgلتي ভক্ষণ করিয়া প্রকৃত মানব-পদবাচ্য হওয়া যায় না তখন তাহারা মস্তিষ্ক পরিচালন দ্বারা বস্ত্রবয়নপ্রথা সৰ্ব্বপ্রথম আবিষ্কার করিলেন । সঙ্গে সঙ্গে শস্ত্যাদি উৎপন্ন কষ্টয়া লোকের ক্ষুন্নিবৃত্তির উপায় হইয়া দাড়াইল । এই সময়ে বস্ত্রবয়ন জন্য খটখটি-তাতের আবিষ্কার হইল। সেই তাত কয়েক সহস্ৰ বৎসরের মধ্যে জগতীতলে ছড়াইয়া পড়িল । ক্রমশঃ টঙ্গ উন্নতাবস্থায় পরিণত চষ্টল । এই প্রণালী গ্রহণ করিয়া অধুনা অধিকতর উন্নতাবস্থায় বাষ্পীয় ক্রিয় দ্বারা এবং কোথাও বা পৈ্যুতিক ক্রিয়াদ্বারা তাত চালিত হইতেছে। আমরা ক্রমে ক্রমে আজ পাঠকপাঠিকাগণকে সে সকল সম্বন্ধে দুষ্ট চারিটি কথা বলিব । fr: gfasātē (Mr. Hoogewerf) Quarterly Journalia footga, - “The origin of this ancient craft (hand-loom weaving) seems to have sound birth in India some thousand of years ago, as we read from history that the princes and mobility of India were clothed in gorgeous product of its looms long before civilisation had yet reached the shores of Europe. This added greatly to the wealth of India. The only other country where weaving was known was Egypt, but lndia stood unrivalled for its fabrics. Moreover, it appears that looms were first invented in the East. India may, therefore, justly claim to be the birthplace of the weaving industry. It seems a deplorable fact, then, that the once tamous hand-loom weaving industry of India, should be allowed to fall into decadence. Some of the clothes of India, such as the Dacca Muslins, still remain unrivalled both as regards texture and the fineness of the hand-spun yarns, from which they were made. I have it on good authority that the counts of these hand-spun yarns although rather uneven, registered on an average 500 counts, and were spun by hand from a short staple cotton with a very large percentage of natural twist in it. Yarns of such high counts cannot be spun except perhap. with the greatest difficulty, on the most improved machincry of the present age." - অর্থাৎ কতিপয় সহস্ৰ বৎসর পূর্ব হইতে, এই হস্তচালিত খটখটিউীত ভারতবর্ষে জন্ম পরিগ্রহ করিয়াছে। উদ্ধা জামরা ইতিহাস পাঠে পরিজ্ঞাত হইয়াছি। ভারতের রাজপুত্ৰগণ এবং ধনীৰ্যক্তিবুশ হস্তমিশ্মিত বহুমূল্য পোষাক পরিধান করিতেম। তখন সভ্যতcजांक हफेरब्रां★एक उंढांनिठ करब्र बारे । अरे कांप्री बह जर्ष ●नांॐिड इरेब्रा डांब्रउवाडांब्र cजगंफ़ नूर्ण कब्रिव्रा फूजिब्राहिण। প্রবাসী—পৌষ, ১৩১৭ [ >०भ छाश, २ग्न थ७ অপর একটি দেশে ৰন্ধনপ্রথা প্রচলিত ছিল। উহা মিসর দেশ । किल खांब्रtउब्र निकै छैशष्क नऊ इङ्गेष्ठ श्ब्राझिल । छाब्रrठब्र স্বাক্ষরতার তুল্য জগতে আর কোথাও স্বত প্রস্তুত হইতে পারিত না। আরও আমরা দেখিতে পাই প্রাচ্যজগতেই সৰ্ব্ব প্রথম হাতের তাতে ৰন্ত্রবয়নপ্রথা আবিষ্কৃত হয় । সেই প্রাচ্যজগতের মধ্যে ভারতধধকেই উত্তের জন্মস্থান ধরিতে হইবে । এমত কুন্দর হস্তনিৰ্ম্মিত বয়নব্যবসায়ের অবনতি দর্শন অতি পরিভাপের বিষয় বলিতে হইবে । ঢাকাই মসলীন প্রভৃতি ভারতীয় বস্ত্রাদির এখনও জগতে তুলনা নাই। এমত স্বল্প স্বতা এবং বস্ত্রের জমির সমত৷ পৃথিবীর আর কোন স্থানে সম্ভবপর নহে । আমি বিশ্বস্তুসুত্রে অবগত হইয়াছি যে ইহার বয়ন কিঞ্চিৎ বিসদৃশ হইলেও গড়ে ৫•• নম্বর বলির গ্রহণ করা যাইতে পারে। ঐ স্থত। খৰ্ব্ব আঁশযুক্ত মন্দ তুলা হইতে হস্তের সাহায্যে প্রস্তুত করা হয়। তন্মধ্যে শতকরা অধিকাংশই স্বাভাৰিক বক্রভাবাপন্ন । এই প্রকার উচ্চ নম্বরের স্থত। বৰ্ত্তমান সময়ের উন্নত কল হইতে অতি কষ্টে প্রস্তুত হইতে পারে। সহজে উক্ত কাৰ্য্য সাধন হইবার উপায় নাই ।” উক্ত সাহেব বলিতেছেন উন্নত কলের সাহায্যে যে উচ্চ নম্বরের স্থত প্রস্তুত হওয়া নিতান্ত সুকঠিন সেই সুতা ঢাকার কারিকরগণ কি প্রকারে হস্তের সাহায্যে প্রস্তুত করিয়া থাকে । বাস্তবিকপক্ষে আশ্চর্য্য হইবারই কথা বটে। জগতের মধ্যে মত সুন্দর কীৰ্ত্তি প্রায় লোপ পাইতে বসিয়াছে। অনেকে অনুমান করেন যখন ইউরোপখণ্ডে অপেক্ষাকৃত তাতের উন্নতি লক্ষিত হইতে আরম্ভ হইল তখন হইতে ভারতের বহু পুরাতন হস্তের তীতের প্রসারের হ্রাস হইয়া পড়িল। উহা প্রায় দুষ্ট শত বৎসরের কথা। এই প্রকার অনুমান নিতান্ত ভিত্তিশূন্ত নহে। আমাদের ও সেইরূপ বোধ হয়। দিনেমার উপনিবেশিকগণ শ্রীরামপুরে ইউরোপ-প্রবর্তিত খটখটি-র্তাতের প্রচলন করেন কিন্তু অচিরকাল মধ্যেই ঐ তাত উঠিয়া যায়। ইহার কারণ কেহই নিরাকরণ করিতে পারেন নাই । যখন কলের র্তাতের ব্যবস্থা হইল তখন আর ভারতীয় তত্ত্ববায়গণ ঐ কলের সঙ্গে সমকক্ষ হইতে পারিল না । হতাশ্বাস হইয়া অনেকে জাতীয় ব্যবসায় ত্যাগ করিল। স্বল্প মূল্যে কলের ধুতি ক্রয় করিয়া ভারতবাসিগণ যেন সোয়াস্তি পাইল । এইরূপে হাতের তাতের অবনতি লক্ষিত হইতে আরম্ভ হইল । তারপর কয়েকশত বৎসর যেন ভারতের তাতিকুল সভ্যসম্প্রদায়ের মধ্যে নিত্য নব নব উন্নত র্তীতের উদ্ভাবন হইতেছে দেখিয়াও নিদ্রিত চষ্টয় ছিল। আপনাদের উন্নতির তাহারা কোন উপায়ই স্থির করে নাই। অৰশেষে দৈবঅনুগ্রহে আবার ষেন