৪র্থ সংখ্যা S AASAASAASAAASMMAeMAAAASASASS
- ...*************.*
—“ন, না সে জন্ত নয়—চিঠি আমরা পাইনি ?” —“পাওনি ?” —“না। বাবার চাকরটা লুকিয়ে ফেলেছিল—বোধ হয় তার কোনো উদ্দেশু থাকবে ।” —“উদ্দেশু !—কি উদ্দেশু ?” —“ত আমি জানিনে । আমি যা জানি বলচি । আমার দাসী একদিন কাদতে কঁাদতে এসে বল্লে সে আর আমাদের বাড়ি থাকবে না—বাবার চাকর তাকে ভয় দেখিয়েছে খুন করবে। আমি জিজ্ঞাসা করলুম ব্যাপার কি ? সে বল্পে একদিন তোমার হাতে লেখা বাবার নামে একখানা চিঠি সে আনছিল এমন সময় চাকরটা কোথেকে দৌড়ে এসে চিঠিখান তার হাত থেকে ছিনিয়ে নেয়—বলে সে নিজে গিয়ে দেবে ; কিন্তু তা না করে চিঠি নিজের কাছেই রেখে দিলে । দাসী তাকে সে কথা বলতে সে ধমকে উঠে বল্পে খবরদার একথা যদি কাউকে বলবি তো তোকে খুন করব। দাসী ভয়ে আমাকে বলতে পারেনি। শেষে একদিন বলে ফেল্পে। আমরা তখন চাকরটার কাছে খোজ নিলুম। শুনে সে চটে আগুন ! দাসীর সব কথা সে অস্বীকার করলে । বাবা রেগে তাকে বাড়ি থেকে দূর করে দিলেন। তার থাকবার ঘর, তার জিনিস পত্র সমস্ত উলটপালট করে খোজা হল কিন্তু তোমার চিঠি বেরুল না । সেইখানাই তোমার শেষ চিঠি ? না ? —“ği i” —“তুমি তিন বার লিখেছিলে!” —“ই-তিন বার ” —“আমাকে দুখান ।” —ই, তোমাকে দুখান ।” ইভার হৃদয়ের বাধ ভাঙিয়া গেল—র্তাহার চোখে জল আসিতে লাগিল, তিনি উচ্ছসিত কণ্ঠে বলিলেন—“কি লিখেছিলে ?” —“লিখেছিলুম—ক্ষমা চাই—ক্ষমা করে—দোষ अांभांग्न ।” - —“না । দোষ তোমার নয় ।” -"छॉनि नां cनांय कांज्ञ-किरू ठषन अहम झरब्रझिण शङ অপরাধ সব আমায়, তাই ব্যাকুল হয়ে ক্ষম চেয়েছিলুম। ভাগ্যচক্র કર૧ SAeMMMMMMAAASAASAASAASAAAS..~.ూ....".*"** প্রতিদিন অপেক্ষ করেচি—অধৈৰ্য্য হয়ে অপেক্ষা করেচি— কিন্তু ক্ষম্যর একটি কথও তেমন্ত্ৰ ক'ছ থেকে "ইত " ইভ দীর্ঘশ্বাস ফেলিয়া বলিলেন—“জানি পাওনি । তার জন্তে কি করলে ?” —“কি করব ?” —“আমার কাছে একবার এলে না কেন ?” ফ্র্যাঙ্ক স্তব্ধ হইয়া গেলেন। কি উত্তর করিৰেন খুজিয়া পাইলেন না। ইভা আবার বলিলেন—*ফ্র্যাঙ্ক বল—কেন এলে না ।” ফ্র্যাঙ্ক হতবুদ্ধির মতো হইয়া বলিলেন—“কি জানি কেন এলুম না ।” —“আসবার কথা একবারও মনে হয়েছিল ?” —“স্থা হয়েছিল বৈকি ?” —“তবে এলে না কেন ?” ফ্র্যাঙ্ক আর স্থির থাকিতে পারিলেন না—তাহার চোখ ফাটিয়া জল আসিতেছিল, অনুতাপে বুক ভাঙিয়া যাইতেছিল । —“ইভা, কি বলব—সে দুঃখের কথা কি বলব—কি করে দিন গেছে—কি বেদনায়”— —“তবে—কেন একবার আমার কাছে এলে না ?” —“না আসতে পারিনি।” —“কিন্তু কেন ?” —“আসব ভেবেছিলুম।” —“তবু যে এলে না ?” ফ্র্যাঙ্ক হতাশ হইয়া ইভার প্রশ্নের উত্তর খুজিতে লাগিলেন। সত্যই তো ! তিনি আসেন নাই কেন ! তাহার মনে হইতে লাগিল স্মৃতি হইতে যেন সব কথা মুছিয়া যাইতেছে । তিনি ভাবিতে লাগিলেন । ধীরে ধীরে আবার সব কথা তাহার মনে জাগিয়া উঠিতে লাগিল। তিনি বলিলেন—“ই ! আমি আসতে চেয়েছিলুম কিন্তু বারণ করলে বাটি " —“বাটি বারণ করলে ?” —“ছা । সে বল্পে তোমার কাছে এসে ক্ষমা চাওয়া কাপুরুষতা ।” -“cरुन ”ि
