পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

80 o • ***** * همایی *** ASA SSASAS AAA AA AAAAAS AAASASASS "আর কি, এখন ত সব কাজ শেষ হইয়াছে, এইবার তবে গাড়ী ছাড়া যাকৃ।” টে,ণ ছাড়িবার ঘণ্ট বাজিল । এঞ্জিন চলিতে আরম্ভ করে আর কি-এমন সময়ে আমার একটিংএর বাছ সজোরে ধরিয়া গাড়ীর সেই কামরার স্বারের দিকে তাহাকে ঠেলিয়া দিলাম,—যে কামরার দ্বারদেশে সেই বুড়া ও বুড়ী অপেক্ষা করিতেছিল : “দেখ ! . ঐ কামরার ভিতরে “খোকা”র বাপ মা আছেন- পুত্রকে দেখবার জন্তষ্ট এসেছেন.দুর্ঘটনার কথাটা ওঁদের জানিয়ে দিও...খুব ধীরে ধীরে—খুব সন্তৰ্পণে জানিয়ে দিও... কেননা সংবাদ পেয়ে যে আঘাত লাগবে তাতে বুড়া বুড়ী মারা যেতে পারে 1...” এই বলিয়া টেপের মাল-গাড়ীতে উঠিয়া পড়িলাম। এবং সমস্ত পথটা বিষাদে মগ্ন হষ্টয় রছিলাম । পরে কি হইল আমি আর কিছুষ্ট জানিতে পারি নাই... সেই পৰ্য্যন্ত আমি এসিয়া মাইনরে আর ফিরিয়া যাই নাই ...আমার মনে হইল, আমি যেন একটা কি মহাপাপ করিয়াছি । শ্ৰীজ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর। নবকুমার শিশুকাল মাতৃকোলে দিগম্বর বেশ, নবীন নধরমূৰ্ত্তি নাহি চিন্তা লেশ, আধ আধ মৃদুভাষ সৌম্য দেবদ্যুতি, সদানন্দ আত্মারাম অমিয় প্রকৃতি, ললিত ভঙ্গিমাময় অস্থির গমন, যুগল নয়ন নিত্য পুণ্য প্রস্রবণ, উষার নীহার সম পূর্ণ পবিত্রতা, সুদীর্ঘ সাধনলভ্য মাতৃ-নির্ভরতা, হেন অপরূপ বেশে করি বিমণ্ডিত, কোথা হ’তে কে তোদের প্রেরিছে নিয়ত । কোথাকার পুণ্যস্মৃতি করিতে বোধন, নিশিদিন শ্রান্তিহীন ব্ৰত আয়োজন। নিভৃত প্রচ্ছন্ন শাস্ত কোন নিকুঞ্জের, স্নিগ্ধ পরিমলবাহী উৎস আনন্দের । শ্ৰীহরিদাস দত্ত। প্রবাসী—মাঘ, ১৩১৭ [ s०म छांश, २ग्न थ७ জাগরণঃ প্রতিদিন আমাদের যে আশ্রমদেবতা আমাদের নানা কাজের আড়ালেই গোপনে থেকে যান, তাকে স্পষ্ট করে দেখা যায় না, তিনি আজ এই পুণ্যদিনের প্রথম ভোরের আলোতে উৎসবদেবতার উজ্জ্বলবেশ পরে আমাদের সকলের সাম্নে এসে দাড়িয়েছেন–জাগো, আজ, আশ্রমবাসী সকলে জাগো ! t যখন আমাদের চোথে-দেখার সঙ্গে বিশ্বের আলোকের যোগ হয়, যখন আমাদের কানে-শোনার সঙ্গে বিশ্বের গানের মিলন ঘটে, যখন আমাদের স্পর্শস্নায়ুর তত্ত্বতে তস্তুতে বিশ্বের কত হাজার রকম আঘাতের ঢেউ আমাদের চেতনার উপরে ঢেউ খেলিয়ে উঠতে থাকে তখনি আমাদের জাগা ;—আমাদের শক্তির সঙ্গে যখন বিশ্বের শক্তির যোগ দুইদিক থেকেই সম্পূর্ণ হয়ে ওঠে তখনি জাগা । অতিথি যেমন নিদ্রিত ঘরের দ্বারে ঘা মারে, সমস্ত জগৎ অহরহ তেমনি করে আমাদের জীবনের স্বারে ঘা মারচে, বলচে জাগে। প্রত্যেক শক্তির উপরে বিরাট শক্তির স্পশ আস্চে বলচে জাগো । যেখানে সেই বড়র আহবানে আমাদের ছোটটি তখনি সাড়া দিচ্চে সেইখানেই প্রাণ, সেইখানেই বল, সেইখানেই আনন্দ । আমাদের হাজার তারের বীণার প্রত্যেক তারেক্ট ওস্তাদের আঙুল পড়চে, প্রত্যেক তারটিকেই বলচে, জাগে । যে তারটি জাগৃচে সেই তারেই মুর, সেই তারেই সঙ্গীত। যে তার শিথিল, যে তার জাগচে না, সেই তারে আনন্দ নেই, সেই তারটিকে সেরে-তোলা বেঁধে-তোলার অনেক দুঃখের ভিতর দিয়ে তবে সেই সঙ্গীতের সার্থকতার মধ্যে গিয়ে পৌছতে হয় । এই রকম আঘাতের পর আঘাত লেগে আমরা যে কত শত জাগার মধ্যে দিয়ে জাগতে জাগতে এসেছি তা কি আমরা জানি ! প্রত্যেক জাগার সম্মুখে কত নব নব অপুৰ্ব্ব আনন্দ উদঘাটিত হয়েছে তা কি আমাদের স্মরণ আছে ? জড় থেকে চৈতন্ত, চৈতন্ত থেকে আনন্দের মাঝখানে

  • cवाजशूब लांखिबिरकछानब्र नांच९नब्रिक छ९णब 8गणप्का १३ পৌৰ প্ৰাতঃকালে পঠিত ।