পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

むs o ها ---۶ جماهیه-۰عه که به مه۹- ۰ مه هایی به تهیه - ۹ هابیم. করিতে অভিলাষ করিলে তাহদের শিক্ষিত করা প্রয়োজন। প্রকাও দুর্গাপেক্ষ ব্রিটিশজাতির ক্ষমতা ও সমৃদ্ধি রক্ষার পক্ষে স্কুল কলেজ প্রকৃষ্ট উপায়। * * বঙ্গদেশেই প্রতি তিন শত আটাশ জনের মধ্যে একজন মাত্র শিক্ষালাভ করে। যাহার। দীন দরিদ্র তাহাদের শিক্ষার কোন উপায় নাই । * * গবর্ণমেণ্ট ভারতের নারীগণকে যদি শিক্ষ। মা দেন, তাহ হইলে শিক্ষাকার্য অসম্পূর্ণ থাকিবে। ভারতকে শিক্ষিত মাতা না দিলে ভাবীবশেকে কুসংস্কারের হস্ত হইতে মুক্ত कब्र श्रब मां, नखांनर्णन थषभ वञ्चन झहेष्ठ श्रेषब्रांश्ब्रांशै. मठानिछे হইতে পারিবে না, গৃহ জ্ঞান ও স্বশ্বের আলয় হইবে না।” কেশবচন্দ্র বিলাত হইতে স্বদেশে প্রত্যাগমন করিয়া পুনৰ্ব্বার নবোৎসাকে ধৰ্ম্ম প্রচার করিতে লাগিলেন । ইহার পর যত দিন জীবিত ছিলেন, তত দিন সাধনের দ্বারা ধৰ্ম্মের নব নব তত্ত্ব উদ্ভাবন পূৰ্ব্বক, তাঙ্গ জগতের নিকট প্রচার করিয়াছেন। আজি কত ধৰ্ম্মপিপাসু ব্যক্তি তাছার সাধনপ্রণালী অনুসারে সাধন করিয়া, তাহার উপাসনা প্রণালী অনুসারে উপাসনা করিয়া, তাহার উপদেশ অনুসারে ধৰ্ম্মপথে চলিয়া কৃতার্থ হইতেছেন। আমরা সকলেই জানি মহাত্মা রামমোহন রায় ব্রাহ্মধৰ্ম্মের প্রবর্তক। কিন্তু মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ এই ধৰ্ম্মের ঋষি ; কেশবচন্দ্র এই ধৰ্ম্মের সাধক ও প্রধান প্রচারক। র্তাহার জীবনে এই বিশ্বজনীন ধৰ্ম্মের স্বমতৎ ভাব সকল পরিস্ফুট কৃষ্টয়া উঠিয়াছিল। তিনি প্রাচীন ঋষির অধ্যাত্ম যোগ সাধন করিলেন, বৌদ্ধ ধৰ্ম্মের মৈত্রী ও করুণার ভাব গ্রহণ করিলেন, ভক্ত শ্রীচৈতন্যের হৃদয়োম্মাদিনী ভক্তিতে প্রমত্ত হইলেন ; এবং তাঙ্গদের মাহাত্ম্য উচ্চ কণ্ঠে প্রচার করিলেন । আবার খ্ৰীষ্টান ও মুসলমান ধৰ্ম্মের মুগভীর বিশ্বাস, আত্মত্যাগ ও বাধ্যতার ভাবগুলি স্বীয় জীবনে বিকশিত করিয়া তুলিলেন ; তদ্ভিন্ন নিৰ্ভীক চিত্তে হিন্দু নরনারীর নিকট খ্ৰীষ্ট ও মহম্মদের মাহাত্ম্য প্রচার করিলেন। যথার্থই কেশবচন্দ্রের প্রচারিত ধৰ্ম্মের মধ্যে বেদ, ললিত বিস্তর, বাইবেল ও কোরাণের সমন্বয় হইয়াছিল। এই সমন্বয়ের ধৰ্ম্ম প্রচার করাই তাছার জীবনের প্রধান লক্ষ্য। কেশবচন্দ্র আশা করিয়াছিলেন, র্তাহার প্রচারিত বিশ্বজনীন ধৰ্ম্মের মধ্যে সকল ধৰ্ম্ম, সকল জাতি এক হৃষ্টয়া বাইবে। এজন্ত তিনি তাহার একটি বক্তৃতায় বিশ্বাসে পূর্ণ झहेब्र रुणिग्नां८छ्न---- ऍ९ “এস. আমরা এক ঈশ্বয়, এক জাতি, এক মণ্ডলী, এক সত্যে जांवक श्रे, नबख भक्रूवा जोडिएक थक कब्रिग्ना cकलि । ** बझ প্রবাসী—ফাঙ্কন, ১৩১৭ SSAS SSAS SSAS SSAAAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS ১০ম ভাগ, ২য় খণ্ড

  • ۳ہم-مم**عہ. ہیم مہے یہ ہے متعییےSAMMMAAASAAAS؟ هیله دهه «همهه ده "ماییم. هیه۶ ماهه ی ۰۰به سه همو «*

उॉन बिठिाउ हईब्रां विनिश्व-श्वtब्र 4कई उठांमलग्न छै°हिउ करब्र ঈশ্বরের ভিন্নতার মধ্যে একতা আছে । * * ৰহু জাতি, বহু সম্প্রদায়, বহু মণ্ডলী, বহু মতের মধ্যে একতা সম্ভব। সকলে মিলিত হউন। * * আমি আমার সম্মুখে সেই জাতি সম্মিলনের ব্যাপার দেখিতে পাইতেছি, বাহ। এক দিন অতি সুন্দর একত। সম্পাদন করিবে এবং এবং সমুদায় শক্রতা বিনষ্ট করিবে । * * আমি দেখিতেছি কালপ্রবাহে সমস্ত ধৰ্ম্ম মিশিয়া যাইতেছে।” আমরা এখন কেশবচন্দ্র সম্বন্ধে “তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার* কয়েকটি কথা উদ্ধৃত করিয়াই প্রবন্ধ সমাপ্ত করিব। “তত্ত্ববোধিনী” বলিয়াছেন :– "অনেকেরই জন্ম স্ত্রীপুত্র পরিবারের জন্ত, কিন্তু মহাত্মা কেশবচন্দ্রের জন্ম সমস্ত পৃথিবীর জন্ত ইংরাজী ও বাঙ্গল ভাষা ইহার দাস : কবিত্ব ইহার সহোদর, বাগিতা ইহার বাল্যসখী এবং প্রতিভা দৈবপুরস্কার ।” শ্ৰীঅমৃতলাল গুপ্ত । জীবন-নাট্য ( গল্প ) পাক আমের সময় । সে তখন বালক মাত্র । গিয়াছিল সে মামার বাড়ী বেড়াইতে । বাগানে আম কুড়াইতে গিয়া পাড়ার একটি মেয়ের সঙ্গে দেখা । মেয়েটিও বালিকা । তাহাকে দেখিয়াই বালকের চিত্ত যেন বলিয়া উঠিল-- এই এই, একেই আমি খুজিতেছিলাম, একেই আমি চাই । কিন্তু সে বালক কিনা, মেয়েটিকে মুখ ফুটিয়া কিছু বলিতে পারিল না। শুধু অবাক হইয় তাহার দিকে চাহিয়া রহিল, মেয়েটি তাহার রকম দেখিয়া একটু শুধু হাসিল । এবার এই পৰ্য্যন্ত । বালক মামার বাড়ী হইতে চলিয়৷ গেল, কিন্তু সেই একদিনের-দেখা মেয়েটির সেন্ট হাসিটুকু সে ভুলিল না। আবার যখন সে মামার বাড়ী ফিরিল, তখন সে কলেজের ছেলে । তবু তখনো বালক । এবারও সেই মেয়েটির সঙ্গে পুকুর-ঘাটে দেখা । তার বয়স এখন চৌদ্দ বছর। কিন্তু তখনি তার হৃদয়থানি মাতৃত্বের জন্ত উন্মুখ হইয়া উঠিয়াছিল । মেয়েটির আগেকার সেই চঞ্চল গতি মন্থর ও স্থির দৃষ্টি বিচঞ্চল হইয়া উঠিয়াছে—