পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] AASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASA SAASAA AAAA AAAASASASS শারীরক-ভাষ্য শিষ্যগণকে উপদেশ প্রদান করেন, সেই সময়ে তাহার শাস্তু-গম্ভীর প্রসন্ন ভাব নিতান্তই হৃদয়াকর্ষক । কল্যাণভাজন শ্রমান রামদাস উকিলের উদ্যোগে কাশী-হিন্দুকলেজের ছাত্র শ্ৰীযুক্ত বীৰেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ও শ্ৰীযুক্ত জিতেন্ত্রনাথ মিত্র অযুগত করিয়া আমাকে এই ছবি দুইখানি তুলিয়া দিয়াছেন, এজঙ্গ আমি তাগদিগের নিকট কৃতজ্ঞ । শ্ৰীবিধুশেখর ভট্টাচাৰ্য্য। ഷ-ബ=ങ്ങജ নীহারিকা । তৃণের বুকের’পরে বিছায়ে শয়ন কখন ঘুমায়ে গেছে নীঙ্গর রূপসী, নিশাস্তের স্বপনের ক্ষীণ পরিশেষ অধরে শিহরে তা’র মৃদু মৃদ্ধ হাসি । স্ফটিক জিনিয়া স্বচ্ছ চিয়াটুকু ত’ার ন জানি গভীর কত--কন্ ত কোমল । সাত্বনাবিহীন ধরা কাদিয়া কাদিয়া নিশিশেষে ফেলেছে কি দুটা অশ্রফল ? পথিক চ’লেছ কেবা-—যাও ধীরে ধীরে, শিশির দেখিছে সেথ মুখের স্বপন ; দিগন্তে মেঘের কোলে উষারাণী তাই থমকি দাড়া’য়ে গেছে—স্থলিত গুণ্ঠন ! সতীর নয়ন-কোণে ফুট মুক্তাফল এরি’ মত শুভ্ৰ, বুঝি এমনি নিৰ্ম্মল । শ্ৰীসচ্চিদানন্দ লাহিড়ী । উত্তর বঙ্গের পীর কাহিনী * উপস্থিত সাহিত্যিকগণ মধ্যে পীরাণ গান অনেকেই শুনিয়া থাকিবেন । পীরাণ গান মুসলমান পীরচরিত অবলম্বনে রচিত। ঐ সমস্ত পীরচরিতের ছাপান পুথির সর্বত্র প্রচার আছে। মুসলমান পীর বা সাধুপুরুষগণের

  • উত্তরবঙ্গ সাহিত্য সন্মিলনের বিগত মালদহ অধিবেশনে গঠিত। ।

উত্তর বঙ্গের পীর কাহিনী .\)8(: AASAASAASSAAAAAAS AAAAA AAAA AAAASASASS **. তিরোভাবের দি লস স্মরণোপলক্ষে “উরছ” অর্থাৎ লাৰ্ষিক ধৰ্ম্মোৎসব কষ্টম থাকে, কিন্তু সদাসৰ্ব্বদা তাঙ্গদের চরিত্র গান কণtখ পথ মুসলমা, প্রধান দেশে প্রচলিত নাই । এই প্র%ব মূলে দু্যনিব প ভাব স্পষ্টষ্ট উপলব্ধি হয়। বঙ্গেব অশিক্ষিত সমাজে কিছুকাল পুৰ্ব্বে এই সমস্ত পীরচরিতেব কার্য্য করী শক্তি নিতা স্তু সামান্ত ছিল না । কিন্তু হিন্দু যাত্রাগনাদির ন্যায় এই সব পীবাণ গানেও থিয়েটারি ভাব উত্তরোত্তর প্রবল হঠতে থাকায় ষ্টচ এখন গ্রাম্য যুবকদলের মনোরঞ্জনের উপকরণ মাত্র শুষ্টয় দাড়াচয়াছে । খাটী কোরাণিক মতের বহুল প্রচার তেতু মুসলমান সমাজ ও আর গীত বাদ্যাদির প্রতি তেমন শ্রদ্ধাশীল নহেন। ইত্যাদি কারণে এই সব পীবাণ গান পুৰ্ব্ববৎ লোক আকর্ষণে আর সক্ষম হইতেছে না । পুথিগুলি মুসলমানি বাঙ্গালায় রচিত ও বিবিধ অলৌকিক উপাখ্যানে পূর্ণ থাকায় শিক্ষিত হিন্দু মুসলমানের নিকট অশ্রদ্ধার বস্তু হইয় পড়িয়াছে। কোন কালে বঙ্গদেশে এই পীর অর্থাৎ সাধুপুরুষগণের অসাধাবণ প্রতিপঞ্জি ছিল । করিয়া রাজচক্রবত্তী হইতেন । নিম্নশ্রেণী ইষ্টতে আরম্ভ পৰ্য্যস্ত ইঙ্গদের ইঙ্গিতে চালিত তাঙ্গতে হিন্দু মুসলমান বলিয়া কোন কথা ছিল না । এই সমস্ত পীরচরিত যদি সমাজের স্মৃতি হইতে মুছিয়া যায় কিম্বা গল্প গুজবে পরিণত হইয়া লোকের মনোরঞ্জনের উপকরণ মাত্র হইয় পড়ে, তাহা হইলে ভবিষ্যতে বাঙ্গালীর পক্ষে তাঙ্গ একটা গুরুতর ক্রটী বলিয়া বিবেচিত হইবে । শিক্ষিত মুসলমান সমাজ এই সব পীরচরিত উদ্ধারে মনোযোগী না হইলে প্রত্যবায়ভাগী হইবেন। যাহাষ্ট হউক বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের কল্যাণে এই ক্রটী অধিকদিন অসংশোধিত থাকবে বলিয়া বোধ হয় না । ভারতে মুসলমান সংখ্যা বাহুল্যের হেতু যিনি যাহাই বলুন না কেন, মুসলমানগণ যে মূলে ইসলাম প্রতিষ্ঠার মুখ্য উদ্দেশু লষ্টয়াই আরব ভূমি হইতে নিষ্ক্রান্ত হইয়াছিলেন একথা নিঃসন্দেহে বলা যাক্টতে পারে। ইসলামভক্ত পীর বা সাধুপুরুষগণ র্তাঙ্গাদের সেই উদ্দেশু সাধনের পক্ষে প্রধান সহায় স্বরূপ ছিলেন। লোকচক্ষুর অন্তরালে অন্তঃসলিল স্রোতস্বতীর দ্যায় তাহাদের কর্তব্য নীরবে প্রতিপালিত হইত বলিয়া ইতিহাসে তাঙ্গদের উল্লেখ