পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ੁ - --- - o o স্বত করিতে আরম্ভ করে। কোষ প্রস্তুত হইতে এক সপ্তাহের অধিক সময়ের আবখক হয় না। বৈশাখ মাসের মধ্যেই কোষ সংগ্ৰহ করিবার জন্ত তথাকার শ্রমজীবিগণ কাৰ্য আরম্ভ করে। অর্থাৎ সেই গরম ঘর হইতে পোকাগুলিকে বাতির করিবার ৩ মাস হইতে চারি মাসের মধ্যে ঐ কোষ-সংগ্ৰহ-কাৰ্য আরম্ভ করা হয়। કરે রেশম চরকায় কাটিবার ও গুটাইবার দুইটী নিয়ম - করা যাইতে পারে। এই প্রকার রেশম --- স্থানে বিলক্ষণ উৎপন্ন হয়। দ্বিতীয় নিয়মে ষি হইতে স্থত বাহির করিবার প্রথা আছে। প্রকার স্বত অধিকাংশই কিউচেওউ নামক স্থানে । बधानी করিতে পারিলে বিদেশে এই স্থতার হয়। লোকে এই স্বতা বেশ পছন্দ করে। অৰ্দ্ধসের-পরিমিত কোষ হইতে ৪৮, ধান ওজনের ষ্ট রেশম পাওয়া যায়। ইহার আবার প্রতি বর্ষে হ্রাস বৃদ্ধি হইয়া থাকে। বিগত ১৯০৭ সনে উক্ত রেশম প্রায় ১% দেশে মুদ্র বিশেষ) দরে বিক্রয় হইয়াছিল। ১৯৯৮ সালে উহা ২২৬ ফ্রাঙ্ক মূল্যে বিক্রয় হইয়াছিল। এই ৷ N দর মত গ্রীষ্মপ্রধান দেশে চাষ হইলে বিস্তর কারণ উহা গ্রীষ্মপ্রধান দেশেরই উহার চাষ করিলে আর “চমনী” শ্ৰীগণপতি রায়, o , ষ্টাশনেল কলেজ, কলিকাতা । ਾ আপনার গতিতে সে ছুটিয়াছে, কোন পাড় ভাঙ্গিয়া সে - --- -- --- - - - - - -- o * - , ১৩১৭ । | ১০ম ভাগ । থ্য । - সংস্কৃত ও বাঙ্গালা । SAMMMSAASAASAASAASAASAA - - - - - - - --- സ്-്. SumitaBot (আলাপ) ১৮:২৪, ২৫ মার্চ ২০১৬ (ইউটিসি).--്.ു.-്.-്............................ SMMSMMSMMSMSMS -- ------- --. --...-------.” - ১৮:২৪, ২৫ মার্চ ২০১৬ (ইউটিসি) - - --- - - مسيتي سمين ാ- - - - ষ্ঠ ভগিনী বলিয়া মনে করি। বয়সে মাতৃত্বেৰ দাবী কতে পারে, সম্বন্ধে নাই। সংস্কৃতের বয়স বাঙ্গাল হইতে অনেক বেশী বলিয়া এবং উভয়ে পাশাপাশি বাস করিতেছে বলিয়া উভয়ের মধ্যে মাতাপুত্ৰী সম্বন্ধ আছে | এরূপ ভ্রম হওয়া কিছু আশ্চৰ্য্য নয়। কিন্তু একটু বিচার করিয়া দেখিলেই বুঝা যাইবে সংস্থত বাঙ্গালার জ্যেষ্ঠ ভগিনী, বহুপূৰ্ব্বজাত, কিন্তু জননী নহে। জ্যেষ্ঠ। স্নেহবশতঃ - কনিষ্ঠাকে অনেক রত্নাভরণ পরাইয়া দিয়াছেন, দিতেছেন, এবং ভবিষ্যতেও অনেক দিবেন, কিন্তু তাহাতেও সহোদর রাই থাকিয় যাইতেছেন, জননী হইতেছেন না । আমরা কেন এ কথা বলিতেছি এখন তাহারই অনুসন্ধানে প্রবৃত্ত হওয়া যাক। আর্যাগণ যখন ভারতে প্রবেশ করেন তখন তাহার ায় কত ছিলেন তাঙ্গ আর হয় তো নির্ণয় করা যাইবে কিন্তু তাহারা যে ভাষায় কথা বলিতেন তাহার একটা অস্পষ্ট আভাস আমরা ঋগ্বেদে প্রাপ্ত হই। আভাস বলিতেছি এই জন্য যে কথোপকথনের ভাষা লিখনের ভাষা হইতে স্বতন্ত্র। তাহারা যখন ঋগ্বেদ লিথিয়ছিলেন তখন যে ভাষায় কথা বলিতেন তাহাতেই লিথিয়াছিলেন, না, লিখনের স্বতন্ত্র ভাষায় লিথিয়াছিলেন তাহা কে নির্ণয় ? আমরা ভারতীয় আর্যগণের ভাষার পরিণতি সংস্কৃতে ; কিন্তু এই আর্য্যগণেরই এক শাখা মুসংস্কৃত গ্রীকৃ ভাষা উৎপন্ন করিয়াছিলেন। র বাড়ীর কাছে জার এক শাখা পারসীকগণ স্বতন্ত্র । াষার জন্ম দিয়াছেন। লিখনপ্রণালী আবিষ্কৃত হইবার পূৰ্ব্বে ভাষা পদ্মপত্রের জলের মত চঞ্চল থাকে, সংস্কৃত ও বাঙ্গালা । আজকাল অনেকেই বাঙ্গালী ভাষার নিদান নির্ণয় করিতে সযত্ন হইয়াছেন। কেবল নিদান নির্ণ নহে, সঙ্গে । সঙ্গে ব্যবস্থাপত্রও বাহির হইতেছে। নিদান এই যে বাঙ্গাল সংস্কৃতের কন্যা, সুতরাং ব্যবস্থ৷ এই যে আট ঘাটস্বাধিয়া বাঙ্গাল ভাষাটাকে সংস্কৃত করিয়া তুলিতে হইলে । আমরা এই মতে সায় দিতে পারিতেছি না। কেন Fi, বাঙ্গালা যদি সংস্কৃতের কন্যাই হইত তবুও কন্যার বিশেষত্ব । রক্ষার জন্যই আমাদিগকে যত্নবান হইতে হইত। কন্যা । যখন আপনার একটা স্বাতন্ত্রা লইয়া জন্মিয়াছে তখন তাহার স্বাতন্ত্রা বিনাশ করিয়া তাহাকে মাতার অঙ্গের সঙ্গে একেবারে মিশাইয়৷ দেওয়াটা সমিচীন হইবে না। বাঙ্গালা ভাষার প্রকৃতি পৰ্য্যালোচনা করিলে দেখা যাইবে তাহার । শারীরিক গঠন সংস্কৃত হইতে এরূপ বিভিন্ন হইয়া পড়িয়াছে - যে আর কোন উপায়েই উভয়কে এক করা যাইতে পারে না। বাঙ্গালা ব্যাকরণ সংস্কৃত ব্যাকরণ হইতে এমন একটা ভিন্ন বস্তু যে শত চেষ্টায়ও উভয়ের সমীকরণ সম্ভব নহে। ] - সুতরাং বাঙ্গালী ভাষা আপনার অন্তর্নিহিত শক্তিতে । হইবে। সংস্কৃত এখন চারিদিক বাধা থাল, তাহার नशिब চড়িবার শক্তি নাই, বাহির হইতে অন্নপান সংগ্রহ করাতাহার সাধ্যাতীত। বাঙ্গালা ভাষা এখন বেগবতী নদী, কি মসলা সংগ্ৰহ করিবে তাহার মীমাংস এখনই হইতে পারে না। ইহা না বুঝিয়া যাহারা সংস্কৃতের পাথর দিয়া । इंशद्ध °ाख्न चैंविग्न निरऊ श्र७भन्न হইতেছেন তাহারা - অকালে বাঙ্গালী ভাষার মৃত্যুশয্যা রচনা করিতেছেন | कछ! श्ट्रेशठे * তাহাতে কি ? কতাকে তাহার স্বপদে । ভৱ দিয়া দাড়াইতে দাও, তাহাকে তাহার অন্তর্নিহিত শক্তিতে স্বীয় জীবনের চরিতাশ্বতা লাভ করিতে দাও। - কিন্তু আমাদের এই নিদান সম্বন্ধেই আপত্তি। আমরা বাঙ্গালা ভাষাকে সংস্কৃতের কন্যা বলিয়া মনে করি না, . পড়িলেন। সুতরাং সকল সম্প্রদায় যে একই iায় কথা কহিবেন তাহার সম্ভাবনা রহিল না। লোকে য় বলে—যোজনান্তর ভাষা এই যে বিভিন্ন ভাষার উৎপত্তি হইল ইহাই কথোপকথনের ভাষা-ইহারই নাম --> ... . - - প্রাকৃত ভাষা । স্থান-ভেদে নানা প্রকারে প্রাকৃত উৎপন্ন u . . - - - -- - - - - - - - - - - - - - 、「エ গৈৰ্জ্জরী, মাগধী ইত্যাদি। ইহার কে কিন্তু সকলের মধ্যে ঐক্যবন্ধনের জন্য যে লিখিতঃ হইল তাহারই নাম সংস্কৃত। এখন যদি আমরা বলি প্ৰ - EfstA seí Spoken language ও সংস্কৃত ייי Written language stal হইলে বোধ হয় ভাষাকে অযথা পীড়ন করা হইবে না। এখন ভারতবর্ষে যতসব । আর্যভাষা আছে তাহার সবগুলিই এই প্রাকৃত ভাষা । হইতে উৎপন্ন। অপভ্রংশ হইতে সিন্ধী, প•িo এবং কাশ্মীরী ; শৌরসেনী হইতে পূৰ্ব্ব পাঞ্জা ও খ্যা এবং গুজরাটা ; মাগধী হইতে মারাঠী, বাঙ্গাল ও বাঙ্গালার । আশে পাশের ভাষা, যাহাদিগকে বাঙ্গালারই শাখ বলা যাইতে পারে। আর্য্যগণ সংখ্যায় যতই বাড়িতে লাগিলেন, - একই প্রাঙ্কত শখাপ্রশাখার বৃদ্ধি পাইতে লাগি - সকল শাখ প্রশাপাকে একত্র করিবার জন্ত এক Ho ( Written language) offs - লাগিল। ইহাদেরই নাম বাঙ্গাল, হিন্দী, মারাঠী,গুজ পাঞ্জাবী ইত্যাদি। সংস্কৃত নাটকে দেখা याग्न সামাজিক পদ অনুসারে সকলে বিভিন্ন ভাষায় কথা বলিতেছেন। সন্ত্রান্ত পুরুষের মুখে সাধু সংস্কৃত ভাষা কিন্তু । স্ত্রীলোক, বালক, ভূতা નિઃ નિઃ লোকদিগের মুখে নানা প্রকারের প্রাকৃত ভাষা। ইহাতে বুঝ - স্ব যে সংস্কৃতকে --- মেরুদণ্ড করিয়া আর সকল ভাষা একীকৃত হইয়াছে। । এখন বাঙ্গাল ভাষা বিচার করিয়া দেখা বাইবে যে - বাঙ্গালারও সংস্কৃত ও প্রাঙ্কত হুই দিক আছে এবং যে প্রণালীতে প্রাচীন সংস্কৃত ভাষার আবির্ভাব হইয়াছিল ठेिक সেই প্রণালীতেই বাঙ্গাল ভাষা আবির্ভূত হইয়াছে শ্ৰীহট্ট, চট্টগ্রাম, বিক্রমপুর, শান্তিপুর বা বাঁকুড়া যেখানেই । গ্রন্থ লিখুন না কেন ভাষা এক—সংস্কৃত বাঙ্গালা। কিন্তু । ইহাদের প্রাকৃত অনেক স্থলেই এক জনেরটা আর একo জনের কাছে অবোধ্য-নাটকে হান্তরসোদ্রেকের সহায় মাত্র। প্রাচীন প্রাকৃতসকলের সঙ্গে সংস্কৃতের যে সম্বন্ধ । প্রাদেশিক কথিত বাঙ্গালাসকলের সঙ্গে লিখিত- বাঙ্গালার ।

  • - -oঠিক সেই সম্বন্ধ। উভয়ই সংস্কৃত ভাষা। সেই জন্তই ।

উভয়ের সঙ্গে ভগিনী সম্বন্ধ। ভৌগলিক ও অন্তান্ত - নিী ভাষায় - - - o o