S S S S S --- - - - - - - --- - -o- - - - ...। --- - سbہ ہد -SumitaBot (আলাপ)---------്..... ইন্দ্রিয় আছে, তার ক্ষুধাও অন্তরতর, তার খাদ্যও অন্তরতর, তার তৃপ্তিও অস্তবতর। - এই জন্যেই চিরকাল মানুষ চোখের দেথাকে ভেদ করবার ਭਂএকাগ্র দৃষ্টতে তাকিয়ে রয়েছে। এই জন্য মানুষ—আকাশে তারা আছে—কেবল এইটুকু মাত্র দেখেই মাটর দিকে চোখ ফেরায় নি—এই জন্যে কোন স্বদর অতীতকালে ক্যালডিয়ার মরুপ্রান্তরে মেষপালক মেষ চরাতে চরাতে নিশীথ রাত্রের আকাশপৃষ্ঠায় জ্যোতিষ্করহস্য পাঠ করে নেবার জন্যে রাত্রের পরে রাত্রে অনিমেষ নিদ্রাহীন নেত্রে যাপন করেছে —তাদের যে মেম্বর झुक्किर কেহই একবারো সে দিকে তাকাবার সুভব করে নি তার গুছিত দিকটাও দেখতে তেই স্থির হতে পারে না। এই অগো ছে তা বলতে পারি নে। কত ভ্রমের
- - - - সে প্রতিদিন এক-কে আর বলে দেখে, . . . কাটিয়ে উঠতে হয় তার সীমা নেই, যদি পাক ও গুগলি ॐ डाब থেকেই জাল ফেলাকে বিচার করা চলে না। মানুষ তেমনি অগোচরের তলায় যে জাল ফেলচে তার থেকে এ পর্যন্ত পাক বিস্তর উঠেছে - কিন্তু তবুও তাকে অশ্রদ্ধা করতে পারি নে। সকল দেখার চেয়ে বেশি দেখা, সকল পাওয়ার চেয়ে বেশি পাওয়ার দিকে - - মানুষের এই চেষ্টাকে নিয়ত প্রেরণ করা এইটেই একটি আশ্চর্য ব্যাপাের ;–আফ্রিকার বন্ত বৰ্ব্বরতার মধ্যেও যখন -**. -- এই চেষ্টার পরিচয় পাই তখন তাদের অদ্ভুত বিশ্বাস এবং - -> தி. প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩১৭ -
গিয়েছে তার সীমা নেই। গোচরের রাজ্যে । ক্ষর ক্ষেত্রকে ত একেবারে মিথ্যা বলে । -
----------
বিকৃত কদাকার দেবমূৰ্ত্তি দেখেও মানুষের এই অন্তর্নিহিত যায় না। মানুষের এই শক্তিটি সত্য এবং এই শক্তিটি সত্যকেই গোপনতা থেকে উদ্ধার করবার এবং মানুষের চিত্তকে গভীরতার নিকেতনে নিয়ে যাবার জন্তে । এই শক্তিটি মানুষের এত সত্য যে, এ-কে জয়যুক্ত করবার জন্যে মানুষ দুর্গমতার কোনো বাধাকেই মানতে চায় না। এখানে সমুদ্র পৰ্ব্বতের नििशक्ष মাল্লষের কাছে ব্যর্থ হয়, এখানে ভয় তাকে ঠেকাতে পারে না, বারম্বার নিস্ফলতা তার গতিরোধ করতে পারে না—এই শক্তির প্রেরণায় মানুষ তার সমস্ত ত্যাগ করে এবং অনায়াসে প্রাণ বিসর্জন করতে পারে। গভীর। এই বাইরের মানুষটি বেঁচে থাকবার জন্যে চেষ্টা করতে হয়। তেমনি আরার ভিতরকার মানুষটিও বেঁচে থাকবার জন্তে লড়াই করে মরে। তার যা অন্নজল তা বাইরের জীবন রক্ষার •a একান্ত আবশ্বক নয় কিন্তু एवू মানুষ এই খাদ্য সংগ্রহ করতে আপনার বাইরের জীবনকে বিসর্জন করেছে। এই ভিতরকার জীবনটিকে মানুষ অনাদর করে নি—এমন কি, তাকেই বেশি আদর করেছে এবং তাই যারা করেছে তারাই সভ্যতার উচ্চশিখরে অধিরোহণ করেছে। মানুষ বাইরের জীবনটাকেই যখন একান্ত বড় করে তোলে তথন সব দিক থেকেই তার সুর নেবে যেতে থাকে। দুর্গমের দিকে গোপনের দিকে গভীরতার দিকে মানুষের চেষ্টাকে যখন টানে তখনই মানুষ व इछ ওঠে, ভূমার দিকে অগ্রসর হয়, তখনি মানুষের চিত্ত সৰ্ব্বতোভাবে জাগ্রত হতে থাকে। বা মৃগম বা প্রত্যক্ষ তাতে মানুষের সমস্ত চেতনাকে উদ্যম দিতে পারে না, এইজন্য কেবলমাত্র সেইদিকে আমাদের মনুষ্যত্ব সম্পূর্ণতা লাভ করে না। তাহ’লে দেখতে পাচ্ছি মানুষের মধ্যেও একটি সন্ত আছে যেটি গুহাহিত—সেই গভীর সত্তাটিই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের যিনি গুহাহিত, তার সঙ্গেই কারবার করে-সেই তার ১০ম ভাগ ।
-- - - শক্তির একটি বিশেষ গৌরব অনুভব না করে থাকা । করচে, সেজন্যে তাকে চতুর্দিকে কত সংগ্রহ কত সংগ্রাম । - -- o ৩য় সংখ্যা - - --
- -
আকাশ, তার বাতাস, তার আলোক, সেইখানেই তার সেই গুহালোকই তার লোক । - সঙ্গে তুলনা করাই যায় না—তাকে মাপ করে ওজন করে। দেখবার কোনো উপায়ই নেই-তাকে যদি কোনো স্থলদৃষ্টি ব্যক্তি অস্বীকার করে বসে, যদি বলে, কি তুমি পেলে একবাৰ দেখি—স্ত হলে বিষম সঙ্কটে পড়তে হয়। এমন কি, যা বৈজ্ঞানিক সত্য, প্রত্যক্ষ সত্যের ভিত্তিতেই যার - প্রতিষ্ঠা তার সম্বন্ধেও প্রত্যক্ষতার স্থল আবদার চলে না। আমরা দেখাতে পারি ভারী জিনিষ হাতে থেকে পড়ে যায় - কিন্তু মহাকর্ষণকে দেখাতে পারি নে। অত্যন্ত মূঢ়ও যদি বলে মামি সমূদ্র দেখব, আমি হিমালয় পৰ্ব্বত দেখব, তবে - - 1 কে একথা বলতে হয় না যে, আগে তোমার চোখ দুটোকে মানুষ যে দ্বিজ ; তার জন্মক্ষেত্র দুই জায়গায়। এক । জায়গায় সে প্রকাগু, আর এক জায়গায় সে গুহাহিত, সে 1 মস্ত বড় করে তোলো তবে তোমাকে পৰ্ব্বত সমূদ্র দেখিয়ে - পারব—কিন্তু সেই মূঢ়ষ্ট যখন ভূবিদ্যার কথা জিজ্ঞাসা করে তখন তাকে বলতেই হয় একটু রোসে ; গোড়া থেকে শুরু করতে চৰে । আগে তোমার মনকে সংস্কারের আবরণ থেকে মুক্ত কর তবে এর মধ্যে তোমার অধিকার হবে। অর্থাৎ চোথ মেললেই চলবে না, কান খুললেই হবে না, তোমাকে গুহার মধ্যে প্রবেশ করতে হবে। মূঢ় যদি বলে, না, আমি সাধনা করতে রাজি নই, আমাকে छूमि७ সমস্তই চোখে দেখা কানে শোনার মত সহজ করে দাও,-তবে তাকে, হয়, মিথ্যা দিয়ে ভোলাতে হয়, নয়, | তার অনুরোধে কৰ্ণপাত করাও সময়ের বৃথা অপব্যয় বলে’ গণ্য করতে হয় । , - তাই যদি হয় তবে উপনিষৎ যাকে “গুহাহিতং গহবরেষ্ঠং” বলেছেন, যিনি গভীৰতম, তাকে দেখা শোনার সামগ্ৰী করে’ বাইরে এনে ফেলবার অদ্ভূত আবদার আমাদের খাটুতেই পারে না। এই আবদার মিটয়ে দিতে পারেন এমন গুরুকে আমরা অনেক সময় খুজে থাকি—কিন্তু যদি কোনো গুরু বলেন, আচ্ছ বেশ, তাকে খুব সহজ করে দিচ্চি ; বলে’, সেই খিনি “নিহিতং গুহায়াং” তাকে আমাদের চোথের সমুথে যেখন খুসি এক রকম করে দাড় করিয়ে দেন তাহলে বলতেই হবে, তিনি অসত্যের দ্বারা গোপনকে আরো গোপন করে দিলেন। এ রকম স্থলে শিষ্যকে এই কথাটাই - - - - - - - - - - ------- - - ---- ---- -- বলার কথা যে, মানুষ যখন সেই গভীরকে চায়, তখন তিনি গভীর বে গভীর আনন্দ আর কিছুতে মেটাতে পারে । চায়-চোখে দেখা কানে শোনার সামগ্ৰী । - আছে—তার জন্তে আমাদের ঘুরে বেড়াচ্চে কিন্তু আমাদের সাহিত্যে, কি-ইতিহাসে, কি f
- এই যিনি সকলের :ে কেবলমাত্র তাকে চাওয়ার মধ্যেই এক সেই ভূমাকে আকাঙ্ক্ষা করাই আত্মার
তুমি বল আমার হা Coffs তবে তুমি আর কিছুকে চাচ্চী । বস্তুত, যা সহজ, অর্থাৎ যাকে আ ম্বর অনায়াসে গুনচি, অনায়াসে বুঝচি, ত - আর নেই। যিনি গভীর তিনি এই অতি প্রত क८ क्लब সহজের দ্বারাই নিজেকে আবৃত করে রেখেছেন। বছ- , কালের বহু চেষ্টায় এই সহজ দেখাশোনার আবরণ ভেদ | করেই মানুষ বিজ্ঞানের সত্যকে, দর্শনের তত্ত্বকে দেখেছে, - যা কিছু পাওয়ার মত পাওয়া তাকে লাভ করেছে। । শুধু তাই নয়, কৰ্ম্মক্ষেত্রেও মাস্থ্য বহু সাধনায় সহজ প্রবৃত্তিকে ভেদ করে তবে কৰ্ত্তবানীতি:ে পেটেছে। মানুষ আপনার সহজ ক্ষুধা তৃষ্ণকেই বিচারে মেনে পশুর মত সহজ জীবনকে স্বীকার । নি ; এই জন্যেই শিশুকাল থেকে প্রবৃত্তির উপ बह - o
