পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতবর্ষ ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য, ফেব্রুয়ারী মাসের হিসাব— ব্রিটিশ ভারতের ফেব্রুয়ারী মাসের আমদানী রপ্তানির হিসাবে দেখা যায় যে, জানুয়ারী মাসের তুলনায় আমদানী ও রপ্তানি উভয়ই হ্রাস পাইয়াছে । ফেব্রুয়ারী মাসে ৯ কোটি ৯৫ লক্ষ টাকার মাল আমদানী হইয়াছে, অর্থাৎ জানুয়ার মাসের তুলনায় ৯৮ লক্ষ টাকা হ্রাস পাইয়াছে। রপ্তানির পরিমাণ ১২ কোটি ৩৮ লক্ষ টাকা, অর্থাৎ জানুয়ারীর তুলনায় ৮২ লক্ষ টাকা কম। ১৯৩১ সালের ফেব্রুয়ারীর তুলনায় এ বৎসর ফেব্রুয়ার মাসে খাদ্যদ্রব্য, পানীয় এবং তামাকের আমদানী ১ কোটি ৯০ লক্ষ টাকা হ্রাস পাইয়। ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকায় দাড়াইয়াছে। কারখানাজাত পণ্যের আমদানী ১ কোটি ৯০ লক্ষ টাকা হ্রাস পাইয় ৬ কোটি ১৯ লক্ষ টাকার এবং কাচা মালের আমদানী ১৭ লক্ষ টাকা বুদ্ধি পাইয়া ২ কোটি ১২ লক্ষ টাকায় পেছিয়াছে। চিনি, খাদ্য, শস্ত, ময়দা, মদ্য এবং সিগারেট প্রভৃতির আমদানী হ্রাস পাওয়ার ফলেই খাদ্যদ্রব্য প্রভৃতির থাতে আমদানী এত কম হইয়াছে । গত বৎসর ফেব্রুয়ারী মাসে ১ কোটি ১০ লক্ষ টাকায় ৯৬ হাজার টন জাভা চিনি আসিয়াছিল। এ বৎসর আসিয়াছে ৪৯ লক্ষ টাকায় ৩৮ হাজার টন। বীট চিণিও মুল্য হিসাবে ২৫ লক্ষ টাকা এবং ওজনে ২২ হাজার টন হ্রাস পাইয়াছে । সিগারেটের আমদানী ওজনে ৩ লক্ষ ৩৯ হাজার পাউণ্ড হইতে হ্রাস পাইয়া ৪৯ হাজার পাউণ্ডে এবং মূল্যে ১৩ লক্ষ টাকা হইতে হ্রাস পাইয়া মাত্র ২ লক্ষ টাকায় মামিয়াছে। মদ্যের আমদানী পরিমাণে ৮ লক্ষ ১২ হাজার গ্যালন হইতে ৪ লক্ষ ১৪ হাজার গ্যালনে এবং মূল্য হিসাবে ৪২ লক্ষ টাকা হইতে হ্রাস পাইয়। ১৭ লক্ষ টাকায় নামিয়াছে। কাচ মালের মধ্যে কেরোসিনের আমদানী ৪০ লক্ষ টাকা হইতে ৬৭ লক্ষ টাকায় উঠিয়াছে । কারখানাজাত মালের মধ্যে সুতা ও সূতী জিনিষের আমদানী ২২ লক্ষ টাকা বৃদ্ধি পাইয়াছে। মোটর গাড়ীর আমদানী ২৬ লক্ষ টাকা এবং মোটর-বাসের আমদানী ১৭ লক্ষ টাকা হ্রাস পাইয়াছে । রপ্তানি দ্রব্যের মধ্যে চাউলের পরিমাণ ১ লক্ষ ৪৬ হাজার টন হইতে ২ লক্ষ ৪১ হাজার টনে-মুল্য হিসাৰে ১ কোটি ২৯ লক্ষ টাকা হইতে ১ কোটি ৯৬ লক্ষ টাকায় উঠিয়াছে। গম ও চায়ের রপ্তানি বহল পক্সিাণে কমিয়াছে। 倭リド")。多分ーリやミNcm)。 তুলার রপ্তানি পরিমাণে ৪৮ হাজার টন এবং মূল্যে ২ কোটি ৭ লক্ষ টাকা হ্রাস পাইয়াছে । পাটের রপ্তানি ৪৮ লক্ষ টাকায় ৫০ হাজার টন হইতে ৪৪ লক্ষ টাকায় ২১ হাজার টনে নামিয়াছে। ভারতবাসীর দৈনিক আয়ু— জনপ্রতি দৈনিক আয়—ভারতবর্ষে v১০. জাৰ্ম্মানীতে ২\, ইংলণ্ডে ২/৪ পাই, আমেরিকায় ৩ টাকা । ংলা চিনির কারখানা ও ইক্ষুর চাষ— ইদানীং বিদেশী বস্ত্রের হ্যায় বিদেশী চিনিও বর্জন করিতে লোকের বন্ধপরিকর হইয়াছে । বহু স্থানে চীয়ে পৰ্য্যন্ত চিনির পরিবর্তে গুড় ব্যবহৃত হইতেছে। উপযুক্ত পরিমাণ চিনি পূর্বে ভারতবর্ষে উৎপন্ন হইত। এখন পুনরায় চেষ্টা করিলে চিনি বথেষ্ট পরিমাণ উৎপন্ন হইতে পারে। সহযোগী ২৪ পরগণা বাৰ্ত্তাবহ বলেন— ভারতের ৪৪টা চিনির কারখানা হইতে ৩০ লক্ষ মণ চিনি প্রস্তুত হইয়া থাকে । এই ৪৪টা চিনির কারখানার মধ্যে ৩০টা কারখানায় ইক্ষু রস হইতে চিনি প্রস্তুত হয় । ভারতের প্রায় সকল প্রদেশেই চিনির কারখানা আছে । কারখানা ব্যতীতও দেশী উপায়ে সমগ্র ভারতে প্রায় ৫৪ লক্ষ মণ চিনি হয়। মোট ৮৪ লক্ষ মণ চিনি ভারতে উৎপন্ন হয়। বিদেশে চিনি আমদানী হয় ২৭০ লক্ষ মণ । দেশীয় প্রথায় চিনি উৎপাদন কমিরা যাইতেছে কেন-না তাহ। ব্যয় সাধা । আগামী ৭ বৎসরের জন্য চিনির উপর শতকরা ৭০ টাকা শুষ্ক ধাৰ্য্য হইয়াছে। এইরূপ অবস্থায় যাংলা দেশে অনেকগুলি ছোট কারখানা স্থাপন করা সম্ভব। আমরা আশা করি বাঙালী যুবকগণ চিনিরসায়নক্স লোকের সাহায্য লইয়া ও ব্যবসায়ীর সহিত সহযোগিতা করিয়া চিনির কারখানা স্থাপন করিবেন। কর-প্রদানে হিন্দু-মুসলমান-- হিন্দু ও মুসলমান সম্প্রদায়হিসাবে কতজন ও কি পরিমাণে কর সরকারকে প্রদান করেন নিয়ের হিসাব হইতে তাহা বুঝা যাইবে। হিসাবটি বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার জনৈক সভোর প্রশ্নের উত্তরে সরকার কর্তৃক প্রদত্ত । গ্রামের বিবরণ মুসলমান অমুসলমান মোট ইউনিয়ন বোর্ডের ট্যাক্সদাতা ৩৩৭১৬-৭ ২২•২২৬৬ ea৭৩৮৭৩ ইউনিয়ন কমিটিতে ট্যাক্স- - 笼 দাতার সংখ্যা په نامه ده ، לסצילצ צלכלל tझौकिलोग्रैौ छैjांन्न (अग्न ৩৮১৭৩৮ ৬৫৩৪৯৫, ১৯৩e২৩&: