বৈশাখ সরকারী লোকদের ভয়োংপাদক কাজের প্ররোচনা ব: উত্তেজনা বন্ধ করা—জনমতপ্রকাশ বন্ধ করা উহার উদ্দেশ্য নহে । মুসুিম সাহিত্যসমাজ মুক্সিম সাহিত্যসমাজের যষ্ঠ বার্ষিক অধিবেশনে খান বাহাদুর কমরুদিন আহমদ যে অভিভাষণ পাঠ করেন, তাহার একস্থলে লিগিত হইয়াছে :-- কলি বলিয়াছেন— তাrপুনারে লয়ে বিরত রহিতে তাসে নাই কেহ তােলন পরে । সকলের-স্তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের ওরে } গীতায় ভগবান বলিয়াছেন :-—ঘে যোগী সমত্বলুদ্ধি অবলম্বনপূৰ্ব্বক সৰ্ব্বভূতে ভেদজ্ঞান পরিত্যাগ করিয়৷ তামাকে ভজন করেন, তিনি দে অবস্থায়ই থাকন না কেন, অামাতেই অবস্থান করেণ। শহ৷ হইলেই eKS BB BBB BBS BB BBS BBB BBBBBBS BBBB BBB হইবে এবং এই সেবার আদর্শে জীবনমাত্রাই মানব সভ্যতার ক্রম-বিকাশ বলিয়। মনে করিতে হইলে । সেবাব অর্থ ইহা লঙ্গে যে, একজনকে দুইটি BBBS BB BBBB BBBBBB BBK BBBS BBB BBBS BBB প্রকৃত অর্থ মানুষের বিধিমত অভাবমোচন ! সেবার প্রেরণায়ই মানব গধুনিক বৈজ্ঞানিক উন্নতি করিতে সমর্থ হইয়াছে। দে ব্যক্তি তত টন্নত যে যত বেশী লোকের সেবায় নিজেকে নিয়োগ করিতে পারিয়াড়ে ; BB BBBB BBBBB BB BBBB BBB BBBB BBBB BBBB হাভিযোগের সমাধানে সমর্থ হইয়াছে। বেতারযন্ত্র, উড়ো জাহাজ ও DBB BBBBB BBBB BB BB BBBBBBB BBB BBBBB করিতেছে তাহ৷ সকলই কি এই সেবার প্রেরণার ফল নয় ? এই বৈজ্ঞানিক উন্নতি কোরানবিশ্বাসীগণের করা উচিত ছিল, এবং বাস্তবিকই একদিন কোরানবিশ্বাসীগণ জ্ঞানগরিমায় সমস্ত জগতের বরণীয় ছিলেন। মুসলমান সমাজে জাতিধৰ্ম্মনির্বিশেষে সেবার— নৃনিকল্পে কেবল মুসলমানদের সেবার-প্রবৃত্তি জাগিলে প্রভূত কল্যাণ হইবে। র্তাহারা বিজ্ঞানের অনুশীলন করিলেও উপকৃত হইবেন । মুসলমান বাঙালীর অতীত গৌরব বঙ্গীয় মুসলিম তরুণসংঘের বার্ষিক অধিবেশনে উহার সভাপতি মৌলবী সেরাজ উল হক্ যে বক্তৃতা দেন, তাহাতে অনেক খাটি কথা আছে। তাহার মুসলমান শ্রোতারাও যে তাহাতে লায় দিয়াছিলেন, ইহা আশাপ্রদ । র্তাহার বক্তৃতার কোন কোন অংশ উদ্ধৃত করিয়া জিতেছি। | বিবিধ প্রসঙ্গ—মুসলমান বাঙালীর অভীউ গৌরব S8సి সমবেত তরুণ বন্ধুবৰ্গ ! নিখিলের কেন্দ্রে জাগরণ-ভের নিনাদিত হওয়ায় সমস্ত দেশের সমগ্র জাতি রাষ্ট্রীয় মুক্তি ও রাজনৈতিক স্বাধীনত। লাভের জন্ত উন্মত্ত, প্ৰমত্ত ও অধীর হইয়া উঠিয়াছে । সৰ্ব্বত্রই সাজ সাজ রব পড়িয়া গিয়াছে । কিন্তু বাংলার মুসলমানগণ আজ নিজেদের অদূরদর্শিত, গোড়ামী এবং অন্ধতার ফলে বহু পশ্চাতে পড়িয়া রহিয়াছে। ভ্রাতৃগণ । আজ তুরস্ক, ইরান, পারস্ত প্রভৃতি নিজ নিজ দেশের প্রাচীন স্মৃতি স্মরণপুৰ্ব্বক পূৰ্ব্বগৌরবের সংবোধ ও সংবেদ’ লইয়। জাগিয়। উঠিতেছে । আরব আরবের ভাবে, পারস্ত পারস্তের ভাবে, তুরঙ্গ তুরস্কের ভাবেই জাগিয়েছে। পারস্ত, তুরস্ক, আফগামীস্থান, আরবগৌরবের কণাকড়িও গ্রহণ না করিয়া স্বকীয় অনুসলমান পূৰ্ব্বপুরুষদের অতীত যুগের কীৰ্ত্তিকাহিনীর, গৌরবকাহিনীর, স্মৃতির প্রদীপ জ্বালিয়। আধুনিক দুনিয়ার স্কেল কম্পাস হাতে পলিটিক্স ও পলিসির মারপেচ দেখিয়া দূরবীক্ষণ চোপে নূতন রাষ্ট্রঞ্জীবন গঠন করিতেছে। মহোদয়গণ পাবস্ত আরবীয় যুগের বিজাতীয় গৌরবের সঙ্গে সঙ্গে প্রাচীন যুগের জামশেদ, জোহাক, ফরিদুন, কায়কোবাদ, খশরু, এবং জাল ও রোস্তমের নামেই মাতিয়া উঠিতেছে । প্রাচীন জেন্দাবেস্তার ধৰ্ম্ম ব। আধুনিক কোরানের ধৰ্ম্ম এই জাতীয় গৌরবের আলোকপুঞ্জের পথে কোন বাবধানের স্পষ্ট করিতে পারে নাই। তুরস্ব ও তাহার বৌদ্ধ পুৰ্ব্বপুরুষ চেঙ্গী, হালাকু, বলয় ও মঙ্গুণ প্রভৃতি দিগ্বিজয়ী বরেন্দ্রবর্গের ছবি বা আদর্শ সমূপে রাখিয়াই জাগিয় উঠতেছে। মোস্তফা কামাল পাশ। আরবীয় পর্দা ও বোরকা ঝাড়িয়া ফেলিয়াই আধুনিক তুকা রমণীদিগকে প্রাচীন তুকা রমণীদিগের স্থায় অশ্বপৃষ্ঠে ও গিবিশৃঙ্গে ধাবিত এবং সাগরতরঙ্গে দোলায়িত হইতে শিক্ষণ দিয়াছেন । কারণ এই প্রকাশ স্বাধীনচেত তেজস্বিনী রমণী ব্যতীত অরিনিসূদন বীর সস্থান লাভ করা অসম্ভধ –কিন্তু ভারতীয় মুসলমানগণই ভারতের প্রাচীন গৌরবময় মহিমাকে একেবারেই অস্বীকার করিয়া বসিয়াছেন। { শুমুন, শুনুন ) { অতঃপর বক্ত: বলিতেছেন-— বন্ধুগণ । যে-সকল মুসলমানের রক্তে এখনও হিন্দু রক্তের ভাজা গন্ধ আছে, উহার পর্য্যন্ত পূৰ্ব্বপুরুষদের অসাধারণ ব্রাহ্মণ্য প্রতিভা এবং অতুলনীয় ক্ষত্রিবীর্যমহিমার বাণ ভুলিয়া গিয়াছেন এবং সেই ভুলিয়া যাওয়াটাকেই গৌরবকর বোধ করেন । ( বিস্ময়কোলাহল ) । মহোদয়গণ ! যে মহাবীর ভীষ্ম, সত্যবিতার ক্রীরামচন্দ্র, সব্যসাচী অৰ্জ্জুন, শুরকুলস্বৰ্য্য কৰ্ণ প্রভৃতি চন্দ্র, সূৰ্য্য ও অগ্নিবংশীয়গণের অসাধারণ বীৰ্য্যগরিমার জন্য কোন গৌরবই বোধ করে না এবং করাটাকেও কলঙ্কজনক মনে করে, অন্যদিকে সে তারব বা পারস্তের বীরপুরুষদিগের গৌরবের বড়াই করিলেও তাঁহাতে মনে কোন জোর পায় না, কারণ সে জানে বে, তাহাঁদের সঙ্গে রক্তের কোন সম্বন্ধ নাই। ( করতালি-ধ্বনি ) । ইহার ফলও মৌলবী সাহেব বর্ণনা করিয়াছেন— ভ্রাতৃগণ । বিগত দশ বৎসর কাল প্রচারকার্য্যের জন্য বাংলার সৰ্ব্বত্র পরিভ্রমণ করিয়াছি এবং বহু সভাসমিতিতে যোগদান করতঃ অনেক সময় বিশাল জনশ্রেণীকে উত্তেজিত করিবার ও গৌরবে মাতাইবার জস্ব মুসলিম গৌরবগাথার প্রাণময়ী উদ্বোধিনী বাণী শুনাইয়াছি। তাহার ফলে মুর্থ লোকদের চেহারায় কোন প্রকার আনন্দ ফুটিয়া উঠতে দেখি নাই। বরং লজ্জার অনেকের মুখ মলিল হইতেই BBBBBBSBB BBB SSSSSS BBB DD DDBB BBB कब्रिग्री जहङ भनcबक्रीब्र१ cकॉम मकांल्लरे यच्चङ नtश् `¥हाणप्रवृन्न ! ुरे अछ पिङ गारे-दालाइ द्रुणमाका भक गाशक
