હાનાય বিবিধ প্রসঙ্গ—ভারত-সম্বন্ধীয় বিলাতী খবর
ჯč š) তুরিবর্তন ঘটিবে, এরূপ কোন মিথ্য আশা আমরা পোষণ করি না, স্বদেশবাসীদিগকেও পোষণ করিতে বলি না । ভারত-সম্বন্ধীয় বিলাতী খবর পীটার ফ্রীম্যান নামক একজন ভূতপূৰ্ব্ব পালেমেণ্টসভ্য ভারতভ্রমণানন্তর লণ্ডনে এক সভায় একটা লাঠি ও একটি ভারতবর্ষীয় জাতীয় পতাকা সহযোগে নিজ ভারতীয় অভিজ্ঞতা সম্বন্ধে বক্তৃত করেন। তিনি বিস্ময় প্রকাশ করেন যে, ভারতবর্ষে যে-সব অবস্থা দেখিয়া গিয়াছেন তাহার সম্মুখীন হইবার জন্য এখনও সত্যাগ্রহীর অবিরাম স্রোত আগুয়ান হইয়া আসিতেছে। তিনি বক্তৃতায় বলেন, তিনি যাহা দেখিয়াছেন বড়লাট লর্ড উইলিংডনকে তাহ বলায় বড়লাট বলেন, “ভারতবর্ষে কঠোর ব্যবস্থার দরকার ।” বক্তার মতে ভারতবর্ষকে অনেক বৎসর আগে স্বরাজ দেওয়া উচিত ছিল । শ্রযুক্ত কৃষ্ণ মেনন এই সভায় সভাপতি ছিলেন । তিনি বলেন, ভারতবর্ষে সংবাদের উপর সেন্সরগিরি আছে, কিন্তু ইংলণ্ডে ভারতীয় সংবাদকে বয়কট করা হইয়াছে। প্রমাণস্বরূপ তিনি বলেন, যদিও সমুদয় সংবাদসরবরাহক এজেন্সীগুলিকে এবং প্রধান প্রধান প্রাদেশিক কাগজকে সভায় আসিতে নিমন্ত্রণ করা হইয়াছিল, তথাপি কেবল ভারতীয় খবরের কাগজের প্রতিনিধিরাই উপস্থিত ছিলেন । ইহা হইতে মনে হয়, ভারতবর্ষের খবর জানিতে পৰ্য্যন্ত ইংরেজরা কৌতুহলী নয় { জেনিভার অধ্যাপক এড় মণ্ড প্রিভা সস্ত্রীক মহাত্মাজীর সঙ্গে আসিয়া দুই মাস ভারত ভ্রমণ করেন। বিলাতে গিয়া তিনি এক সভায় যাহা বলিয়াছেন, রয়টারের তারের খবরে তাহার এইরূপ চুম্বক দেওয়া হইয়াছে –“ইংলণ্ডে খুব কম লোকই প্রকৃত ভারতীয় অবস্থা জানে, কিন্তু ভারতে বর্তমান ব্রিটিশ-শাসনের জন্য প্রত্যেক ইংরেজের লজ্জিত হওয়া উচিত। তিনি বলেন, বড়লাটের সহিত র্তাহার দেখা হইয়াছিল। তিনি বিস্মিত হইয়াছিলেন, য়ে, নিরুপদ্রব অহিংস সত্যাগ্রহীদের উপর পুলিসের লাঠি, , চালানর কথা বড়লাট জানেন না। এইপ্রকার মঙ্গতা:' বাস্তবিৰ কৃপার উদ্দীপক। বড়লাট কি ল । সম্পাদকদের পরিচালিত দু একথান। ইংরেজী কাগজও দেখেন না ? অধ্যাপক প্রিভা আরও বলিয়াছেন, যে, অন্তর্জাতিক রেডক্রস এসোসিয়েশ্যন ভারতবর্ষের গবন্মেণ্ট কর্তৃক কংগ্রেসের হাসপাতাল বন্ধ করা সম্বন্ধে অমুসন্ধান করিতেছেন এবং তিনি নিজে দুটি হাসপাতাল বন্ধ করা সত্য বলিয়া সাক্ষ্য দিয়াছেন । পালেমেণ্টের সভ্যদের সম্মুখে একটি বক্তৃতায় অধ্যাপক মহাশয় ভারতীয় অবস্থা এমন জীবন্ত ভাবে বর্ণনা করেন যেন ছবি দেখাইতেছেন। অধিকাংশ সভ্য ছিলেন রক্ষণশীল দলের । তাহারা র্তাহার উপর প্রশ্নরাশি বর্ষণ করেন এবং তিনি যথাসাধ্য উত্তর দেন। মিঃ বার্ণে নামক একজন যুবা উদারনৈতিক জিজ্ঞাসা করেন, অধ্যাপক মহাশয় ভারতবর্ষের লোকদের xar atstāt tā ārsts ff (constitution ) সমর্থন করিবার ইচ্ছুকত দেখিয়াছেন কিনা। তিনি উত্তর করেন, কি প্রকাশ্য সভায় কি অপ্রকাশ্য কথাবাৰ্ত্তায় তিনি এরূপ ইচ্ছার লেশ মাত্রও দেখিতে পান নাই। অপ্রকাশ্য কথাবাৰ্ত্তায় লোকে অবশ্য মনের ভাব বেশী খুলিয়া প্রকাশ করিত। বিলাতী টাইম্স্ কাগজের এখানকার সংবাদদাতা উহাতে খবর পাঠাইয়াছিলেন, যে, এখানে গবন্মেন্ট ভারতীয় উদারনৈতিকদের সমর্থন পূর্ণমাত্রায় বজায় রাখিতে পারিয়াছেন। তাহার উত্তরে পোলাক সাহেব:ঐ কাগজে লিখিয়াছেন, ভারতীয় উদারনৈতিকদেরও স্বাধীন মত ভারত-গবন্মেণ্ট সন্তাবে গ্রহণ করেন না । নেতৃস্থানীয় উদারনৈতিকরা কংগ্রেস ও গবন্মেণ্টের বিরোধ উভয় পক্ষের সম্মান রক্ষা করিয়া থামাইবার যে সদভিপ্রায়প্রণোদিত চেষ্টা করিয়াছিলেন, সরকারী মহলে তাহা ভাল ভাবে গৃহীত হয় নাই। মিঃ পোলাক বলেন, ভারতীয় मजप्त्वाe সন্দেহ করিতে আরম্ভ করিয়াছে ড্ৰেগজেক্ট বাস্তৰিক ভারতীয় রাষ্ট্রসুবিল্লম্বারাষ্ট্ৰেপরিণত করিতে চাৰ কিনা। ಟ್ಟ রঞ্জন, এ বিষয়ে འཁ་འཐོམ། སྦྲུལ་ AAAASSAAAASSSS S S S S S S AAAAAeS SS गाcईई - : ': ,
