পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

دمير শেষের খেয়া S NENE у مسټه সংর চোখে একখণ্ড কাপড় বাধিয়া তাহাকে ‘কানামাছি গঙ্গাইয়াছিল। তাহার পিছনে পিছনে ছুটিতে গিয়া পাব। তাহার হেঁাচচ্‌ খাইয়া পড়িয়া গিয়াছিলেন । চঞ্চল-দি বলিয়াছিলেন–‘ধন্তি সোয়াগী মেয়েই হয়েছ তুমি ! বুড়ে বাপ কে পর্য্যন্ত নাচিয়ে নিয়ে ফিরচ– আর একদিন তাহারই ‘গলার হার’ আশালতা কোথ৷ হইতে ছুটিয়া আসিয়া তাহাকে বলিয়াছিল—“ই কবৃত! তাহার মনে পড়িয়া গিয়াছিল—সে-ও একদিন এক মুঠো কিসমিস লইয়া গিয়া গলার হার’কে স্থা করিতে বলিয়াছিল । মনে পড়িতেই সে নিশ্চিন্ত মনে চোখ মুদিয়া ই করিতে গলার হার’ কি একটা ফল তাহার মুখের মধ্যে ফেলিয়া দেয় । সে তাহা চিবাইতেই অতি কটু-বিস্বাদে মুখ বিকৃত করিয়া ফলটা বাহির করিয়া কেলিতেই দেখে—সেটা পিটুলি ফল ! সখীর কৌতুক-হাস্য সেদিন, চঞ্চলাদি’র কথারই মত তীব্র বিদ্রুপের জটিল ইঙ্গিত লইয়া তাহার মৰ্ম্মে আসিয়া পাজিয়াছিল। গভীর রাত্রে চক্ষে তাহার ঘুম নামিয়া আসিল, চিন্তার থেই হারাইয়া গেল । 酸 অবশেষে প্রতীক্ষার অন্তহীন দৈৰ্ঘ্য সঙ্কুচিত হইয় আসিল, শনিবারও আসিয়া দেখা দিল—শৈলবালার বাবার আসিবার দিন । - সকালে উঠিয়াই সে স্নান সারিয়া লইল, কোথা হইতে একরাশ ধুতুরা ফুল তুলিয়া আনিয়া নিত্যদিনকার নিয়মায়যায়ী সে শিরপূজা করিতে বসিল, বসিয়া প্রথমেই, সে প্রার্থনা করিল হে ভগবান, বাবা যেন তাহার ভালয় ভালয় বাড়িতে আসিয়া পৌছান। তাহার পর সে ও-বাড়ির দিদিমার নিকট গিয়া উপস্থিত হইল। রান্নাঘরে দাদামশায় ও দিদিমার ভাই তখন জলখাবার খাইতে বসিয়াছেন । সে দরজার পাশে গিয়া দাড়ায়। - দিদিমা দরজার গোড়াতেই বসিয়াছিলেন, অপাঙ্গে । তাহার দিকে একবার চাহিয়া দেখিলেন । দেখিলেন,— এলো চুল, মাথার বামে সিথি, তাহারও বামে একগোছ শ্বেত অপরাজিত চুলের ফাসে আত্মদান করিয়া লজ্জাবনতমুখী হইয়াছে, মুখখানি শরৎপ্রাতের শিশিরক্ষাত ভিজা ফুলেরই মত সুন্দর । স্বকুমার অঙ্গ বেড়িয়া পরিষ্কার একখানি শাড়ী, পরিধান করিবার ভঙ্গীতেও আজ যেন বিশেষত্ব আছে। হাসিয়া কহিলেন—‘আজ এত সজ্জা কেন ভাই ? দাদামশায় বিজ্ঞের ভঙ্গীতে ঘাড় মাড়িয়া কহিয়৷ উঠিলেন—“বিদেশীর মন ভোলাতে ’ দিদিমার ভাই থালার উপর ঝুকিয়া পড়িলেন, লজ্জায় শৈলীর মুখ অরিক্তিম হইল । সে রাগ করিয়া চলিয়া যাইবার জন্য পা বাড়াতেই দিদিমা তাহার হাত ধরিয়া ফেলিলেন ;-উঠিয়া লজ্জানতাননা শৈলবালার চিবুক ধরিয়া বড় স্নেহময় কণ্ঠে আদর করিয়া কহিলেন- ‘এত যার রূপ হয় ভাই, তার অদৃষ্টে কিন্তু কালো বর জোটে।’ সারাদিন তাহার অধীর প্রতীক্ষায় দীর্ঘতর হইয়া উঠিল। বেলা থাকিতে সে একটি লণ্ঠন পরিষ্কার করিয়া তেল ঢালিয়া, তাহার দাদার হাতে দিয়া দাদাকে ওপারে পঠাইয়া দিল । পাঠাইয়া দিয়া সে বাহিরে আসে, আসিয় তাহাদেরই বাড়ির সদর-দরজার সম্মুখে নারিকেল গাছটার গোড়ায় সে পা ঝুলাইয়া বসিয়া রহিল । দাদাকে লণ্ঠন হাতে করিয়া ময়রা গেড়ের ধার দিয়া চলিতে দেখিয়া ও-বাড়ির রোয়াক হইতে দাদামশায় জিজ্ঞাসা করিলেন—‘ও, বিরিঞ্চি ! বলি এই বেলা দুটোর সময় হ্যারিকেন আর লাঠি নিয়ে কোথায় চললে হে ? দাদার পরিবর্তে শৈলবালাই তাহার উত্তর দিল— “আ--হ, ছাকা -জানেন না যেন কিছু ’ • দাদামশায় উচ্চকণ্ঠে হাসিয়া ওঠেন, সে অন্যদিকে भ्रूं शिद्राश्च । 1 . ; ঘনায়মান পৰ্যার সঙ্গে সঙ্গে শৈলৰালার মনেও শঙ্কা । कबीरेश भनिन। cो जागिरनव शां श्रेड स्था