পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

हाटन फूवाब्रथवण शांशफ़ cनषब कब्रन कtबहिनांम, खा না জাৰায় সেই কাকে। সামনে একটু এগিয়েই দেখি একটা গেট, সেখানে টিকিট বিক্রী হচ্ছে । টিকিট নিয়ে গেট পেরিয়েই সামনে যে কি অপূৰ্ব্ব দৃপ্ত চোখে পড়ল সে জুলতে পারব না কখনও । শুধু বরফের পাহাড়, তাতে মাটি নেই, পাথর নেই, গাছপালা নেই, একটি কালো দাগ পৰ্য্যন্ত নেই। আমরা বরফের পাহাড় বোঝাতে হলে সাদা বলি, দূর থেকে ষে বরফের পাহাড় দেখতে পাওয়া যায় স্বর্ঘ্যের আলো পড়ে তা সাদাই দেখায়। কিন্তু বরফের পাহাড়ের ऐअब्र मैंiफिट्झ cनधनाय जीब्र ब्र६ टैिक नमूह्यब्र चरणब्र भड নীল। সমূত্রের ঢেউ যেন জমে বরফ হয়ে গেছে। তার উপর রৌত্র পড়েছে—সেই নীল শৈলশিখরের উপর কি অপূৰ্ব্ব বর্ণসমুদ্ৰ—স্তরে স্তরে সেই চুড়ার পর চুড়া কত রকম জাভা জড়িয়ে কত দূর অবধি চলে গেছে, চোখ আর ফেরানো স্বায় না। আমাদের মহাদেবকে যে পৰ্ব্বতরূপে কল্পনা করা হয় তার একটা মানে বুঝেছি এবার। প্রকৃতির এই অপূৰ্ব্ব বিরাট সৌন্দর্ঘ্য দেখে শুধু উপভোগ করা যায় না, একে প্রণাম করতে হয়। একটু এগিয়ে আমরা বরফের উপর দিয়ে চলে একেৰারে পাহাড়ের গায়ে গিয়ে জাড়ালাম। সে সময়ে বেশী দূরে যাওয়া মানা। তখন জুলাই মাস, বরফ একটু একটু গলছে, ঐ রকম গলা বরফের উপর পা দিয়ে কত লোক একেবারে বরফ ভেঙে তার जळच ८लांब झांखांब्र शजांब्र किफै नैौcछ cषषांन निरब्र ८ब्रान ननैौ ब८ब बायझ cगदेषांटन निcब भएफ़रह, তাদের আর কিছুমাত্র চিহ্ন পাওয়া যায় নি। শীতকালে বরফ গলে না, সে সময়ে দড়ির জুতো পরে DDDS D DDD BBBS BBB BBDDDD গায়ে জড়জ কেটে তার মধ্যে আবার রাস্ত করে পয়সা রোজগারের একটা উপায় করা হয়েছে-টিকিট কিনে তৰে সে স্থড্রজের মধ্যে যাওয়া বায়। আমরাও ঢুকলাম। একজন চলবার মত চওড়া জড়জ-সাধারণ মান্থব বেশ সোজা হয়ে চলতে পারে—খুব লম্বী লোকের পক্ষে হয়ত • अर्को बूणि श्क अथटब झुक्रे.cबथि-नौज बबक्-cख्य ৰ’য়ে একটা নীল রঙের স্বর্ঘ্যের জাভা জড়দের ভিতর এয়ে পড়ছে। মাখার উপরের বরফের ছাদ দিয়ে টপটপ, कtत्र चन गग्रह हिमनीच्णवबाकबcरध्दानध्ॉबन्स्-ि, *ांखांब्र cबम नभ बक इरब चार्दन । बख डिफरब्र चाहे कटघरै चककांब्र इ८ध्न चांग८ड लॉगिंज ! करडकै चांग्र७ ८षटरङ श्रीब्रl cषऊ जांनि न, चायांब्र किड़ घटन झ'८ड लांग्रंण शनेि পাহাড় ধ'লে এখন মাখার উপর পড়ে ত একেবারে সমাধি । ষত সে কথা ভাবি তত প্রাণ ইপিায় জার মনে হয় যে এখন ত বরফ একটু একটু ক’রে গলছেই, এ সময়ে পাহাড় ধ’লে পড়া কিছুমাত্র আশ্চৰ্য্য নয় । আমার মেয়ে আবার কিছুতে আমাকে ফিরতে দেবে না, হাত ধরে টেনে এগিয়ে নিয়ে চলল। আরও খানিকটা কষ্টেস্বটে এগিয়ে শেষটা আর পোষাল না—তাড়াতাড়ি বেরিয়ে এসে জালোর মুখ দেখে, স্বর্ঘ্যের তাপ পেয়ে বাচি । সেই অন্ধকার তুষার-গুহ থেকে বেরিয়ে আবার যখন চোখে পড়ল সেই অপরূপ নীল পাহাড়, তার কত—কত নীচে দিয়ে সরু রেখার মত নীল জলের নদী বয়ে গেছে, তখন নুতন করে আবার মনে হ’ল কি অপূৰ্ব্ব ! উপরে নীল উজ্জল আকাশ আর নীচেই সেই জমা সমূত্রের তরঙ্গের মত বরফের সুপ! উৰ্দ্ধমুখে দাড়িয়ে যেন ধ্যানমগ্ন শিবের স্থির গভীর বিরাট দেহ। মনে হতে লাগল আমরা ত চলে যাৰ— তারপর অপরাহ্লে যখন স্বৰ্য্যাস্তের আকাশের শত শত রঙ এর উপর প্রতিফলিত হবে সে কেমন না জানি দেখাবে। তারও পরে রাত্রি নেমে আসবে, ঘন নীল আকাশের অসংখ্য তারার যুদ্ধ আভায় কে জানে কেমন দেখাবে এই অপরূপ দৃপ্ত ? দিনের আলোয় ষাকে অপরূপ , দেখে এসেছি, রাজির আবরণের মধ্যে তাকে কেমন দেখায় আজও এক এক সময় ভাবি । ভাড়া পড়ল, বুঝলাম আর সময় নেই। কিছুতেই ইচ্ছা করছিল না সেই বরফের পাহাড়ের কোল থেকে চলে জালি। কিন্তু আসতেই হ’ল । সেখান থেকে মোটর আমাদের নিয়ে হ হ করে নীচে নামতে লাগল। প্রায় তিন কোয়ার্টার ধ’রে নেমে আমরা সেই মেশিয়ারের পায়ের তলায় নদীটির ধারে গিয়ে পৌছলাম। উপর থেকে একেই একটি রেখার মত দেখাছিল। নদীটির দুই-পাশে অনেকটা ক’রে সমতল ভূমি, সেখানে ছোট ছোট সব ঘর-বাড়ি । তা ছাড়া কাফে ত জাছেই । ছোট ছোট বাড়িগুলি থেকে কত