Slst -- - - - - - - মাধবচন্দ্র মল্লিক, রাধানাথ পাল, রাধানাথ শিকদার, রসিককৃষ্ণ মল্লিক, হরচন্দ্র ঘোষ, শিবচন্দ্র দেব প্রভৃতি হিন্দু কলেজের ছাত্রেরা কেহ কলেজ ত্যাগের পর, কেহ বা কলেজে অধ্যয়ন কালেই কলিকাতার নানা অঞ্চলে এবং বেহালা, আলুল প্রভৃতি স্থানেও অবৈতনিক স্থল খুলিয়া অধ্যাপনা-কার্ধে লিপ্ত হইয়াছিলেন। প্যারীচাদ মিত্র এক বন্ধুকে লইয়া নিজ বাটতে এক অবৈতনিক বিদ্যালয় খুলিয়াছিলেন, এবং সেখানে রাধানাথ শিকদার ও শিবচন্দ্র দেব ছাত্রগণকে রীতমত পড়াইতেন ।* হিন্দু কলেজের অন্ততম কৃতী ছাত্র কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় তাহার এনকোয়ারার’ পত্রে সে-সময়ে ছাত্রগণের শিক্ষা-আন্দোলন সম্বন্ধে যে মন্তব্য করেন তাহার অংশবিশেষের মর্থ সমাচার দর্পণ (১০ই সেপ্টেম্বর, ১৮৩১ ) হইতে উদ্ধৃত করিতেছি,— श्Xिठदौ विप्ननौcद्रब्रप्नब्र कईक इोनिङ बिनाiणग्न बाठिtब्राक [ এদেশে ] অপর কোন বিদ্যালয় ছিল না কিন্তু কালক্রমে মহারাগান্তর হইয়াছে। এই ক্ষণে এতক্ষ্মেণীর মহাশয়েণ স্বদেণীয়েরদিগকে ভ্রাতার স্থায় জ্ঞান করেন এবং স্বদেশীয়েরদের উপকারার্থ স্বাহী কৰ্ত্তব্য তাঁই। উৰাৱা স্বজ্ঞাত হইয়াছেন ।...হিন্দুঃদিগকে বিদ্যাবিতরণার্থ কলিকাতার নানা পল্লীতে হিন্দুরদের কর্তৃক নানা পাঠশালা স্থাপিত श्रेंप्राप्इ !...मठग्रशंनञ८ब्र डिब्र डिव्र झग्न इोप्न इब्रोl cनौर्विांश्कि गां★नांनी निगूढग इहेब्रांtझ् डांशष्ठ ठिन नष्ठ मखब छन दांजक বিদ্যাভ্যাস করিতেছে। এই সকল বিদ্যালয় ছিলুকালেজে স্বশিক্ষিত হিন্দু বুৰ মহাশয়েরদের দ্বারা স্থাপিত হইয়া সম্পন্ন হইতেছে। হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিওর প্রেরণায় কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়, রামগোপাল ঘোষ, রসিককৃষ্ণ মল্লিক, রাধানাথ শিকদার প্রমুখ হিন্দু কলেজের ছাত্রগণ ম্যাকডেমিক য়্যাসোসিয়েশন নামে একটি বিতর্ক সভা স্থাপন করেন। প্রথম কিছুকাল ডিরোজিওর ভবনে এবং পরে শ্ৰীকৃষ্ণ সিংহের মাণিকভলাস্থ উদ্যানবাটীতে সভা বসিত। ডিরোজি৪ সাহেব সভার সভাপতি এবং উমাচরণ বন্ধ সম্পাদক নিৰ্ব্বাচিত হন। সভায় ছাত্রগণ ধর্ম রাষ্ট্র সমাজ সম্বন্ধে স্বাধীনভাবে আলোচনা कब्रिटङन । महांग्र ८छछिछ cश्श्वांब्र e अछांछ गंनTयांश्च লোকেরাও আলোচনায় যোগ দিতেন ।
- The National Magazine, January 1908: “Education in Bengal.” By P. C. Mitra.
هgصطعلايا ब्रविांबांध निकषब्रि હ6૧ कश्री ब्रांथांमांथ রাধানাথ শিকদারের লিখিত ছাত্রজীবনের বিবৃতিতে তাহার কৰ্ম্মজীবনের আরম্ভ সম্বন্ধেও তথ্য আছে। কলেজ ছাড়িবার পর ইংরেজী বৈজ্ঞানিক গ্রন্থ সংস্কৃত ভtযায় অনুবাদ করিবার তাহার প্রবল ইচ্ছা হয় । তছন্ত তিনি সংস্কৃত ভাষা শিক্ষা করিতে আরম্ভ করেন । ১৮৩২ খৃষ্টাব্দে গ্রেট টিগেনোমেটিক্যাল সার্ভে জব ইণ্ডিয়া আপিসে মালিক ত্রিশ টাকা বেতনে কম্পিউটার নিযুক্ত হওয়ায় তাহার সংস্কৃত পাঠে ব্যাঘাত হইল বটে, কিন্তু তিনি এখন হইতে গণিত সম্বন্ধীয় পুস্তক অধ্যয়ন করিবার যথেষ্ট স্বযোগ লাভ করিলেন। ১৮৩২ সনের ৭ই অক্টোবর রাধানাথ লেখেন, “আমি এক্ষণে সারভেম্বর নিযুক্ত হইয়া সেয়াং বেস লাইনে কার্যা করিবার নিমিত্ত কলিকাতা হইতে ১৫ই অক্টোবর যাত্রা করিব।” * ত্রিকোণমিতি স্বত্রাকুযায়ী জরিপ কি ভাহা আমাদের অনেকের জানা নাই। সমস্ত পৃথিবী ৩৬• ডিগ্নিতে বিভক্ত। কোন দেশের মানচিত্র আঁকিতে হইলে সে দেশ ৩৬° ডিগ্রির কতট অধিকার করিয়া আছে তাছা ঠিক করিতে হয়। এক ডিগ্নির পরিমাণ কত মাইল তাহা ঘে-প্রকার জরিপ দ্বার নির্ণয় করা যায় তাহাকে টিগোনোমেটিক্যাল সারভে বলে । ইহার এইরূপ নাম দিবার তাৎপৰ্য্য এই যে যে-দেশ জরিপ করিতে হইবে তাহাকে ভিন্ন ভিন্ন ত্রিভুজে বিভক্ত করিয়া প্রত্যেকের বাহুত্ৰয়ের পরিমাণ ঠিক করা প্রয়োজন । এইরূপ করিতে হইলে প্রথমে একখণ্ড স্ববিস্তৃত সমতল শক্ত ভূমি পছন্দ করিয়৷ আট দশ মাইল দীর্ঘ একটি সরল রেখা অতি সাবধানে জরিপ করিতে হুইবে । ইহাকে base line বলে। তৎপরে কোন স্বদুরন্থ পদার্থ নির্দিষ্ট করিয়া निर्किडे गब्रल ८ब्रथाब्र कृ३ eथाख श्t७ थिer७णाहे? ধন্ধের সাহায্যে তাহার প্রতি লক্ষ্য করিয়া কোণ নিরূপণ করিতে হয়। তারপর নির্দিষ্ট পরিমাণায়ুসারে কাগজের উপর একটি ত্রিভুজ জাক প্রয়োজন। ত্রিকোণমিতির সাহায্যে, কোন একটি ত্রিভুজের একটি বাহু ও দুইটি কোণ পাওয়া গেলে, অপর দুটি বাহুর পরিমাণ পাওয় क ब्रादानाषब्र जाक-कष 1-जॉर्षjवर्णन (कॉर्डिंक १२>>) ।
