পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-৬৭২ ছন্দ লঘু অথচ বিলম্বিত গতি এইটুকু বিশেষত্বই উচ্চসঙ্গীতের সঙ্গে কবির গানের চালকে পৃথক ক’রে রেখেছে। আধুনিক বাংলা গানে সহজ সাবলীল পদ্ধতির স্বর পাওয়া যায় কিন্তু লয়ের ও ছন্দের এই পার্থক্য না হওয়ায় কবির গানের সমতুল্য ভাব সে-সব গানে আসে না । কম লবণ দিলে বা বেশী লবণ দিলে—এই দু-ভাবেই খাদ্যের স্বাদ নষ্ট হয়। কিন্তু পরিমাণমত লবণ হ’লেই যেমন খাদ্য স্বাস্থ হয়, তেমনি কবির স্বরের ভাব লয়ের প্রকারভেদেই নষ্ট হবার সম্ভাবনা । ভাবের অনুপাতে ঠিক চালে গীত হ’লেই গানে লাবণ্য প্রকাশ ও নব নব রূপরসের স্বষ্টি হয়ে স্বৰ্গীয় ভাবের উদয় । কীৰ্ত্তনের প্রভাব কবির গানে অতি কম। কীৰ্ত্তনে কথার ভাবের সঙ্গে সঙ্গে স্বরের বা ছন্দেরও পরিবর্তন হয়। কবির গানে ছন্দের পরিবর্তন হয় না, বাউলের মত একচালে গীত হয় । কিন্তু কথার ভাবের সঙ্গে সঙ্গে ভৈরবী ঠাটের গানে পূরবী ঠাটের বা অন্যান্য যেকোন ঠাটের স্বরসংযোজন করা হয়ে থাকে। এরূপ कब्र फेफ़नचौरङब्र निब्रयविक्रक, किरू उंकनचौरङब्र ‘রাগমালা’ ও ‘স্বরসাগর’ জাতীয় গানে এরূপ স্বর-রচনা আছে । কিন্তু কবির গানের স্বরবিন্যাস ঐ-সব গীতের মত নয়, বাউলের মতও নয়, কীৰ্ত্তনের মতও নয়, এটা উার নিজস্ব জিনিষ এবং তা ধ্রুপদ ও বাউলের মিশ্রণে আর কীৰ্ত্তন ও ঠুংরির ফোড়নে স্বই ৷ কবির উচ্চসঙ্গীতের আদর্শে রচিত গানগুলির সঙ্গে उबलांब्र बां नां८थांब्रांप्बब cटैंक cमसब जखदत्रब्र । किड़ তার বর্তমান গানগুলির সঙ্গে সঙ্গত করা অসম্ভব ব্যাপার। র্তার গানের সঙ্গে ঠেকা দিতে হ’লে খুব বড় তবলচী না পেলে রসস্থষ্টির বদলে রসভঙ্গই হয়। বাউল এবং কীৰ্ত্তনের জন্ত যেমন পৃথকৃ পৃথক্ বাদ্যযন্ত্র অাছে এবং বিভিন্ন প্রকার ঠেকা বাজান হয়, কবির স্বরের সঙ্গে সঙ্গতের জন্তও সেরূপ যন্ত্র তৈরি না হোক অস্তত অম্বরূপ ঠেকার বোল তৈরি করার দরকার হয়ে পড়েছে। লঘু ছন্দের যে-সব তবলার ঠেকা অামাদের উচ্চসঙ্গীতে ব্যবহৃত হয়, কবির গানের চালের ভঙ্গী পুখক হওয়াতে ঐ সব ঠেকা সব সময় তার গানে ব্যবহার করা সম্ভবপর হয় না। প্রত্যেক দেশের গানেই এরূপ ঠেকার পরিবর্তন করার দরকার হয় । দিল্লীর ঠেকা এক প্রকার, বাংলার বিষ্ণুপুরী ঠেকা এক প্রকার, আবার ঢাকার ঠেক অল্প আর এক প্রকার, লক্ষ্মেী এবং কাশীর ঠেকা ভিন্ন ভিন্ন প্রকার। প্রত্যেক কেন্দ্রের তবলার ঠেকাই এরূপ বিভিন্ন। গীতের চাল ভিন্ন ভিন্ন হওয়ায় ঠেকার চাল বিভিন্ন করা দরকার হয়ে পড়ে। বিষ্ণুপুরী ঠেকা লক্ষ্মেীর গানে ঐক্য করা যায় না, করলেও তত স্বন্দর হয় না। রবীন্দ্রনাথের প্রথম জীবনের ধ্রুপদ-খেয়াল গানে ঢাকার বা বিষ্ণুপুরী ঠেকারই ঐক্য হয়। কারণ তার উচ্চসঙ্গীতগুলি বিষ্ণুপুরী চালের। যা-হোক চাল অনুযায়ী নূতন বোল গঠন করে কবির গানে ঠেকা দিলে নূতন রসের দ্বার খুলে যাবে এরূপই মনে হয় । to | 円 건 |-| R= 口亡 இli இருை | 略 இi ; །ས།།[ ]u ། -- " -- فه مد. عہ ே