\Se మ99ళు তিনচার সেতারে সঙ্গীতের মৃদ্ধ তরঙ্গ উঠিল, পাখোয়াজে অতি মৃদ্ধ করাঙ্গুলির ঘা পড়িল । ক্লাবের কাজ স্বক ट्झेल । দেখা গেল, ক্লাবের সভ্যেরা সভ্যাদের এবং সভ্যারা সভ্যদের অস্তিত্বকে কায়মনোবাক্যে অস্বীকার করিতেই ব্যস্ত । মেয়েদের সারে ছেলেদের আসনগুলির দিকে সবশেষে যাহার স্থান হইয়াছে সে নিজের চেয়ারটিকে বেশ অনেকখানি ঘুরাইয়া লইয়া সেদিকে প্রায় পিছন ফিরিয়া বলিয়াছে। মাঝে পাচ-ছয়টি শূন্য আসনের ব্যবধান থাকা সত্ত্বেও ছেলেদের দিকে সব-শেষে যে বসিয়াছে, নত-মস্তকে নিজের নর্থ খুঁটিতেই তাহার মন। এক, দেখা গেল, বিমানের ভয়ডর বলিয়া কিছু নাই। মেয়েদের এলাকাতেই সারাক্ষণ বেশ সপ্রতিভভাবে সে ঘুরিয়া বেড়াইতেছে। কেহ তাহার সঙ্গে হাসিয়া দু-একটা কথা কহিতেছে, কেহবা মাথার ইঙ্গিতে ই-না করিয়া সারিতেছে, কিন্তু সে কিছুতেই দমিতেছে না। স্বজ্ঞজকে বাহিরে পাইয়াই স্বলতা তাহার নিকট হইতে অজয়ের পরিচয় লইয়াছিলেন । তাহাকে স্বাগতসম্ভাষণ করিয়া তাহার সঙ্গে শিক্টালাপের উদ্দেশ্যেই এই সময়ে রমাপ্রসাদের পরিত্যক্ত আসনটিতে ধীরে আসিয়া বসিলেন । কিন্তু অজয় অকস্মাৎ তাহার অপর পার্থে উপবিষ্ট একটি অপরিচিত তরুণের সঙ্গে কোন গভীর তথ্যের আলোচনায় প্রবৃত্ত হইল, একবারও তাহার দিকৃ হইতে চোখ ফিরাইয়া স্বলতার দিকে চাহিল না। অপর দিক্ হইতে স্বলতার একটি সর্থী অত্যন্ত কৌতুকের সঙ্গে বন্ধুর এই অপ্রস্তুতি লক্ষ্য করিতেছিল। স্বলতা আর বসিবেন, না পরিচয় করিয়া দিবার জন্ত স্বভদ্রকে জুটাইয়া লইয়া আসিবেন ভাবিতেছেন, এমন সময় মধুর কণ্ঠে ঝঙ্কার দিয়া সে ভাকিল, “স্থলত-দি ” তারপর চকিতে হাসিয়া মুখ ফিরাইল। কয়েক মুহূৰ্ত্ত তাহার সেই হাসির ছোয়াচটি নিঃশব্দে, অতি সম্ভপণে, ঘরময় ঘুরিয়া ঘুরিয়া বেড়াইল, অজয় যদিও মুখ তুলিল না उबू देश ऊांशांब्र cछांथं ७फ़ॉड्रेण न । अरडाख यर्केण ग्राउँौददीब्र ग८थ चडाख छक्षण जांजिषा भिविग्ना शर्शन प्ठांशब्र भूषषांनि यथब्रश cनधि८ड हर्हेब फेद्वैिबांटष् उषन স্বলতা কছিলেন, “অজয়বাৰু, নিজের ওপর একটুও দরদ যদি থাকে ত এইবেল ফিরুন আর কথা বলুন।” অজয় ফিরিল কিন্তু নিজের প্রতি প্রীতির আতিশয্যট স্বীকার করিল না। অতি দ্রুত অভিবাদন সারিয়া লইয়৷ অত্যন্ত পরিচিত ব্যক্তির মত সহাস্যে কহিল, “আপনি আমাকে ভয় দেখাচ্ছিলেন ৷” স্বলতাও হাসিয়াই কহিলেন, “আমি না দেখালেও আপনি নিজেই দেখতে পেতেন।” “ফঁাড়াটা কি কাটিয়েছি ?” “কি ক’রে বলব ? আপনি এর পর কিরকম ব্যবহার করবেন তার ওপর সেটা নির্ভর করছে।” “কোনদিক থেকে বিপংপাত আশঙ্কা করব ?” “চারদিঞ্চ থেকেই, তবে বিপদের সাক্ষাৎ প্রতিমূর্তিটিকে যদি প্রত্যক্ষ করতে চান ত ঐ দেখুন।" বলিয়া তিনি অজয়ের দিক হইতে মুখ সরাইয়া লইয়া ডাকিলেন, “বীণ p" কোনও ঝঙ্কার জাগিল না। করতলে চিবুক স্তন্ত করিয়া বীণাও পরম অভিনিবেশ সহকারে তাহার এক পার্শ্ববৰ্ত্তিনীর সঙ্গে কোন গভীর বিষয়ের আলোচনায় প্রবৃত্ত হইল। স্বলতা অজয়ের দিকে ফিরিয়া কহিলেন, “দেখছেন ?” স্বলতা তাহাকে যাহা দেখাইতে চাহিলেন অজয় তথন ঠিক তাহাই দেখিতেছিল না, সে বীণাকেই দেখিতেছিল। স্বলতার আহবানে বীণা যে মুখ ফিরাইল না ইহাতে সেপক্ষে তাহার স্থবিধাই হইল। সে দেখিল, গ্ৰগলভ হাসির शैश्विभखिड रूभाँ जाछोरी-छब्र कधनैौञ्च ७कथानि भूथ, হীরকের মত উজ্জল চোখ-দুইটির দৃষ্টিতে, দেহভঙ্গিতে, কোথাও কোন আড়ষ্টতা নাই । দেহবর্ণ নবোদগত আম্রপল্লবের মত হালকা লালের জাভা জড়ানো স্বচ্ছ-গুণমল, সেই স্বচ্ছতা ভেদ করিয়া শিরা-উপশিরার রক্তগতির স্বচ্ছন্দ আনাগোনা চোখে পড়ে যেন । দেহ-সৌষ্ঠব, মুখের গড়ন জলাধারণ কিছুই নহে, হয়ত মূৰ্ত্তি করিয়া তাহাকে গড় চলে না কিন্তু তুলির রঙে তাহাকে জাকা চলে। হঠাৎ দেখিলে এমনও মনে হইতে श्रोत्त्व, ८नोबर्ष cक्न कडको शूद्र श्हेप्च्हे ठाशक
