পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভাল । बौषी कश्णि, “जांनी कबूबाब्र शङ्कांब्र श्रब न, चाथाब्र পরিচয় এমনিতেই যথেষ্ট পাবেন।” বীণা যেখানে বসিয়াছিল সেখানে জার বসিবার জালন খালি ছিল না। একপাল মেয়ের কৌতুহলजूटेिब्र गयूथ च्छञ्च८क मैंiड़ कब्राहेब्बा ब्राशिग्न थांब्र বেশীক্ষণ গল্প করা চলে না দেখিয়া সেও উঠিয়া পড়িল। কহিল, “ভিতরে সত্যিই খুব গরম নয়? চলুন বাইরে গিয়ে একটু বেড়ানো যাক ৷” মন্ত্রমুগ্ধের মত অজয় তাহার অনুসরণ করিল। ক্লাবম্বন্ধ মাতুব তাহাকে লক্ষ্য করিতেছে একথা একবার সে ভাবিলও না । বাহিরে গাড়ী-বারান্দার ছাতে দুইজনে পাশাপাশি বেড়াইতে বেড়াইতে বহুক্ষণ কেহ কোনও কথা খুজিয়া পাইল না । নীরবতা ক্রমে অসহ হইয়া উঠিতেছে দেখিয়া অজয় অবশেষে ক্লাবেরই প্রসঙ্গ তুলিল । আজ এই অত্যন্ত্র সময়ের মধ্যেই সে বুঝিয়াছিল, কোনও-না-কোনও রকমে এখানকার সব-কয়টি মানুষের সম্পর্কে এই মেয়েটি এই ক্লাবের একেবারে মর্শ্বস্থানটি অধিকার করিয়া আছে। এখন দেখিল, ক্লাবটিকে ক্লাব বলিয়া বীণা চিন্তাই করে নাই, লে কেবল মাকুয-ক’জনকে জানে এবং অত্যস্ত নিবিড় করিয়া এই মানুষ-ক’টকেই সে অনুভব করিয়াছে । ক্লাবের উজ্জ্বগু এবং কাৰ্য্যপদ্ধতি কি অজয় তাহা জানিতে চাওয়াতে সে কহিল, "জানি না । ওরা সব একদিন ব’সে কি-সমস্ত ঠিক করেছিল, আইন-কানুনগুলোর কাবন-কপিও একটা আমাকে দিয়েছিল। প’ড়ে আমি এত বেশী হেসেছিলাম যে একমাত্র তাইতেই ভীষণ জমে গিয়ে আর কখনও অন্ততঃ আমার কাছে লে-বিষয়ে কেউ কিছু বলেনি। আমি ওদের বলেছি, আইন-কান্থন চুলোয় যাক, সম্প্রতি ক্লাবটিকে টিকিয়ে রাখাটাই সকলের সবচেয়ে বড় উক্ষেপ্ত হওয়া উচিত। তারপর আমরা এখানে কি কয়ূৰ না-করব, নানা অবস্থার মধ্যে পড়ে নিজেদের কচি এবং প্রয়োজন অক্সারে তা ঠিক করে করে নেব। আজকের নিয়ম কাল চলতে হবে, আজকের ষা উদ্দেশু তা কালও বজায় থাকৃতে হবে, श्रृंचण $3& ॰ब्र श् िबििन एष नः ।---बांक्षी, चाश्रनात्र हि भट्न হয় না, মানুষ নিজের ওপর যখন আস্থা হারায়, তখনই নিজেকে বাধবার জন্তে নিয়ম গড়তে বসে ?” অজয় বলিতে পারিত, অনিয়মের নিয়ম ব্যক্তিজীবনে চলতে পারে, সমষ্টিগত জীবনের পক্ষে তা অচল, কিন্তু তাহার পরিবর্ভে একটুক্ষণ চুপ করিয়া থাকিয়৷ বলিল, “কিন্তু নিজেরও গড় নিয়মকে মানতে পার্ব, নিজের উপর এই গভীরতর আস্থা না থাকলে মাছুয নিয়ম রাখতে পারে না, এ কথাটাও ভাববেন ।” চোখের কোণে চকিতে অজয়কে একটু দেখিয়া লইয়া বীণা কহিল, “কথাটাকে সেদিক দিয়ে আমি কখনও ভাবিনি। আচ্ছা, ভেবে দেখব ।” তারপর গম্ভীর হুইয়া গেল। অজয়ের সেই মুহূৰ্বে মনে হইতে লাগিল, তাহার কথাটাকে লে ফিরাইয়া লয়। বলে, "না, তোমার ভেবে দেখে কাজ নেই। তোমার অস্তিত্বের মধ্যে তুমি যে স্বন্দর অনিয়মের সহজ নিয়মটিকে বহন করছ, তার নদীস্রোতের মত অবাধগতিকে শৃঙ্খলিত কর যদি তৰে পৃথিবীর সমস্ত অস্তরাত্মা হঠাৎ একদিনে শুকিয়ে উঠবে।" এজীবনে প্রায় জীবনাতীত কোন দুর্লভ ব্রতফল আশা কঞ্জি নিজেকে নিজের গড় সহস্ৰ নিয়ম-সংযমের নাগপাশে সে যে আটেপুষ্ঠে বাধিয়াছিল, সেইখান হইতে তাহার ক্লিষ্ট অন্তর যেন আৰ্ত্তকণ্ঠে বলিতে চাহিল, ‘নিয়ে চল, তুমি আমাকে নিয়ে চল। ঐ যেখানে তোমার অস্তরের স্বাভাবিক সৌন্দর্ঘ্যের মধ্যে তোমার অপরিসীম মুক্তি, সেইখানে নিয়ে গিয়ে আমাকেও তুমি মুক্তি झांe ? এবারে নীরবতা বীণার অসদ্ধ হইল, কহিল, "চলুন এবার ভেতরে গিয়ে বলা যাক। নয়ত স্বভত্রবাৰু এখুনি আবার পেয়াদা পাঠাবেন আমাকে ধ’রে নিয়ে স্বাবার জন্তে ।” अछञ्चब्रां किब्रिञ्च ङिङ८ब्र «थएबल कब्रिबांधांख निंक्लिब দরজার বাহিরে জঞ্জ অনেকগুলি শিশুকণ্ঠের কোলাহল ধ্বনিত হইয়া উঠিল। "মা-পিসীমা-এদিকে এলো না ...আমাকে নিয়ে যাও---আমাদের খেলা করা হয়ে গিয়েছে