পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जनञ्चबझ्टणब्र ब्रांख1 । बांग्निब्र इन बांब्रांब जकरणब्र ग८ण जलनिकांप्लब्र नज बगान जांद्दछ, जाठिनाब्र मांकषांटन মাটির নীচে প্রকাও চৌবাচ্চ, সমস্ত জাঙিনাটা সেই দিকে ঢাল দিয়ে গাথা এবং বাড়ির জলনিকাশের নলগুলিও সেখানেই গিয়ে পড়েছে। এই রকমে बूटेिब्र वण १ब्रां श्ञ्च ७ब६ uहे जगहे औदनशांब्रtनब्र -आदळण । শহরে তিনটি ভাল রাস্তা আছে, একটি সমূত্রের কুল ধ’রে, তার উপরেই যত বড় বড় আপিস, আর দুটি নতুন চওড়া রাস্তা শহরের ভিতর দিয়ে গিয়েছে। বাকী সব রাস্ত শুধু জাকবাকী নয়, উপরন্তু উচুনীচু, এর একতলা ওর দোতলা ছাড়িয়ে যায়। জার গলিখুঁজির ত কথাই নেই। বাজারহাট বেহার বা পশ্চিম অঞ্চলের মত, সেই রকম এলোমেলো, অপরিষ্কার । বুশীরের অস্তিত্বের একমাত্র কারণ বহির্জগতের সঙ্গে নৌযোগে ব্যবসায়। এতদিন এই বন্দরের মারফতেই কাজেরুণের পথে ভাঙা সেতু এবং পুলিসের ঘাটি বোম্বাই করাচী, এবং অন্ত নানা দেশের কারবার চলত। সম্প্রতি পারস্যে নিয়ম হয়েছে যে, কোন জিনিষ বিদেশ থেকে আমদানী করতে হ’লে প্রথমে তার সমান দামের পারস্তদেশজাত জিনিষ রপ্তানি করতে হবে এবং cगरे ब्रद्धांनिब्र जांकिँक्किdद्र शक्र* यांधनांनैौब्र लाहेद्वगकन পাওয়া যাবে। আমদানী জিনিষের মধ্যে চিনি, চা এবং তামাকের ব্যবসায় রাষ্ট্রের নিজস্ব, অন্ত সব জিনিষের উপর খুব বেশী চুনী ধরা আছে। বলা বাহুল্য, এইসব ব্যাপারে ՊօՖ बांधकांनैौद्ध कांब्रबांब्र «थांब्र ऐं★* थांबांब्र माथिल इटब्रटझ् । ভারতীয় কারবারীর সংখ্যা খুব কমে গেছে, যারা আছে (चषिकारण नांबांबैौ ७ष९ निकि ) छांटनब्र७ जरुन्हा ठांण नङ्ग–७द९ चथिकोश्विरकरें ७थन “ख्झइ” दणो क्लटल जो । ৰোর জানে পুলিসের ঘাট কৰি এসে পৌছবার জাগে কদিন লোকজনের সঙ্গে আলাপ-পরিচয় এবং জায়গা দেখে বেড়ান গেল। বুলীর এবং পারস্তোপসাগরের গভর্ণরজেনারেল শ্ৰীযুক্ত টেলেঘানি মহাশয়ের সঙ্গে আলাপ হ’ল । ইনি টেহুেরাণের অধিবাসী, ফ্রান্সে শিক্ষিত, অতি অমায়িক লোক, ফরাসী ভাষা ভালই জানেন, ইংরেজী খুব অল্প। র্তার ৫ ব্যবস্থায় এবং কাজেরুণী নামে এক স্থানীয় ব্যবসায়ী ভদ্রলোকের সৌজন্তে দেখাশোনা ও খাওয়াদাওয়া. ভালই চলল। বুশীরের থাবার জিনিসের মধ্যে পায়রাটাদা মাছ খুব ভাল, বোম্বাইয়ের পমফ্রেট থেকেও স্বস্বাদ। এখানে বিশেষ দেখবার জিনিষ কিছুই নেই। গত যুদ্ধের সময় ইংরেজ-সেনার এক প্রকাগু ছাউনি এখানে পড়েছিল। তাদের বেতার স্টেশন, সমূত্রের জল চুরিয়ে খাবার জল তৈরির কারখানা, এই সব দেখা গেল। একদিন প্রধান বিচারপতির নিমন্ত্রণে এদের হাইকোর্ট দেখে এলাম। ফরাসী দেশের ছাচে ঢেলে এ দেশে আইন গড়া হয়েছে। রাজকৰ্ম্মচারীদের ঘুষ-ঘাষ নেওয়া বা অন্ত অস্কায় কাজ করার বিচারের জন্ত