পৃথিবীর বর্তমান অবস্থা গত বৎসর, ১৯৩১ খ্ৰীষ্টাৰে, ফ্রান্সে যুদ্ধ বা বিপ্লব” নামক একখানি বহি প্রকাশিত হয় । লেখকের নাম Georges Valois–urst sfrutfal ! এই পুস্তক এ বৎসর ডিক্স নামক একজন ইংরেজ লেখকের দ্বারা অনুবাদিত হইয়াছে।ঞ্চ প্রকাশকেরা এই পুস্তকের প্রতিপাদ্য বিষয়সম্বন্ধে লিথিয়াছেন – ... “The thesis of this book is , that society today is based on the rightato make war, which is fundamentally, the right, of the strongest to take on of the product of the labour of others. he present 0 tே e word with the task, of establishing a new , warless of society, as the only way out of the pregent crisis. This must be the work of the ucers, supported, not by, force, but simply డ్ట్రా rovolution in men's way of thinking.” তাৎপৰ্য্য। “এই পুস্তকের প্রতিপাদ্য বিষয় এই, যে, বর্তমানে মন্তব্যসমাজ যুদ্ধ করিবার অধিকারের উপর প্রতিষ্ঠিত। ইহা মূলতঃ সৰ্ব্বাপেক্ষ শক্তিশালী লোকদের অপরের শ্রমজাত দ্রব্য দখল করিবার অধিকার। এখন যে বর্ষদশক চলিতেছে, তাহাতে বর্তমান সঙ্কট অবস্থা অতিক্রম করিবার একমাত্র উপায় যুদ্ধবিহীন সমাজপৃঙ্খলা আবিষ্কার করিবার ভার পৃথিবীকে লইতে হইবে।” স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠাকল্পে জেনিভায় মহাজাতি-সংঘ বা লীগ অব নেগুঙ্গ, স্থাপিত হওয়া সত্বেও মহুষ্যসমাজে যুদ্ধের অষ্ট্ৰকুল মনোভাব যে বিদ্যমান রহিয়াছে, তাহার ক্ষম্পষ্ট প্রমাণ চীনের বিরুদ্ধে জাপানের অভিযান এবং মাঞ্চুরির দখল। পৃথিবীর শক্তিশালী জাতির ,Revolution” by Geo Valois به دا :్క "పి' or Revolution” in English. George Allen and Unwin, এই অভিযানের বিরোধিতার অভিনয় করিয়াছেন, প্রকৃত বিরোধিতা করেন নাই । কারণ জাপানের মনের ভৰি যেরূপ, তাহদেরও মনের ভাব সেই প্রকার । দক্ষিণ আমেরিকায় ছোট দুটি দেশ বোলিভিয়া ও প্যারাগুয়ের মধ্যে যুদ্ধের দ্বারাও মানবসমাজের বর্তমান ভিত্তি সম্বন্ধে ফরাসী লেখকের উক্তি প্রমাণিত হইতেছে। এই যুদ্ধাভিমুখত কেবল যে ভিন্ন ভিন্ন দেশের পারস্পরিক ব্যবহারে লক্ষিত হয়, তাহা মহে, একই দেশে ভিন্ন ভিন্ন দলের মধ্যেও দেখা যায়। সম্প্রতি জামেনীতে রাষ্ট্রপতি নিৰ্ব্বাচন উপলক্ষে তাহার দৃষ্টাত্ত পাওয়া গিয়াছে। কত জন নির্বাচক কাহার পক্ষে তাহা দেখা নির্বাচনের উদ্বেগু, বাহুবল কোন দলের বেশী তাহা স্থির করা উহার উদ্বেগু নছে। এই জন্ত, বিশুদ্ধ যুক্তির দিক্ দিয়া বিচার করিলে নিৰ্ব্বাচনক্ষেত্রে মারামারিকাটাকাটির স্থান নাই। কিন্তু কাৰ্য্যতঃ মারামারি হইয়৷ थॉएक ७द६ बां८भनिौ८ङ झ्हेब्रां८छ् । हेश, “वण६ बण९ বাহুবলম্’, প্রাচীন উক্তির নবীন দৃষ্টান্ত । ভিন্ন ভিন্ন শ্রেণীর ও ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের মধ্যেও অপরের প্রতি এই যুদ্ধাভিমুখত লক্ষিত হয়। যেমন, আমেরিকায় নিগ্রে ইহুদী ও রোমান ক্যাথলিকদের বিরুদ্ধে, ইংলণ্ডে রোমান ক্যাথলিকদের বিরুদ্ধে, ভারতবর্ষে হিন্দুদের বিরুদ্ধে ইত্যাদি । জাপানে, আমেরিকায়, ফ্রান্সে ও ইউরোপের অল্প কোন কোন দেশে এবং ভারতবর্ষে রাজনৈতিক কারণে মানুষকে যে হত্যা বা হত্যার চেষ্ট হইতেছে, তাহাও মামুষের যুদ্ধাভিমুখতার দৃষ্টান্ত । ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন প্রকারের সমষ্টিগত বা ব্যক্তিগত যুদ্ধাভিমুখত একই মনোবৃত্তির পরিণাম। এই মনোবৃত্তি সমষ্টিগত ভাবে মহাজাতিতে মহাজাতিতে
