পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম:লংখ্যা}" "

  • অস্পৃষ্ঠততা” দূরীকরণ ও স্বরাজ • । মহন্ধী গান্ধীর অনেক-সংস্কৰ্ম্মীও বুঝিতে পারেন না, যে, তিনি “জ পৃষ্ঠাতা" দূরীকরণকে স্বরাজ লাভের জন্য একাঙ্ক আবগক কেন মনে করেন । ইহা বড় আশ্চর্ঘ্যের বিষয়। ’ P

জীমরা কেন উহা একান্ত অবিখ্যক মনে করি. তাঙ্গা অনেকবার বলিয়াছি । আবার সংক্ষেপে বলি । যদি আমাদের রাষ্ট্ৰীয় স্বাধীনত থাকিত, এবং সে অবস্থাতেও যদি আমাদের মধ্যে কোন শ্রেণীর লোককে অস্পৃশ্য মনে করা হুইত, তাহ হইলেও আমরা তাঙ্গাদের “অস্পৃশ্যতা" দূর করা একস্ত আবঙ্গক মনে করিতাম। কোন জা'তের বা শ্রেণীর সকল মাতুষকে কেবল তাহাদের বংশের নিমিত্ত পুরুষানুক্রমে অস্পৃশ্ব মনে করা মহাভ্ৰম, এবং তাঙ্গতে তাঙ্গদের প্রতি অত্যন্ত অষ্ঠায় ও অমান্থধিক নিষ্ঠুর ব্যবহার করা হয়। কোন মাহুষ কেবল দুটি কারণে কিছুকালের জষ্ঠ অস্পৃষ্ঠ হইতে পারে— ১ ) যদি তাঙ্গার ছোয়াচে কোন রোগ হইয়া থাকে, তাহ হইলে সে নীরোগ না হওয়া পর্যাস্ত তাঙ্গকে তাহার সেবা- ‘ শুশ্ৰুষার নিমিত্ত বাস্ত্রীত ছোওয়া উচিত নয় তঞ্জিমিত্ত ছুইলে তংপরৈ হস্ত আদি উত্তমরূপে প্রক্ষালন করা কৰ্ত্তব্য : ১ ) যদি কাগরে শরীরের কোন অ-শে কোন ময়লা, অশুচি, বা অনিষ্টকর পদার্থ লাগিয়া থাকে, তাড়া হইলে তাহার দেঠের পেষ্ট স্থানটি অপ্তগ্য ; তাহা স্পর্শ করিলে হস্ত আদি প্রক্ষালন কর। কৰ্ত্তব্য । কিন্তু কোটি কোটি লোকের সমষ্টি কতকগুলি জাতি পুরুষাঙ্গক্রমে জন্ম হইতে মৃত্যু পৰ্য্যন্ত ছোয়াচে রোগে আক্রান্ত হইয়া থাকে না, এবং তাদের প্রত্যেকের দেহে জয় হইতে মৃত্যু পৰ্যন্ত ময়দা লাগিয়া থাকে না। স্থতবাং তাঙ্গারা সৰ্ব্বদা "অস্পৃশ্য ' হইতে পারে না। অল্পদিকে ব্রাহ্মণাদি নে সব জাতি “ম পৃষ্ঠ” বিবেচিত হয় না, তাদের অনেকে কখন কখন ছোয়াচে ও কুংলিং ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়, এবং डॉशिंदनब अत्रर्थङjत्र७ रूशन रुंeन अंडाङ cनाश्ब्रा अरशंब पांद्रक ४नई cनॅहे সময়ে, তাদের সেবাBEBS B DBBBSBD YDBBB BB BBBBB *~* कैब्र ऐक्रिड नई। . • , " . বিবিধ প্রসঙ্গ—“অস্পৃশ্বতা” দূরীকরণ ও স্বরাজ SAASA SAAAAA AAAAM eAAA AAAA AAAAMAMMMMAAS AAAAA AAAA AAAA AAA SAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAASAAAS ~ ০১:২০, ২১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি) $8t কিন্তু ৰে যে কারণে কোন কোন মাচুম্ব কখল কখন অস্পৃশ্য হইতে পারে, আমরা তাহ নির্দেশ ক্ষরিঙ্গেও ' “অপূখ্যতা” বা "অনাচরণীয়তার" সম্পর্কে মানুষের মনে “ ধে ঘৃণা জবঙ্গ দ্বেষ থাকে, ক্ষণকালের নিমিত্তও আমরা তাঙ্গার সমর্থন করি না । কfহাকেও অবজ্ঞা কয় মক্কা" ভ্রম ও মগ জ্বধৰ্ম্ম । ঈশ্বর সর্বভূতে বিদ্যমান কাহাকেও ” অবজ্ঞা করিলে ঈশ্বরের অবমাননা করা হয়, এবং নিজেরও অপমান ও অনিষ্ট করা হয় । যিনি ধত অধিক পরিমাণে " যত বেশীসংখ্যক জীবকে প্রীতি করিতে পারেন, ভিনি তত অধিক মহৎ ও ঈশ্বরের সদৃশ হন । কঠিন বসন্তু রোগে বা গলিত কুণ্ঠ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদিগকে, তাহীদের" সেবা করিবার নিমিত্ত ভিt, ছুইবার অবখক নাই ; কিন্তু তাহার মানে এ নয় যে তাহাদিগকে ক্ষণকালের জন্তওঁ সৃণা করিতে হইবে। ভী:াদের প্রতি করুণা ও গ্রীতিই * একমাত্র ধৰ্ম্মসঙ্গত মনোভাব । , • অবজ্ঞা অবজ্ঞাত ও অবজ্ঞাত। উভয়েরই অনিষ্ট করে । , মানুষ অবজ্ঞাত হইতে হইতে নিজেই নিজেকে হীন মনে করিতে অভ্যস্ত হয় । পুরুষান্তকমে কোন জাতের মনের : ভাব এইরূপ হইলে তাহারা মন্তব্য ত্বহীন, নিস্তেজ, মৰ্বদাকাজাবিহীন হইয়া বাস্তবিক হেয় তুষ্টয়া পড়ে। “অৰ্শগুস্তা"- “ বোধ এই প্রকারে এদেশে বক্তকোটি মাতুষকে বহুশর্তাষী । ধরিয়া অমানুষ করিয়া রাখিয়াছে। স্বরাজের অর্থ এই, যে, আমরা নিজে নিজের দেশের ও জাতির সকল কর্ণের ' কৰ্ম্মী ও কৰ্ত্ত হইব । এই “আমরা” কাহার ? শুধু “পুখ” জাতিগুলি “আমরা” নহি ; বহুকোটি “অশুগু: ও “অনাচরণীয়” লোকেরাও এই “আমরা’র অন্তর্গত। ' কিন্তু যদি তাগর হেয়, হীন, অমানুষ হইয়া থাকে, তাহা হইলে সমুদয় জাতিটি ত দেশের সব কাজের কাজী, সবা কশ্বের কর্তা হইতে পারে না। কৰ্ত্তা, ধে ইষ্টবে, তাহার निद्रनैड़िा? ८नांछ अर६ भाथाछै। डैट् इeब्र sाई । क्रूि যে-সব জা’ত পুরুষাঙ্গক্রমে অবজ্ঞাত হইয়া আপনাদিগকে হীন ভাবিয়া আসিতেছে, তাহদের শিরদাড়া সোঙ্গ, মাথ৷ উচু সমস্ত শরীরটা সাহসে ও আত্মশক্তিতে বিশ্বাসে খাড়া · इद्देरब ८र्कभन कब्रिग्न ? , * * . ..., বে অবস্থাত কেবল তাহাইজমাহী হইবার সম্ভাবনা