२२९ দেখিল গে গিরিশৃঙ্গে, শীতল তুষার পরে . নলিনী ঘুমারে জছে মান-মুখচ্ছৰি। কঠোর ভূবরে তার এলায়ে পড়েছে কেশ, খসিয়া পড়েছে পাশে লিখিল আঁচল, विश्वाश मञ्चम डोब्र'अर्क-दिल्लीजिएछ, इछि ब्राँ कांक जांप्इ अनावृष्ठ बूट्रू। (s ) नजिनैौब्र धूम थांब्र छांत्रिण न, कषिब्र गश्ङि ङाशब्र আর দেখা হইল না । কবিকেও তাহার পর দিন হইতে সেই বনে আর কেহ দেখিতে পাইল না। নিকটের জিনিষ অবহেলা করিয়া মাহুৰ দূরে চলিয়া যায়, নিকটকে হারায় এবং দুরকেও পায় না, এই কথাটি রবীন্দ্রনাথ বার বার করিয়া বলিয়াছেন। ২০ বৎসর বয়সে লেখা "ভগ্ন-হৃদয়” নামক নাটকখানিতে আরেক কবি মূলিনীরই মত সরল বালিকা মুরলাকে ছাড়িয়া চলিয়া গেল, কাছে থাকিতে বুঝিতে পারিল না যে সে মুরলাকেই ভালবাসে । দেশে দেশে ঘুরিয়া সে কবিও একদিন भूबणांएक भूजिण দেশে দেশে ভ্ৰমিতেছি কোথায়—কোথায় ? সন্মুখে বিশাল মাঠ ধুধু করিতেছে, cन भांप्#ष्ठ अककांब्र-दिखांब्रिग्नां शांह ठांब्रछूत्रिप्ठ ब्रांषिग्न नूष cर्वैtन बब्रिप्ठरइ ! কোথা তুই—কোখ মুরল রে— কোথা তুই গেলি বলু—শুধইব করে?” (২) মুরলার সঙ্গে যখন দেখা হইল, মুরলা তখন মৃত্যুশয্যায়। দেখা হইবার কিছু পরেই সব শেষ হইয়া গেল। আরো কিছুদিন পরে, ২৮ বৎসর বয়সে লেখা “মায়ার থেলা”য় প্রথম হইতে শেষ পর্য্যন্ত একই স্বর বাজিয়াছে— কাছে আছে দেখিতে না পাও ৷ তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের-মত কারে খুজে ময়’ ! cग कि वांप्इ छूवप्न ! সে যে রয়েছে মনে । ( ) ఇ-Tt, et-రిe v\, లిశి | (२) छझशलग्न, २१ श्रृं म% श्रृं ०१s । প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩২৯ [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড । ^^^^్క মায়াকুমারীর বারবার গাহিয়াছে— * विमांक कहब्रह थांदन मब्रन-अरज •" এখন ফিরাৰে তারে কিসের ছলে । - * जांत्रि वधू-जबैौब्रए* नेलौरथ डूशभवान তারে কি পড়েছে মনে বকুল-তলে ? यषम क्ब्रिांप्व जांद्र किरनब्र इष्ण ! মধুনিশি পূর্ণিমার ফিরে আসে বারবার সে জন ফেরে না আর যে গেছে চলে ! আবার ষাট বৎসর বয়সে “তপস্বী”র কথা লিখিয়াছেন। সাধনার একটা পৰ্ব্ব শেষ করে সে চোখ মেলে দেখলে কাঠকুড়ালি মেয়েটি খোপায় পরেচে একটি অশোকের মঞ্জরী আর তার গায়ের কাপড়খালি কুহুম ফুলে রঙ করা । বেন তাকে চেনা যায় অথচ চেনা যায় না, যেন সে এমন একটি জানা স্বর যার পদগুলো মনে পড়চে না । * * তপস্বী দেখেও দেখলে না, আবার তপস্তার মন দিলে । * * মেয়েটি একদিন বললে “প্ৰভু, আমি বহু দুরদেশে যাব, আমাকে আশীৰ্ব্বাদ করে।" তপস্বী বললেন “বাও”। মেয়েট চলে গেল। **তারপর যখন তপস্তা পূর্ণ হল, যখন বর নেওয়ার সময় এল, ইত্ৰ জিজ্ঞাসা করলেন “কি চাও?” তপস্বী তখন বললেন “এই বনের কাঠকুড়ানিকে”। এই বয়সেই আবার লিথিয়াছেন পরীস্থানের রাজপুত্রের কথা । উদাস ঝোরার ধারে বনের মেয়ে কাজরীকে পেয়ে যার মন তৃপ্ত হল না, যে ভালে কাজরীর কালে চেহারার মাঝে পরী ছদ্মবেশে লুকিয়ে আছে। রাজবাড়িতে নিয়ে গিয়েও যে রোজই কাজরীকে বলে “তোমার ছদ্মবেশ ফেলে দাও, আমি যে তোমার পরীর মূৰ্ত্তি দেখতে চাই।" তারপর একদিন যখন কাজরী বলে “ন, আমি আর ফাকি দেব না,” যখন কাৰ্ত্তিকী পূর্ণিমার রাতে তিন প্রহরের বঁশি বাজল, চাদ যখন পশ্চিমে ছেলেচে, শোবার ঘরে বিছানায় শাদ আস্তরণের উপর রাশ করা কুন্দকুল ফেলে রেখে দিয়ে কাজরী যখন চলে গেল, তখন রাজপুত্র বুঝলে, চলে গিয়ে পরী জাপন পরিচয় दिग्न क्षोघ्न एठर्थेन एषांब ठांकि ॰it७ध्रं क्षोघ्न न । t অতএব দেখা যাইতেছে যে কবিকাহিনীর মধ্যেও রবীন্দ্র-সাহিত্যের একটি মূল স্বরের আভাস পাওয়া গেল। এইরূপ মূল স্বরের আভাস পাওয়া যায় বলিয়াই রবীন্দ্রনাথের বাল্য-রচনার আলোচনা হওয়া প্রয়োজন । ॐब\थशाखळ्टम भश्लांनविण [ दि-4 (काभ्रे7ांब )]
- বদবাণ, বৈশাখ ১৩২৯ সংক্ষিপ্ত আন্ধান sve কর इझेब्रांद्वछ । ।
