পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩২৯ * , [ ૨રન હોજ, ઝમ શાહ , AMMAMAMMMA AMAJJJSAAAAAA SAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMAMAMAMAMAAAA

  • -

বৃক্ষের অঙ্গ-ভঙ্গী মানুষের श्रुक्क्कै रहे८ड उशब्र डिथ्:ब्रब्र धवश ड्रक्रिड পার বা:িসঙ্কল ৰেলা তাহার ৰুে আক্ষতি থাকে, দিনের শেষ্ট্ৰেীৱাদিনের ক্লাস্তিহেতু তাই পরিবর্তিত হয়। স্বখে দেউংস্কুল, দুঃখে সে বিবশ। সব জীবজন্তর মূৰ্ত্তি ক্ষণে ক্ষণে পরিবর্তিত হইতেছে ; তাহ কেবল ভিতরের পরিবর্ধন জনিত নহে। বাহিরের আঘাতেও তাহার অদভী বিভিন্ন হইয়া যায়। তাড়নায় কুপিতা ফণিনী মূহুর্ভেই সংহাররূপিণী হইয়া থাকে। - uहेक’ अश्ब्रश् छिडब ७ बांशिबब्र भङिद्र चाब्र তাড়িত হইয়া জীব বহুরূপী হইয়াছে। ভিতরের শক্তির সহিত বাহিরের শক্তির নিরন্তর সংগ্রাম চলিতেছে। আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে, বাহিরের আঘাতের ফলেই ভিতরের শক্তি দিন দিন পরিস্ফুট হইয়া থাকে। এক সময়ে ভিতরে কিছুই ছিল না, বাহির হইতে শক্তি প্রবেশ করিয়া ভিতরে সস্থিত হইয়াছে। যাহা বাহিরে অসীম ছিল, তাহাই ভিতরে সসীম হইল ; এবং সেই ক্ষুত্র তখন বৃহতের সহিত যুঝিতে সমর্থ হয়। সেই ক্ষুদ্র কখনও বাহিরকে বরণ করে, কখনও বা প্রত্যাখ্যান করে। জীবনের এই লীলা বৈচিত্র্যময়ী। জীৰ্বে স্থায় বৃক্ষের ভগীও সৰ্ব্বদা পরিবর্তি ১) লজাবতী এবং স্বৰ্য্যমুখীর পাতাগুলি হুর্ঘ্যের আলোকের দিকে প্রসারিত। ডানদিকে স্থিত তৃতীয় ছবিটিতে স্বৰ্য্যমুখীর আলোর গতি অনুসরণ । হইতেছে। পাত কখনও আঁলোর গানে উন্মুখ,হয়, কখনও প্রচণ্ড রোগ্রতাপ হইতে বিমুখ হয়। এই সকাল বেলার বাগানে বেড়াইতে বেড়াইতে দেখিলাম, যে, স্বৰ্য্যমুখীর গাছটি পূৰ্ব্বগগনের দিকে ঝুঁকিয়া পড়িয়াছে। পাতাগুলি ঘুরিয়া এরূপে সন্নিবেশিত হইয়াছে, ধে, প্রত্যেক পাতার উপরে যেন সূৰ্য্যরশ্মি পূর্ণরূপে পতিত হয়। ইহার জন্য কোন পাতা উপরের দিকে উঠিয়া, থাকে, . আর পাশের পাতাগুলি ডান কিম্ব বামদিকে পাক খাইয়া স্বধ্যকিরণ পূর্ণমাত্রায় আহরণ করে। বৈকাল বেলায় দেখিতে পাইলাম, গাছ ও পাতা পশ্চিমগগনোমুখ হইয়াছে, ডাল এবং সব পাতাগুলি ঘুরিয়া গিয়াছে। কি শক্তির বলে এই পরিবর্তন ঘটিল ? বাহিরের সহিত ভিতরের এ কি অস্তুত সম্বন্ধ ! সূৰ্য্য ত প্রায় পাঁচ কোটি ক্রোশ দূরে, তবে কি রাখীবন্ধনে গাছ দিরাকরের সহিত এইরূপ সন্মিলিত হইল ? উদ্ভিদবিদ্যালম্বন্ধীয় পুস্তকে দেখা যায়, ধে, স্বৰ্য্যমুখীর এই ব্যবহার ‘হীলিওট্রোপিজম্ জনিত । হীলিওট্রোপিজ্বমের বাঙ্গালা অম্বুবাদ, স্বর্ষ্যের দিকে মুখ হওয়া। স্বৰ্য্যমুখী কেন স্বর্ঘ্যের দিকে আক্লষ্ট হয় ? কারণ “স্বর্ধ্যের দিকে মুখ” হওয়াই তাহার প্রবৃত্ত্বি! যখন কোন বিষয়ের - প্রকৃত সন্ধান না পাইয়া মানুষ উৎকণ্ঠিত হয়, তখন কোন ছক্ৰোধ্য মন্ত্রতন্ত্র তাহাকে নিশ্চিন্ত করে। তবে সেই মন্ত্রটি সংস্কৃত, লাটিন, কিম্বা গ্ৰীক ভাষার হওয়া আবগুক । সোজা বাঙ্গালায় কিম্ব অন্ত আধুনিক ভাষায় হইলে মন্ত্রের শক্তি থাম্বে না। এই चञ्च३ औक् शैनिख्यंगिलू भेल স্বৰ্যমুীর ব্যবহার বিশদ হইল । cन शशिरे इफेक, ३शब भट्रॉण्ड নিশ্চয়ই কোন কারণ আছে। এই नय स्रष-डशैचष्ट्रश्च बौदबिबूज थेङ्गाँऊগত কোন পরিবর্তন দ্বারাই 'সাধিত