পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ध्द्रक ও বস্ত্রসমস্তায় বঙ্গমহিলার কর্তব্যঞ্জ মাতৃপূজার বিপুল যজ্ঞের হোতা কশ্বৰীর মহাত্মা গান্ধী কারাগমনের অব্যবহিত পূৰ্ব্বে যে পত্ৰখানি আমাকে লিখিয়াছিলেন হয়ত অনেকে তাহা সংবাদপত্রে পাঠ করিয়াছেন ; তিনি বলিয়াছেন, জাতীয় জীবনের এই মহাসদ্ধিস্থলে দিগৃদিগন্ত হইতে জাগরণের সাড়া ভারতের নব ইতিহাস নিয়তই রচনা করিতেছে। বাংলাদেশের গৃহলক্ষ্মীগণের জাগরণ এই তরঙ্গকে নবধারা প্রদান কল্পিবে বলিয়া তিনি বিশ্বাস করেন। তাই তিনি আজ আমাদের মাতৃজাতির দিকে সকৃষ্ণ নয়নে তাকাইয়া আছেন। যে বিখ্যাত মসূলীন একদিন স্বক্ষশিল্পের নিদর্শন হিসাবে জগতে এক আশ্চৰ্য্য ক্ৰব্য বলিয়া পরিগণিত হইত, তাহ এই বাংলা দেশেরই মায়েদের হাতে-কাটা স্থতোয় তৈরি। তাই আজ আমাদের নারীজাতির দিকে সমস্ত ভারতের বিশেষ দৃষ্টি । - চরকা প্রচলনের প্রথম চেষ্টায় অন্যান্য দশজনের মত আমিও সঙ্গিহান হইয়া বিষ্কপ করিয়াছি। এই রেল পুল কলকজার ও কারখানার দিনে হাভে-ঘোর কাঠের চরকার প্রতিযোগিতা আপাতদৃষ্টিতে হাস্যকর বলিয়া মনে হওয়া বিচিত্র নয়। কিন্তু বাশের চর্কার পশ্চাতে যে প্রাণশক্তির আবেগময় স্পন্ন রহিয়াছে, তাহা তুচ্ছ করিবার নয়। আত্মশক্তিতে বিশ্বাস জাতীয় চরিত্রে যে দৃঢ়তা আনয়ন কৃল্লিতেছে তাঁহাই পরম সম্পদ। আজ আমি আপনাদের নিকট আমার স্বগ্রামবাসীদের উপস্থার দেওয়া খঙ্গ । পরিধান করিয়া আসিয়ছি। তাই আজ আমার হৃদয় দেশ-মাতৃকার স্বহস্তের দেহের জ্ঞান লাভ করিয়া কানায় কাৰায় পূর্ণ হইয়াছে। জাজ উচ্চুলিত হৃদয় কাজ কবির معمحمد. م.

    • उवानी” नब्रभूकूत्र ध्फ़क cबजाब नित्रयमर्मनीष्ठ बहिणा*ि*:क गचन्तन कब्रिां यनड cगैविकै बड़ठद्र नlsार4 । बैभन জীৱনাৰ স্থা, এধ-এগুলি কৰি লিখিত।”

ভাষায় আপনিই বলিয়া উঠিতেছে—“মায়ের দেওয়া মোট কাপড় মাথায় তুলে নে রে ভাই” । আজ আমার পরিধানের কাপড়, গায়ের জাম ও চাদর, সে গুচিত আনিয়া দিয়াছে তাহার তুলনা নাই। এই সভাস্থানে আলিবার ক্ৰিয়ংকাল পূৰ্ব্বে ডাকে আসামবাসী জনৈক ব্যক্তি এই যে স্বতো আমাকে পাঠাইয়া দিয়াছেন তাহ ৬০ নম্বরের সুত৷ অপেক্ষা সুন্নতায় হীন নহে। আজ স্থজল স্থকলা বাংলা দেশের চারিদিকে যে অর: বস্ত্রের মহা হাহাকার উঠিয়াছে, গ্রামে গ্রামে ঘরে ঘরে দরিদ্রতার যে রুদ্র সংহারমুক্তি দেখিয়া আজ দেশবাসী আৰ্ত্ত, সেই দারিদ্র্য দূর করিতে হইলে দেশবাসীর ধনাগমের আয়োজন করা কৰ্ত্তব্য। যে দেশে জন-প্রতি গড়ে দৈনিক এক আনা মায়, সে দেশে যে-কোন প্রকারেরই ধনবর্জনের পথ মুক্তির পথেরই মতে অসঙ্কোচে অবলম্বনীয়। সমগ্র ভারতের জনপ্রতি গড়ে দৈনিক আয় এক আন । ইহাতে বদ্ধমানাধিপ ও দ্বারবঙ্গের মহারাজার স্থায় বিত্তশালী ব্যক্তিগণের আয়ও যোগ করা হইয়াছে। অতএব এই হতভাগ্য দেশ যে কি প্রকার নির্ধন তাহা অধিক বলিবার প্রয়োজন নাই। স্বতরাং চত্বকা কাটিয়| যদি কেহ দৈনিক আয় এক আনাও করিতে পারে, তাহা হইলে দেশের বিস্তু দ্বিগুণিত হইল বলিয়া মনে করা যাইতে পারে। অতএব চরকার রিরুদ্ধে অর্থনৈতিক যুক্তি ভিত্তিহীন। - চাই প্রাণ। অসাড় নিম্পদ হৃদয় সরস করিতে মহাপ্রাণত চাই ; বাংলা দেশে বরিশালের মাটি মহাপ্রাণ অশ্বিনীকুমার দত্তের প্রেরণায় আজ উৰ্ব্বর। তাই বরিশাল আজ খণ্ডুর-প্রচলনে অগ্রণী। উযঃ পাৰ্ব্বও চট্টগ্রাম খন্দর বয়ন করিয়া আজ সরস হইয়াছে। চট্টগ্রামের পাৰ্ব্বত্য অঞ্চলে পাহাড়িয়া ও ভদ্রলোকদের মধ্যে কাপাস চাষ ও খঙ্গর বুনন এতাবৎ চলিয়া আসিতেছে। তাই দেপানে সহজেই রুভকাৰ্য্যত আলিয়াছে। কিন্তু বরিশালের স্থতম অধ্যবসায় আরো প্রশংসনীয়। ইতিমধ্যে আটলক