পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৬২ প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩২৯ । [ ২২শ ভাগ,১ম খণ্ড 象 AAMMM eM MMMMMM MAAA AAAA AAAASAAAA AAAA AAAA AAAAM MMMee eMeMMMeM M AM AM AM M M M M M M M M M M M M M AM eM eM eM M করিয়া পায়ের মোখ পৰ্যন্ত নানা রকমের গয়না থাকে। গরীব মেয়ের রূপা এবং প্রবালের, গয়না ব্যবহার করে। পুতির মালাও তাহারা খুব বেশী ব্যবহার করে। ভিখারী মেয়েরাও অৰ্দ্ধ-উলঙ্গ অবস্থায় একগাদ তামার বালী চুড়ি ইত্যাদি পরিয়া পথে পথে ঘুরিয়া বেড়ায়। সমাজে আরব রমণীর স্থান অস্তান্ত প্রাচ্য দেশ অপেক্ষ অনেক উচুতে। বিবাহ-ব্যাপারে মেয়েদের মতের যথেষ্ট দাম আছে। যাহাকে বিবাহ করিতে বলা হইবে, তাহাকেই যে বিবাহ করিতে হইবে এমন কোন কথা নাই । মেয়ের অমতে জোর করিয়া বিবাহ হইতে পারে না। বিবাহের পূৰ্ব্বে কন্যাই তাহার স্বামীর * গৃহের উদ্দেশে যাত্রা করে। সঙ্গে লোকজন উট ঘোড়া প্রভৃতি অনেক কিছুই যায়। অনেক সহরবাসী আরবরা তাহাদের পুত্রদের মরুভূমির বেদুইনদের সঙ্গে কিছুকাল বাস করিবার জন্ত পাঠাইয়া দেয়। ইহাতে তাহারা শক্ত এবং কষ্টসহিষ্ণু হইয়া ফিরিয়া আসে। আসল বিবাহ-কাৰ্য্য খুব সহজেই এবং অল্প সময়ের মধ্যেই শেষ হইয়া যায়। সহরে একজন কাজির সমক্ষেই প্রতিজ্ঞা করিয়া বিবাহ পাকা করা হয়। মরুভূমিতে যেখানে কাজি মেলা দুষ্কর, সেখানে কস্তার পিতার তাবুর সামনে একটি ভাড়া হত্যা করিলেই বিবাহ হইয়া যায়। বরকে এই বলি দিতে হয়। আরবদের মধ্যে বহুবিবাহ প্রচলিত আছে । কিন্তু আজকাল বহুবিবাহ খুব কমই হয়। আরবদের মধ্যে স্ত্রী বদলের প্রথাও আছে। স্ত্রী বদল করা সম্বন্ধে ইহাদের কোন বাধা দেখা যায় না, বেশ হাসিমুখে স্বচ্ছন্দচিত্তেই তাহা করে। কিন্তু এই প্রথা সমাজের এবং দেশের, পক্ষে খুব কল্যাণের নয়, তাহ বেশ সহজেই বুঝা যায়। সকল নারীই যে ইহাতে সুখী হয় তাহা বলা शृों? न ! স্ত্রীর সহিত বনিবন। না হইলে স্বামী তাহাকে বাপের বাড়ী ক্ষেরং পাঠাইতে পারে। কিন্তু সেই সঙ্গে স্ত্রীর , বাড়ী হইতে সে যাহা-কিছু পাইয়াছে. সবই ফেরৎ পঠাইতে হয়। ভাই তাহার বিধবা ভ্রাতৃবধূকে বিবাহ কৃৱিতে পারে ; তবে ইহাতে ভ্রাতৃবধুর মত থাকা চাই । আরবরা তাহাঁদের খুড়া জেঠীর কন্যাদের বিবাহ করিতে পারে। বড় ভাইএর দাবী সৰ্ব্ব প্রথম। স্বামী তাহার স্ত্রীর সকল রকমের খরচ জোগাইতে বাধ্য। শরচ জোগাইতে না পরিলে স্ত্রী বিবাহ ভঙ্গ করিতে পারে। স্ত্রী যদি ঘরের বিশেষ কোন কাজ করিয়া দেয়, তাহার জন্ত স্বামীকে পয়সা দিতে হয় । • আরব পুরুষ নারীকে খুবই সন্মানের চক্ষে দেখিয়া থাকে। নারীর গভীরতম অপরাধকেও তাহারা অতি সহজেই ক্ষমা করে, তাহার বলে—“নারী দুৰ্ব্বল, পুরুষই তাহাকে পাপের পথে টানে, তাহাদের অপরাধের জন্য পুরুষই দায়ী, কাজেই তাহাদের অপরাধের বোঝা আমাদের ঘাড়েই বহন করিতে হইবে।” আমাদের দেশের নারীর স্থান কোথায় তাহার তুলনা করুন। আরব জাতি অসভ্য—আমরা অনেকে তাই মনে করি। কন্যাকে জোর করিয়া পিতার ঘর হইতে কাড়িয়া লইয়া গিয়া বিবাহ করার কথা এখনও শোনা যায়। এইরূপ বিবাহে স্ত্রী অম্বুর্থী হয় না। কারণ বিবাহ হইয়া গেলে পর স্বামী স্ত্রীকে খুবই আদর এবং শ্রদ্ধার সঙ্গে দেখে । তাহার সঙ্গে কাড়াকাড়ির সম্বন্ধই চিরকালের সম্বন্ধ হয় न ! আরব রমণীদের মধ্যে শিক্ষা বিশেষ নাই। খুব কম নারীই পড়িতে জানে, লিখিতে-জানা স্ত্রীলোক আরো কম। লেখাপড়াজানা যে দু'এক জন নারী আছেন র্তাহারা সবাই প্রায় বড় ঘরের মেয়ে। গরীব ঘরের মেয়েরা সংসারের কাজকৰ্ম্ম শেষ করিয়া লেখাপড়ার সময় অায় পায় না । ঐহেমন্ত চট্টোপাধ্যায় মাতৃত্বের শতকরা ‘ witsfroth Child Welfare Magazines wigwa froजिशिठ *ठकब्र नवब्र७ब्रॉब्रि श्निांबाँ? वांश्ञि हद्देब्रांtझ् । जांभांटमब्र cनार्थब्र मां८ब्रब्र! *ङकब्रां ¢क कङ बचन श्रृंॉरेंबांब्र ८षां★ा, निद्र নিজেদের পরীক্ষা করিয়া তাহ দেখিতে পারেন । “s । शिऽब्र' ंौग्ब्रब्र बबांक्ष इख्रिह्म यच्छ चॆछिं नषङ्ग । भिस्ऽग्न अन्नैौदब्रब्र ७छन यांहीं ह७ब्र॥ ॐफ्रेिष्ठ डांशंद्र यांस्ढदिक ७ब्रन ठांश इश्ङ कभ कि नां, श्री शनि जां★नांब मी जांस थांएक छद्रव পাচ নম্বর কাটা বাইখে। - -