পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R৬৬ ASA SSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAAAASA SAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAAS SASAASAAAS মজার প্রবেশ করিয়াছিল, পতিবিরোগে তিনি একেবারে پیعه اسماعی- بنا نهاده সৰ্ব্বত্যাগিনী গাপিনী সাজিলেন। জাহারাদি এদেশীয় श्चूि विश्वामित्र नाश कfीन श्रेष्ठ कमिडद्र कब्रिज्ञ लश्रजन बहाँ, क्रुि छांडिरङन भांनिप्ङन नां । পতিবিরোগে তাহার পরীক্ষা সম্পূর্ণ হয় নাই। ইহার ছয় মাসের মধ্যেই তাহার একমাত্র প্রিয়তম কন্যা তিলোত্তম পরলোক গমন করেন। . আঘাতের পর আঘাতই কৃষ্ণভাবিনীর জীবন-তরীর भूर्थ ৱািই দিয়াছিল। তিনি আহার-নিজা ত্যাগ করিয়া অনবরত অশ্রজলে বক্ষ ভাসাইতেন । কিন্তু ব্যথাহারী তাহাকে পথ দেখাষ্টয়া দিলেন। র্তাহার মনে কেবলই এই প্রশ্ন হইতে লাগিল—এক সস্তানের জন্ত যাহা পারি নাই জগতের সকল সন্তানকে বক্ষে ধরিয়া তাঙ্কা করিতে হইবে। তাহাতেই আনন্দ, তাহাতেই শান্তি। বৃথা শোক করিয়া দুৰ্ব্বলতার পরিচয় দিই কেন ? নারী যদি জীবনে দুঃখ কষ্ট নীরবে সহ করিতে না পারে তবে নারীর সার্থকতা কিসে ? তিনি হৃদয়ে বল পাইলেন, এক সন্তানকে শিক্ষা দিতে পারেন নাই, জগতে স্ত্রীশিক্ষা বিস্তার দ্বারা সেই ক্ষোভ সঙ্কুর করিতে কৃতসঙ্কল্প হইলেন। ভারত-স্ত্রী-মহামগুলের প্রতিষ্ঠা করিলেন। তাহার স্বামী আই-এ ও বি-এর পাঠ্য বইএর নোট লিখিতেন। সেই বইএর বাধিক আয় প্রায় ৩৪ হাজার টাকা ছিল। দেবেন্দ্রনাথ দাস মহাশয়ের মৃত্যুর পর উাহার পিতা পুত্রবধুর গুণে মুখ হইয় তাহাকে একখানি বাড়ী জীবনস্বত্ব লিখিয়া দেন, ইহার ভাড়াও মাসে প্রায় ७०॥१० छैॉक श्ऊ । স্বামীর নোট লেখার সম্পত্তি ও বাড়ী ভাড়ার ৬•॥৭০ টাকা-এই সকল টাকাই তিনি অনাথ ছাত্রছাত্রীদিগের বেতন ও নানারূপ সৎকার্ধ্যে ব্যয় করিতেন। নিজের জন্ত ১০২ টাকা মাত্র রাখিয়া দিতেন, ইহাতেই তাহার সব ব্যয় जडूणांन इहैङ । ১৯১৩ সালে প্রবেশিকা পরীক্ষা দিয়া প্রথম দিন যখন কৃষ্ণভাৰিনী দাসের সহিত পরিচিত হইতে গেলাম, সে যে কি মুক্তি দেখিলাম তাহ বলিতে পারি না। ত্যাগে প্রবাসী--জ্যৈষ্ঠ, ১৩২৯ [ ২২শ ভাগ; ১ম খণ্ড সালিনী, ব্যবহারে মাতৃরূপিণী, রূপে লক্ষ্মঠাকুরাণী, cङtण जणड जग्निी बदनक गङ्गसि भाँईजांब्र गश्ऊि পরিচয় হইয়াছে, আমন আপনা হইতে মাথা তো কাহারও নিকট কখনও নীচু হয় নাই, এ যে আপনা হইতে মাথা নীচু হইয়া পড়িল। এমন প্রাণ হইতে প্রণাম আমি আর কাহাকেও কখনো করি নাই । ছয় বৎসর যাবৎ তাহার সঙ্গে বসবাস করিয়াছিলাম। . দিনের পর দিন যত যাইতে লাগিল ততই তাহাকে ভালো করিয়া চিনিতে লাগিলাম। দেবীই বটে— দেবী না হইলে যে পতিতাদের দেখিয়া আমরা ঘৃণায় মুখ ফিরাই, তিনি তাহাদের বুকে তুলিয়া লইয়া প্রাণ শীতল করিতেন। অনাথ বিধবার দুঃখ দূর করিবার জন্য তিনি শক্তি সামর্থ্য অর্থ অকাতরে ব্যয় করিতেন । তিনি প্রায়ই বলিতেন—“আমার এক সন্তান গিয়েছে, তার জায়গায় সহস্ৰ সন্তান পেয়েছি—আনন্দময় আঘাতের ভিতর যে এত আনন্দ রেখেছেন তা জানতাম না।” তিনি জীবনে সত্যকে অন্বেষণ করিয়াছিলেন, তাহার সন্ধানও পাইয়াছিলেন। তাহার জীবনের ভিত্তি যে সত্যে প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল আজও তাহার জলন্ত সাক্ষ্য রহিয়াছে। যাহার বাৎসরিক আয় ৩৪ হাজার টাকা, কলিকাতার জনকোলাহলপূর্ণ নগরীতে তিনি কি প্রচণ্ড গ্রীষ্মকালে, কি শীতকালে, কি বর্ষাকালে পদব্রজে কনে-বোঁটির মত আপাদমস্তক দেশী মোট চাদরে ঢাকিয়া নগ্নপদে ভ্রমণ করিতেন। নিতান্ত দূরে যাইতে হইলে ট্রামে যাইতেন, কিন্তু কচিৎ কখনও তাহাকে গাড়ী চড়িতে দেখিয়াছি। বিদেশে যাইতে হইলে তিনি তৃতীয় শ্রেণী ছাড়া কখনও মধ্যম শ্রেণীতে যাইতেন না, —“নিজের আরামের চেয়ে ঐ টাকা যাদের প্রয়োজন তাদের দিলে প্রাণে আরাম । পাই ।” - র্তাহার হাত দুখানি সৰ্ব্বদাই কাৰ্য্যে লাগিয়া থাকিত । এমন কি দাসদাসীদিগকে অধিক পরিশ্রম করিতে দেখিলে তাহাদের কার্ধ্য নিজে ভাগ করিয়া করিতেন। ব্যধিতের বাধা দেখিলে তিনি কিছুতেই স্থির থাকিতে পারিতেন না। র্তাহার প্রাণ ব্যথিত হইয়া উঠিত ও চক্ষু