পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ર૧૨ প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩২৯ , অদ্ভুত বিড়াল আমেরিকার উত্তর উইসকনসিন প্রদেশে এক ভদ্রলোকের একটি বিড়াল আছে। এই বিড়ালটির খাইবার همسر पिप्लांण थांबां★ कब्रिग्नां भूष थाईएउरझ । ধরণ-ধারণ মোটেই পশুর মত নয় । সে বাটিতে মুখ ঢোকাইয়া জিৰ দিয়া দুধ খায় না। থাবা দিয়া দুধ তুলিয়া মুখে দেয়। ইহাতে সময় কিছু বেশী লাগে, কিন্তু দুধ এক ফোটাও পড়িয়া থাকে না। জন্মের পর হইতেই সে এমনি ভাবে খায় । কাঠের বই সিংহলের ছোট ছোট ছেলেমেয়ের কাঠের বই কাঠের বই লইল ছোট ছেলেমেৰে পাঠশালার পথে । [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড পড়ে। কাঠের শ্লেটের উপর রঙে পাঠ লেখা থাকে—সেই পাঠটি পড়ুয়ার মুখস্থ হইলে এবং সে তাহ বার-দুয়েক ঠিক মত বলিতে পারিলে, গুরুমশায় রঙের লেখা তুলিয়া আবার সূতন পাঠ লিখিয়া দেন। ইয়োরোপে মুদ্রাষন্ত্রের প্রচলনের পূৰ্ব্বে এই পদ্ধতিতে পাঠ দেওয়া হইত। তবে কাঠের পরিবর্তে টিন ব্যবহার হইত। অক্ষর লিখিয়৷ তাহা মুছিয়া যাইবার ভয়ে শিঙের পাতে ঢাকিয় দেওয়া হইত। ইহাকে “শিঙ্গা-পুস্তক" বলা হইত। ८छ्भर বর্ষায় ঘুটঘুটে কালো মেঘ, দেখে লাগে ডর ; এমন সময়ে বাছা ছেড়ে না ’ক ঘর ।” খোপে-খাপে কোলা ব্যাঙ, ঝোপে-ঝোপে সাপ, দেখে চমকাবে পিলে, মরে যাবে বাপ । বিটুকেল আঁধারে ভূতগুলো পিলপিল স্যাতস্যাতে ডোবা ছেড়ে তালগাছে কিলবিল। সারাদিন বিছানায় ছেলেদের দুড় দাড়, স্থকো রেখে হাক দেয় ঘনশ্যাম পোদার । হেনকালে ও-পাড়ার ট্যাঙ্গা তেলি প্যালারাম গুটিগুটি চলে পথে, ভয়ে ডাকে রামনাম । বঁধে-পাড়ে মাম্দো—ভূত বড় বেয়াড়, কাচা ফল কেড়ে খায়—আম ভাব পেয়ারা, ছোট ছেলে দেখে যদি নাকে দেয় খাম্‌চে, খুৰ্থ খুড়ো বুড়ো পেলে দেয় মুখ ভাঙচে । বালার গাছগুলো—ডাল তার পটুকী, হাড়গিলে ভূত বলে মনে লাগে খটুকা । নদীপারে শরবনে বিদ্যুং দমকায়,— জানলার ফঁাকুে দেখি—তাও পিলে চমকায় । বাবুদের পোড়ো বাড়ী রাস্তার বা-ধারে, হুতুম-পেঁচার ডাকে থমৃথমে আঁধারে। বাশবনে ফুসফাস-বাতাসের ধাক্কায়, কঞ্চিতে কঞ্চিতে শাকচুনি পাক খায়। ওধারে যেয়ে না বাবা জুলপিতে ধরবে, ভরা সাঝে কেন বাপু বঁাশঝোপে মরূবে ?; - শ্ৰীহেমন্ত চট্টোপাধ্যায় -