পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

●〉やり चार्मक नृशन। कब्रिएउ ठूद्देहरु । ७ङ्ग श्रृंग्न बाक्शब्रिक বিজ্ঞান ও শিল্পবিজ্ঞানের তো কথাই নাই। যদি ইংলণ্ডের জাৰ্ম্মানীর কিম্ব আমেরিকার রাসায়নিক পরিষদের মাসিক-পত্রের মুখপত্র খোলা হয়, এবং তাঁহার বর্ণীকুকেমিক সুচিপত্র দেখা যায়, তাহা হইলে সকলেই দেখিবেন পাশ্চাত্য দেশ-সমূহে ও আমেরিকায় মাত্র এক মাসের মধ্যেই কত শত-শত রাসায়নিক আৰিষ্কার ঘটিতেছে এবং কত শত-সহস্ৰ বিদ্যার্থী বিভিন্ন রসায়নাগারে অক্লান্ত পরিশ্রমে, চির-নূতন উৎসাহে, অনন্তমনা হইয়া জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চায় ধ্যানী যোগীর স্তায় নিবিষ্ট হইয়া আছেন। ইংলণ্ডের গত জানুয়ারী মাসের রাসায়নিক পরিষদের মাসিক-পত্র (Journal ) খুলিয়া গণনা করিলে দেখা যাইবে তাহাতে প্রায় ৪৫০টি নূতন তথ্য আবিষ্কারের প্রবন্ধ রহিয়াছে এবং ঐ মাসে ৭৫০জন রাসায়নিক ঐ সংখ্যায় তাহাঁদের অনুসন্ধানের খবর দিয়াছেন। ইহার সহিত তুলনা করিয়া দেখিলে আমরা কোথায় পড়িয়া আছি ? কবির স্থায় দুঃখের পীড়নে শুধু বলিয়া উঠিতে ইচ্ছা হইবে, “তুমি যে তিমিরে, তুমি সে তিমিরে।” বৰ্ত্তমান পাশ্চাত্য সভ্যতাকে বিজ্ঞানমূলক সভ্যতা বলিলেও অত্যুক্তি হয় না। এই সভ্যতার মূলমন্ত্র হইতেছে, প্রকৃতির অন্তর্নিহিত অনন্তশক্তির উপর প্রভাব বিস্তার পূর্বক তাহাকে নিয়ন্ত্ৰিত করিয়া মানুষের স্থখ ও সজোগে নিযুক্ত করা । ত্যাগের পন্থা অবশু স্বাধ্যাত্মিক হিসাবে উচ্চ পন্থা সন্দেহ নাই; কিন্তু ভোগের ক্ষমতার অভাবে মে ত্যাগ, সে ত্যাগকে তো সাত্ত্বিক ত্যাগ বলা যাইতে পারে না ; কিম্ব আমাদের পূর্বপুরুষেরা এই-সব বৈজ্ঞানিক তথ্য সম্পূর্ণরূপে পবিজ্ঞাত ছিলেন, এই বলিয়া কথার আবরণে আমাদের বর্তমান দৈন্তের লজ্জা নিবারণ করিলেও তো কোন ফললাভের আশা নাই। বর্তমান সভ্যজগতের সমকক্ষ হইতে হইলে আমাদিগকেও তাঁহাদের মত সাধন कब्रिश भखि e ऋषड जर्बन कब्रिएउ श्र, नङ्कवा ঐ বিপুল শক্তির প্রচও সংঘর্ষে জামরা যে অতলে ডুবিয়া যাইব তাহাতে কোন সন্দেহ নাই। আমাদের আত্ম প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩২৯ * [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড AMMAMAMAM MAM eeAMAMAAA AAAAS AAAAA AAAA AAAA AAAA AAAAA ●थवक्ष्मा कब्रिवांब गषब बृजैौङ इहेबांहरु, यांमवित्रएक জাতি হিসাবে বাচিয়া থাকিতে হইলে পাশ্চাত্য জাতি-সমূহের স্থায় আমাদিগকেও একনিষ্ঠ ভাবে বিজ্ঞানের জন্তুসরণ করিতে হইবে । কি বিপুল সাধন ও শক্তি নিয়োগ করিয়া পাশ্চাত্য জগৎ শিল্প ও বিজ্ঞানে দ্রুত উন্নতি লাভ করিতেছে, তাহার বিবরণ পাঠ করিলে অনেক সময়ে বিস্ময়ে অভিভূত হইতে হয়। কি বিপুল উদ্যোগ ও আয়োজন পূৰ্ব্বক তাহারা বিজ্ঞানের সাহায্যে নানাবিধ শিল্পের গতিষ্ঠা করিতেছে, তাহ আমাদের কল্পনার অতীত। কয়েকটি মাত্র দৃষ্টান্ত দিলেই বিষয়টি বেশ পরিষ্কার হইবে । বিগত ইউরোপীয় মহাসমরের জয়-পরাজয় শুধু সামরিক বিক্রম কৌশল ও একনিষ্ঠতার উপর নির্ভর করে নাই ; বরঞ্চ উহাতে বিজ্ঞানের, বিশেষতঃ রসায়ন বিজ্ঞানের ব্যবহারই বিশেষ কাৰ্য্যকারী হইয়াছিল। পাঠক-পাঠিকাগণ হয়ত সংবাদপত্রে পড়িয়া থাকিবেন, যে, জাৰ্মান গভর্ণমেণ্ট যুদ্ধের অনেক বৎসর পূর্ব হইতেই তাহাজের যাবতীয় রাসায়নিক কারখানা-সমূহে যুদ্ধের আবশ্বকীয় নানা গোলাগুলি, বারুদ ও অন্যান্য ভীষণ বিস্ফোরক পদার্থ ও বিষাক্ত দ্রব্যাদি এবং ঔষধ প্রভৃতি প্রস্তুতে রত ছিলেন ; এই কারণে মহাযুদ্ধের প্রথম ভাগে জাৰ্ম্মান সৈন্যের বিজয়িনী শক্তির মুখে যুক্ত-শক্তিকে হটিয়া আসিতে হইয়াছিল । জাৰ্ম্মান সৈন্তেরা যে কত প্রকার বিষাক্ত বায়ু, তরল ও কঠিন পদার্থ বিপক্ষ সৈন্তের প্রতি প্রয়োগ করিয়াছিল তাহা যাহার রীতিমত যুদ্ধের বিবরণাদি পাঠ করিয়াছেন তাহাদের অবিদিত নাই। ইহার প্রতিবিধান-কল্পে যুক্ত-শক্তিরাও আপনাপন রাসায়নিক কারখানা-সমূহে ও রসায়নাগারে শত-সহস্ৰ বিশেষজ্ঞ রসায়নবিদকে যুদ্ধের আবশ্বকীয় দ্রব্যাদি প্রস্তুঙের জন্ত নিযুক্ত করিয়াছিলেন। এই কার্ঘ্যে যুক্তশক্তিরা এতই উন্নতি লাভ করিয়াছিলেন যে এমন কি জার্মানীকেও नउछांछ् इहेब ऊँांशप्नब्र निकै चक्रिरब्र गकि थार्थना করিতে হইয়াছিল। ফলে এই নৃশংস ও বীভৎস হত্যাकां८७ब्र विश्रूण जाण्याचप्नब यश श्रेप्ड कउ नदः नव অত্যাশ্চৰ্যকর রাসায়নিক আবিষ্কার ও নূতন শিল্পের