পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

లిe:R প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩২৯ [ २२° उांग, sञ थe AMAS AM AMMM MMMMMe MMS eM MMM SM MM eM MM eAM MAMM MMMM MM MeMAM AAAA AAAA MMMMMMM MMeM MMMMAMMeM MeM AA AMMAMMAMAM MeM MeMMeM MeM MAMAMeAeeMAM eMAeeAAAA মধুর হাসিয়া রমন জিঙ্গল করিল,-মাচ্ছ, আপনি কতদিন থেকে ছবি আঁকছেন ? - —মনে ত পড়ছে না কতদিন থেকে। এ বিষয়ে কেউ জিজ্ঞাসা করবেন জানলে তারিখটা, মিনিট সেকেণ্ডটা পৰ্য্যন্ত লিখে রাখতুম। বোধ হয় নবছর বয়সের সময়, আমার এক মাম আমার জন্মদিনে এক আঁকবার বাক্স দেন, সেইদিন থেকেই— —আমার কিন্তু ছবি আঁকতে মোটেই ভালো লাগে না, পারি না কিনা। আচ্ছা ওই পাহাড়টায় বেড়াতে গেছেন কোনদিন ? --না, চলুন না, একদিন পিক্‌নিক্‌ করা যাক ওখানে । —আজকের পুডিণ্ট কি বিচ্ছিরি হয়েছিলো : নয় ? ঘ। পুড়ে গেলো ! —ন, বেশ হয়েছিল ত, কিন্তু কালকেরটা চমৎকার - হয়েছিল ! - কি চমৎকার রাত ! না ? কিন্তু বোধ হয় অনেক রাত হয়ে যাচ্ছে। — সুন্দর রাত, খুব বেশী রাত হয়নি, আচ্ছা চলুন, যেতে অনেকক্ষণ লাগবে। পদ্মগুলি নাচাইয়া কয়েকটি অলক মুখ হইতে সরাইয়া রমল উঠিয়া দাড়াইয়া বলিল,--না, মাঠ দিয়ে নয়, এদিকের রাস্তা দিয়ে যাবে, যে রাস্তায় এলুম সে রাস্ত দিয়ে ফিরে যেতে ভালো লাগে না । দুইজনে নীরবে পাশাপাশি চলিল। পথের দুই পাশের গাছের পাতার ফাক দিয়া জ্যোৎস্নার অালে রাঙা-পথেছড়ানো অভ্রগুলির উপর ঝিকিমিকি করিতেছে, বাতাস মাতিয়া উঠিয়াছে। দুইজনেই প্রায় নীরবেই চলিল, মাঝে মাঝে দু'চারিটি ছোট ছোট কথা । সকালে মাধবীর সঙ্গে যাত্রার নীরবতার সহিত, সে প্রভাতালোকদীপ্ত স্তব্ধতার সহিত, এ স্তব্ধতার অনেক প্রভেদ। এ স্তব্ধত যেন কি করোলমুখর, অশ্রুতসঙ্গীতভরা, অসহনীয় মুখময়— সকল কথাগানের অবসান হইয়া শব্দের নীরব অতল পারাবারে জালিয়া পৌঁছিয়াছে। এই জ্যোৎস্নাধারাধৌত তরুছায়াজিঞ্চ মর্শ্বরমুখর রক্তিম মায়াপথ দিয়া তাহার দুইজনে যেন কতকাল চলিয়া আসিয়াছে, যেন কতযুগ চলিয়া যাইতে পারে। কেহ কাহারও মুখে চাহিতে সাহস করিল না, হাতে হাত ধরিতেও ইচ্ছা হইল না, জন্তরে অন্তর স্পর্শ করিয়াছে রম্বতের কাছে এরূপ স্তব্ধতা নূতন নয়, কিন্তু রমলা এই অপূর্ব আধ্যাত্মিক অনুভূতিতে যেন পুষ্পভরা লতার মত নত হইয়া পড়িতেছিল । ... . বাড়ীর সিড়িতে উঠিয়া জ্যোৎস্কার মত হাসিয়া রমলা বলিল, অনেক রাত হযেছে, যান শুয়ে পড়ুনগে। ফুলগুলি দোলাইতে দোলাইতে সে সিড়ি দিয়া রঙ্গীন মেঘের মত তাহার ঘরে চলিয়া গেল। মাধবী তখন তাহার পরে আলো জালাইয়া ‘ভ্ৰষ্টলগ্ন’-পড়িতেছিল— “ফাগুন যামিনী প্রদীপ জলিছে ঘরে, দখিন বাতাস মরিছে বুকের পরে।” ” হিন্দি গানটির স্বর গুঞ্জরণ করিতে করিতে রমল নিজের ঘরে ঢুকিল । এক কোণে আলে৷ জলিতেছে, এই ঘরটিকে এত স্বপূর্ব কিন্তু এত ক্ষুদ্র তাহার কোনদিন বোধ হয় নাই। তাহার দেহের তট ভাঙ্গিয়া প্রাণ আনন্দের বস্তার মত এই জ্যোৎস্বালোকের সহিত মিশিয়া দিকে দিকে ছড়াইয়া পড়িতে চায়, এ ছোট ঘরে সে যেন থাকিতে পারিবে না। রমলা ড্রেসিংটেবিলের আয়নার সাম্নে আসিয়া দাড়াইল, নিজের মুখ চোখ কিছুক্ষণ ধরিয়৷ দেখিল, কবরী খুলিয়া চুলগুলি টানিতে লাগিল, ব্লাউসটা খুলিয়া আলো নিভাইয়া বিছানায় গিয়া বসিল । জ্যোৎস্না দ্বারে প্রতীক্ষমান ছিল, আলো নিভাইতেই ঘরে বর্ষার ধারার মত আসিয়া প্রবেশ করিল। রমলা উঠিয়৷ ঘরের সব জানলা একে একে খুলিতে লাগিল, বহুক্ষণ দিগন্তে তাকাইয়া রহিল। আপনাকে সে ঠিক বুধিয়া উঠিতে পারিতেছিল না, দেহমনের এ অবস্থা তাহার সম্পূর্ণ অজানা, বিশ্বের কোন রহস্যময় অজ্ঞাত স্রোত তাহাকে কোথায় টানিয়া লইয়া যাইতেছে। ভেলভেটনের চাটজুতো খুলিয়া আবার বিছানায় আসিয়া বসিল, এ রাতে cष घूम श्रब ऊांशंब cद्वान श्रांशी नाई, कि अणांना আনন্দময় বেদন, দেহের রক্ত কোন রুদ্রতালে নৃত্য করিতেছে। সে রঙ্গীন জালোয়ানট আন্‌লা হইতে মাথার বালিসের কাছে রাখিয়া একটি পদ্মফুল গুকিতে লাগিল । जरे बिक भन्नाः जागर्न अकबळfब जानक्षमा चशङ्कडिाङ