পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা 1 .സ.യ്ക്കേസഞ്ചത്. സസ് കുഞ്ഞു.സ.സംസ്സ് করিয়া বলিল-Excuse me, এটা কি যোগেশচন্দ্র ঘোষের বাড়ী ? তাহার টুইড, স্বটের দিকে চাহিয়া মাধবী বলিল— ईं । -ब्रउ ब्राम्न कि अर्झन ? —আছেন, আম্বন । " — ও থ্যাঙ্কস । ধীরে যতীন মাধবীর পিছন পিছন চলিল। সে এই সৌন্দৰ্য্যময়ীর সঙ্গে একটু মুস্কিলে পড়িল। নারীর জগৎ তাহার প্রায় অজানা ; নারী সম্বন্ধে কোনরূপ চিন্তা করা সে নিম্প্রয়োজন মনে করে, নারীদের কর্তব্য বা অধিকার সম্বন্ধে তাহার কোন থিওরী বা মত নাই, আর নারীদের বুঝিবার দুরূহ চেষ্টা সে কোনদিন করে নাই। এ তরুণীর সন্তি অকারণ আলাপ করিবার তাছার কোন ইচ্ছা ছিল না। কিন্তু এরূপ চুপচাপ যাইতেও অসোয়াস্তি বোধ হইতেছিল। তীক্ষ্ণ চক্ষু দিয়া বাড়ীখানির গঠনপ্রণালী দেখিতে দেখিতে সে অগ্রসর হইতেছিল, সহসা দোতালার জানলায় আরএকটি তরুণীর হাসি-ভরা মুখ দেখিয় তাহার বুকের রক্ত যেন দুলিয়া উঠিল । রমনা আৰু সকলে বায়ারে বায় নাই, সে জাপন ঘরে বসিয়া এক বন্ধুকে চিঠি লিখিবার ব্যর্থ প্রয়াসে নিযুক্ত ছিল। চিঠিখানি সচিত্র,—কাজীসাহেব, মাধবী, এমন কি মনিয়ারও ছবি ও কথা বাদ যায় নাই ; সে ইংরেজীভাষায় লিখিতেছিল বটে কিন্তু বাংলা অক্ষরে । তাহার কতকগুলি কথা পড়িলেই চিঠির ভাবটা বোঝা যাইবে—মোরিয়াস নাইট, সিমপ্লি রিপিং, छ क्लिधिः, माझेन् कांछौ, हेफेरब्रटैि५ झेडjांनि । क्रिटैिধানি লিখিয়া তাহার উপর হিজিবিজি কাটিতে মৃক্ষ করিল, হিজিবিজির রেখাগুলো মিলিয়া অনেকটা জিতের মুখের মত হইয়া উঠিল দেখিয়া সে কাগজখানিকে उझिछ कब्रिग्ना खांमूल निग्न गडाकूछब्र उ”ब्र cयगिब्र দতেছিল, আর সচিত্র ছিন্নপত্রের লেখাগুলির ভাষা গবি আপন খুলিতে হাসিতেছিল, যতীন তাহার ঐ গলি দেখিয়া বিমুগ্ধ হইয়া গেল। রমল &\;& AMAM AM MeM MM MA AM MMM MMM MMMM MMM MAAA AAAA SAAAAAS SASAAAA AAAA MM eM AMAMAMAAAA যতীনের মধ্যের ইঞ্জিনিয়ার মানুষটি এতক্ষণ বাড়ীখানি দেখিতেছিল, কিন্তু তরণীর হস্ত ও বক্ষের ললিত গতি-ভঙ্গিতে মধুর হাস্যে তাহার অন্তরের প্রেম-ভূষিত মানুষটি জাগিয়া উঠিল। বাতায়নবৰ্ত্তিনী যখন অদৃপ্ত হইল, তাহার সম্মুখবৰ্ত্তিনীর সৌন্দৰ্য্য-মাধুর্ঘ্য সম্বন্ধে সে সজাগ হইয়৷ সচকিত হইয়া উঠিল। রজত ঘরে বহুক্ষণ বহু বিষয়ে মন দিবার চেষ্টা করিয়া অকারণেই বারাগুীয় ঘুরিয়া বেড়াইতেছিল, মাধবীকে ধীরে অচল গাজীৰ্য্যে আসিতে দেখিয়া সরিয়া যাইবে ভাবিতেছে, এমন সময় দেখিল যতীন পিছনে আসিতেছে। যতীন এত আনমনা হইয়া আসিতেছিল যে রজতকে দেখিতেই পায় নাই। মাধবী যখন রজতের দুয়ার দিয়া চলিয়া গেল, তখন রজতের প্রতি তাহার দৃষ্টি পড়িল । —হ্যালো রজটু ! —আরে, এসো, এসে । তারপর ? —তারপর আর কি ? আস্ব বলে আসছি না দেখে নিশ্চয় গালাগাল দিচ্ছিলে, না হলে টায়ারটা ঠিক তোমার বাড়ীর সামনে এসেই ফাটুবে কেন ? রজত যতীনকে নিজের ঘরের দিকে লইয়া গেল। যতীনের দিকে এক গদিওয়ালা চেয়ার ঠেলিয়া দিয়া নিজে ক্রোটনের সারির সম্মুখে এক চেয়ারে বসিল । যতীন পকেট হইতে সিগারেটের বাক্স বাহির করিয়া নিজে এক সিগারেট ধরাইয়া রজতের দিকে চেয়ার টানিয়া রজতকে আর-একটা দিয়া টুপিট খুলিয়া মেঝেতে রাখিয়া বলিল—তারপর রজটু, তোমায় বেশ improved দেখাচ্ছে হে! গাল দুটো গোলাপফুল হয়ে উঠেছে, বাড়ীখানা বেশ suit করেছে বলে ? —হঁ, ভারি স্বন্দর জায়গাটা । তারপর তুমি ? —ও, আমি ডাকবাংলায় আছি। কাল রাত একটার সময় এসেছি, আজ সকালে এক সাহেবের সঙ্গে দেখা করতে বেরুলুম, ঘোষের বাড়ীটা এই দিকেই শুনলুম, মোটরটা কি ঠিক জায়গায় থামূলে ! —গুপ্তধনের সন্ধানে বড় বেশী দুটোছুটি করচ, রাতারাতি লাথপতি হবে ? so so