পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা: মোটরের গতি কুঞ্জি " बिच भाहेण श्हेप्ड शां श्राद्देण ੋਵੇ। शंबी-गाय्श्व घन घन मज्रिरङ হস্তসঞ্চালন ক্ষরিত্বে, লাগিলেন, রমলার দেহ গতির জানন্দে নাচিয় ಕ್ಲಿಕ್ಗ | টার্নারের রংএর হোলিখেল, হুইসলারের বর্ণের কুঙ্কটিকা, ডুলাকের রংয়ের রূপ-কথালোকের মধ্যে যখন এক তরুণ ও এক বৃদ্ধ বর্ণরসিক ডুবিয়া গিয়াছিলেন, তাহাদের পাশে তরুণীটির মন বার বার উদাস হুইয়। উঠিতেছিল, এক মোটরের ভক্‌ ভক্‌ শব বার বার বিক্ৰপেৰুমত বাজিতেছিল। - ঝিল পার হইয়৷ বহুদূর ঘুরিয়া যখন রমলা বাড়ী ফিরিল, তখন রাত হইয়া গিয়াছে ; গেটের নিকট রমলা ও কাজীকে নামাইয়া যতীন ডাকবাংলায় ফিরিল। কত জ্যোৎস্ব রাত্রে কত বিজন দীর্ঘ-পথ-প্রান্তর পার হইয়া তরুর ছায়ায় ছায়ায় হাওয়ার সহিত পাল্লা দিয়া সে মোটরকার হাকাইয়া গিয়াছে, কিন্তু মোটর চালানোয় এমন মাধুরীর স্বাদ সে কখনও পায় নাই। এই জ্যোংঙ্গ-বিজড়িত স্বর্থ-স্বপ্নকে সে বন্ধুর সহিত দেখা করিয়া ভাঙ্গিতে চাহিল না। ডাকবাংলায় গিয়া যতীন ইজিচেয়ারটা বারান্দায় বাহির করিয়া জ্যোৎস্না রাত্রির দিকে চাহিয়া বসিয়া রহিল ; গভীর রাত্রি পর্য্যন্ত জাগিয়া কাটাইল। প্ল্যান আঁকিতে, এষ্টিমেট কষিতে, যন্ত্র ফিটু করিতে, মোটরে ঘুরিতে তাহার অনেক রাত জাগিয়া কাটিয়াছে, কিন্তু অকারণে জ্যোৎস্নার দিকে চাহিয়া রাত কাটানো তাহার জীবনের ইতিহাসে এই প্রথম । হাস্বাহানার সৌরভ-ভরা বাতাস বড় মিঠা লাগিল। বিখপ্রকৃতির সৌন্দর্ঘ্যের প্রতি সে উদাসীন, আজ হৃদয়ের কোন নিতৃত পথ মুক্ত হওয়াতে সৌন্দৰ্য্য-লক্ষ্মী তাহার সমস্ত হৃদয় জয় করিয়া জুড়িয়া বসিল । তাহার বিরুদ্ধে বাধা দিবার শক্তি ব| ইচ্ছা তাহার রহিল না। ছুইখানি মুখ বার বার জ্যোৎস্নায় ভালিয়া উঠিতে লাগিল। ইহাদের মধ্যে কে তাঙ্গার প্রেমিক-হৃদয় জাগাইয়াছে,তাহ তৰ্ক করিয়া বিচার করিবার ইচ্ছা নাই। অপরিসীম স্থখ, অজানী বেদনা—বিশ্বের যে রমলা AMAMMAMA AeAMAMAMMAMA AMAMMAMAMAMAMAAASA రిసిసి خ۹”۶يج۶٣٦ير_ج۹”یي۹N”۶ر_ج ۶ مخه স্বটি-শক্তি প্রজাপতির পাখা রঙীন করি, ফুলের বুকে মধু ঢালিয়া, পাণীর কণ্ঠে গান ভরিয়া, নারীর নয়নে भांबांब्र कँगंग शाडिग्रा नद नव छरग्नब्र थांब्री थवांश्ऊि করিয়া চলিয়াছে, তাহারই রূপ-মায়ার জালে আজ সে ধরা পড়িয়াছে। ইহা হইতে ত্রাণ কোথায় ? ললিত গতি, চকিত চাহনি, দীপ্ত সৌন্দৰ্য্য, কথার সঙ্গীত, শাড়ীর খসখল, আঙ্গুর-আঙ্গুলের স্পর্শ, কেশের সৌরভ–এ মায়াজাল হইতে সে মুক্তি চায় না। ইঞ্জিনের ঝকৃঝকৃ, লোহার ঝনঝন, কল-দেবীর সঙ্গীতই এত দিন তাহার কাছে মধুর লাগিয়াছে, তরুণীর সামান্ত কথায় এত মাধুর্য্য কোথায় লুকানো ছিল ! যতীন যখন মাধবী ও রমলার কথাগুলি ভাবিতেছিল, রজতও তাহারই মত জ্যোৎস্না রাত্রির দিকে চাহিয়৷ বারান্দায় বসিয়া ছিল। তাহার কবিবন্ধুর কথা মনে পড়িল, সে একবার বলিয়াছিল, যে বলে আমি তোমাকে আজীবন ভালবাসব, সে ভাবের ঘোরে মিথ্যে কথা বলে। চিরকাল ভালবাসব, এমন প্রতিজ্ঞ কেউ করতে পারে না । মানসীর যে রূপ দেখে প্রেমের পদ্ম পাপড়ির পর পাপড়ি মেলে বিকশিত হয়, সে রূপ মান হলে, অমৃতের ভাণ্ডার ফুরিয়ে গেলে পদ্ম শুকিয়ে বুরে’ পড়ে। ফুলকে চির অম্লান রাখবার দুঃসহ চেষ্টা করে বলে চারিদিকে দেখ ভালোবাসার ভণ্ডামি । আমি অবশ্য সত্যি প্রেমিকের কথা বলছি, সে বলতে পারে না আমি তোমাকে সবচেয়ে বেশী ভালোবাসি, কেননা সে প্রেমের হিসাব রেখে তুলনা দিয়ে কথা বলতে জানে না। প্রেমের পদ্মই আমাদের ভাগ্যে জোটে, চির অম্লান পারিজাতের সন্ধান কে পেয়েছে ? রজত ভাবিতেছিল, সত্যই প্রেম এমন ফাকি এ চির-চঞ্চল ক্ষণভঙ্গুর প্রেম লইয়। সে কি করিবে ? কাজীসাহেব তখন র্তাহার ঘরে পড়িতেছিলেনসাকী বেয়ার বাদহ, কে আমদ জমান-ই-গুল। তা বশ-কুনীম্‌ তৌবাহ,দিগর দর্-মিয়ান-ই-গুল। (ক্রমশ ) ঐ মণীন্দ্রলাল বহু