পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՏԳեր ৰা, ক্ৰৰে কিছুকালের জন্ত বিশেষভাবে পবিত্র এবং বৈছাতিৰ শক্তিতে পরিপূর্ণ করিয়া রাখা। षडकिंब*६ड ‘उभू पॉक्रिद फठनित्र चना কোন লোক কাহাৰে, ছুইতে পরিবে না, ছুইলেও সেও তাগু হইঞ্জাইবে। যদি কোন নীচু ঘরের লোক এই তাপু করা লোকটিৰুে ছোয়, তবে হয় লে মরিয়া যায়, নয় সেও “তাপু হইয়া যায়। প্রাচীনকালে बफ़ दफ़ मृ#irग्रब्री जवादे ऊांशंदनञ्च १नगच्छखि गएभङ “তাপুং ইই' ধাৰিত। তাঁহাদের শরীর কিম্বা জিনিষপত্র কারারো দুইবার জো ছিল না—তাহা হইলে মরণ কেহ ঠেকাইতে পারিত না। সাধারণ লোকদের মনে তাপু যুদ্ধে ভর এত বেশী ছিল যে অনেক সময় ভুল-ক্রমে ধদি কেহ কোন তাপু করা লোকের কিছু স্পর্শ করিয়া ফেলিত এবং কিছু পরে সে যদি তাহার ভুলের কথা জানিতে পারিত, তবে সে মরিয়া যাইবার ভয়েই মরিয়া যাইত ! এত বড় ভয়ানক প্রতাপ ছিল “তাপুর। কাহাকেও “তাপুং-মুক্ত করিতে হইলে একজন বিশেষ পুরোহিত আসিয়া নানা রকম মন্ত্রাদি পাঠ করিয়া ব্যক্তি বা দ্রব্য বিশেষকে তাপুং-মুক্ত করিত । পুরোহিতরা ইচ্ছামত যে-কোন ব্যক্তি বা দ্রব্যকে তাপু করিয়া রাখিতে পারিত। শস্ত যখন র্কাচ থাকিত তখন তাহ তাপু করা থাকিত। কাচা শস্য পাছে কেহ নষ্ট করে সেই ভয়েই এইরূপ করা হইত। শস্য পাকিলে, পুরোহিত মন্ত্রপাঠ করিয়া তাহাকে তাপু-মুক্ত করিলে লোকে সেই শস্য কাটিতে পারিত। যে-সমস্ত লোক বিশেষভাবে চাষবাসের কাজে, শীকারের কাজে বা মাছ ধরিবার কাজে নিযুক্ত থাকিত, তাহারা সবাই “তাপু” হইয়া থাকিত। তাহার সেই আরন্ধ কাৰ্য্য শেষ না করিয়া এবং পুরোহিত কর্তৃক তাপুমুক্ত না হইয়৷ অন্য কোন কাজে যোগ দিতে পারিত না । দেশ-শাসন-কার্ধ্যে “তাপু" পদ্ধতি বিশেষ ভাবে কাজে লাগিত। “তাপুং লঙ্ঘন করিবার সাধ্য কাহারে ছিল না । “তাপুং-করা ব্যক্তিকে কোন একজন তাপুনা-করা লোক খাবার খাওয়াইয়া দিত। কারণ তাপু ●धबांगैौ-ञांषां, లిఖS - من امه "مي - كوسوعي [ २२* छां★, ३अ १९s. با ۹ میی) یا ۶۳یبی ۶یی ۶۹ تا ۹ করা ব্যক্তি খাদ্যদ্রব্য হস্ত স্বারা স্পর্শ করিলে তাহা তাপু হইয়া যাইবে এবং সেই খাবার মুখে দিলে তাহা প্রাণ-সংহারক হইতেও পারে। অনেক সময় उाभू-कब्र बाखि अक्ब्र भङ भाले इहेरउ भूर्थ कब्रिम्न খাবার তুলিয়া খাইত। মোটের উপর এই “তাপু” পদ্ধতি মাওরি দেশে সকল কার্ধ্যেই নিয়োজিত হইত। মাওরি-সমাজে কষ্ঠা-সন্তানের আগমন খুব বেশী আনন্দের হইত না। পুরুষ-সন্তান হইলে মাওরি সংসারে একটা আনন্দের সাড়া পড়িত। এমন কি অনেক সময় কন্যার বাচা অপেক্ষা মরাই ভাল মনে হইত এবং তাহার জন্ত শিশু-কন্যাকে হত্যা করা হইত। যদি তাহাকে হত্য করা না হইত, তবে তাহাকে এবং নব প্রস্থতিকে গ্রামের বাহিরে "পবিত্র” নদীতে চোবান হইত। চোবানর পর কয়েক দিনের জন্য শিশু-কন্যা এবং তাহার মাতা তাপু হইয়া থাকিত। এই কয়েকদিন মাতা তাহার শিশুকে লইয়া গ্রামের বাহিরে একটা পাতা-দিয়া-ছাওয়া কুঁড়ে ঘরে বাস করিত। তাহার পর একটা বিশেষ অনুষ্ঠান করিয়া শিশুকে এবং তাহার মাতাকে পুরোহিত তাপু-মুক্ত করিতেন। তারপর আর-একবার শিশুর নামকরণের সময় মাওরি-গৃহে একটি বিশেষ উৎসব হইত। জন্মের পরই কন্যাসন্তান নিহত না হইলে বাল্যকালে এবং যৌবনের ২১২১ বৎসর পর্য্যন্ত বড় স্বখে লালিত হইত। বাবা-মা এবং ঘরের অন্তান্ত সবাইকার কাছে সে বড় বেশী আদর পাইত। অাদরের মাত্রা সময় সময় এত বেশী - হুইত যে মেয়ের তাহাতে নষ্ট হইয়াও যাইত। বাল্যকালে এবং কৈশোরে মেয়ের ছেলেদের সঙ্গে খেলা করিয়া বেড়াইত। কতকগুলি খেলা আমাদের দেশের লুকোচুরি, কপাটি, ইত্যাদি খেলার মতই ছিল। দু-একটি খেলা আবার বিশেষ সঙ্গীতের তালে তালে খেলা হইত। এই রকম একটি খেলার নাম ছিল “পোয়” । “পুনি-পুনি” খেলাও গান করিতে করিতে খেলা হইত। সর্দার বংশের এবং অন্ত বড় ঘরের মেয়েদের একটু বয়স হইলেই আর তাহার খেলা-ধূলা করিয়া দিন কাটাইতে পারিত না। একটু বয়স হইলেই তাহদের উদ্ধি পরিতে হইত। পলিনেশিয়ার উদ্ধি দেওয়ার প্রণালী