পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

`్య ং টেস্ট ". ংসাবশিষ্ট ইউরোপ বিপরীত স্বার্থের সংঘাতে যে বিরোধ জাগিয়াছে তাহ সভাজগতকে এমনই আলোড়িত করিতেছে যে, কোনও দেশে রাষ্ট্রনীতির গতি একই পথে বেশীদিন চলিতে পারিতেছে না। রাষ্ট্রনীতির ধার এত শীঘ্র শীঘ্র ভিন্নপঞ্চমুখী হইয় প্রবাহিত হইতেছে যে তাহার ভবিষ্যৎ গতি ও প্রকৃতি সঠিক নিৰ্দ্ধারণ করা এক রকম অসম্ভব বলিলেও চলে। তবে মোটামুটিভাবে দেখিতে গেলে দেখা যায় যে ইউরোপের ধ্বংসোন্মুখ ব্যবসাবাণিজ্যের পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা যে প্রতিযোগিতা জাগাইয়াছে এবং অর্থনৈতিক প্রাধান্তলাভের জন্ত যে চেষ্টা চলিতেছে তাহাকেই আশ্রয় করিয়৷ রাষ্ট্রনীতির গতি পরিবৰ্ত্তিত হইতেছে। কাজেকাজেই রাষ্ট্রনীতির ধারাকে সম্যক্‌ বুঝিতে হইলে ইউরোপের অর্থনৈতিক সমস্তাকে বুঝিতে হইবে । বিগত যুদ্ধের পর ইউরোপের অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পূর্ণ উণ্টইয়৷ গিয়াছে। এখন কেবলমাত্র স্বদেশজাত জব্যের সংরক্ষণের প্রতি দৃষ্টি রাখিলেই চলিতেছে না, সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বের হাটে তাহ প্রচলনের জগু নুতন করির চেষ্টা করিতে হইতেছে। ইংলও বাণিজ্যক্ষেত্রে পূৰ্ব্ব আধিপত্য বজায় রাথিবীর চেষ্টায় অবধি-বাণিজ্যের (free trade ) পরিবর্ষে উপনিবেশগুলির সহিত সম্মিলিত হইয়৷ এক শুষ্কসমবায় (Tarif Union ) গড়িয়৷ তুলিবার চেষ্ট পাইতেছেন। আমেরিকার যুক্তপ্রদেশও ক্যানেড উপনিবেশের সহিত শুষ্ক-সন্ধি করিয়৷ বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সর্বাপেক্ষ বেশী সুবিধা করিয়া লইয়াছেন । মধ্য-ইউরোপের নবীন রাজাগুলিও জেকে-শ্লোভাকিয়ার মন্ত্রী বেনিসের প্রচেষ্টায় এক শুষ্ক-সমবায় গড়িয়া বাণিজ্যের হাটে প্রবল झूट्रेब्रीं छैठेग्नांरझन । সাম্রাজ্য-লোভ ও যুদ্ধের অবগুস্তাবী ফলরূপে এই-সকল বিপরীত ধারার স্বজন হইয়াছে। যুদ্ধের পুৰ্ব্বে জার্মানী বাণিজ্য-ক্ষেত্রে যে প্রাধান্ত লাভ করিয়াছিল, সমগ্র মধ্য ও পূর্ব ইউরোপে যে অর্থনৈতিক খাদ (Economic Trench) কাটিয়৷ অন্ত-দেশজাত পণ্যের প্রবেশ বন্ধ করিয়৷ দিয়াছিল, তাহকে বিনষ্ট করিয়া একটি সাৰ্ব্বজাতিক *fro-Aso ( International Capitalist Trust) on of oil অবাধ-বাণিজ্যের সুবিধা করিয়া দেওয়৷ বিশ্বযুদ্ধের একটি প্রধান উদেখ বলিয়৷ মিত্রশক্তিগণ ঘোষণা করিয়াছিলেন। কিন্তু যুদ্ধ-শেষে জাতিসমূহের সংঘ গঠিত হইল শুধু নামে—প্রবল শক্তিগুলিই সংঘের সৰ্ব্বময় কৰ্ত্ত হইয়। উঠিলেন এবং দুৰ্ব্বল জাতিগুলি প্রবলের স্বার্থের নিকট পরাভব মানিতে বাধ্য হইলেন। কিন্তু এ অবস্থা বেশীদিন রছিল না। প্রবলে প্রবলেও স্বার্থের সংঘাত বাধিয়া উঠিল, জাৰ্ম্মানীর তিরোধানের সঙ্গে সঙ্গেই প্রাধাস্থ্য লাভের জঙ্ক আবার জাতিতে জাতিতে সংঘর্ষ চলিতে লাগিল। পূৰ্ব্বে বিশ্বের হাটে জার্মানীর &यठिदन्तौ हिटलब हेरrब्रज ; जांईांनौब्र ठिप्ङ्गांडांप्दब्र श्रृंग्न भांकिँदमब्र जांदिर्डीव इहेण, छहे धडिरशांशिडी छलिप्ङ शांजिण देश:ब्रtछ यांब्र মার্কিনে। যুদ্ধের অবকাশে আমেরিক বিশ্বের হাটে আপনাকে দৃঢ়প্রতিষ্ঠিত করিৰার হযোগ পাইয়াছিল ; যুদ্ধ৮াসানে তাহ বজায় রাগিবর জষ্ঠ সে প্রাণপণ চেষ্ট পাইতে লাগিল। কাজেই ইংরেজের সহিত মার্কিনের স্বার্থের সংঘাত আরম্ভ হইল । पूकब्र नभग्र कुशान ७ भोज-मञ्जुनब्राश् कब्रिग्न। अङ्गड बनवृकित्र হযোগ আমেরিকার হইয়াছিল। ইউরোপের মুদ্রার মূল্যনিরূপণ অনেকট আমেরিকার ইচ্ছার অধীন হইয় পড়িয়ছিল। আদ্য দিকে ইংরেজের ধনসাম্য বজায় রাখা দায় হইয়া উঠিয়াছিল। ইংরেজের একটা মস্ত বড় সমস্ত হইয়। উঠিয়াছে এই যে, তাহার কাচা মাল বিক্রয় করিবে কাহাঁকে ? যুদ্ধের পূৰ্ব্বে জাৰ্ম্মানী এক বড় ক্রেত। ছিল। কিন্তু পেটুলা-পুটুলি সমেত যাহাকে রাস্তায় বাহির কম্বিয় দেওয়া হইয়াছে সেই পথের ভিখারীকে ক্রেত করা তো সত্তৰপর নয়। জাৰ্ম্মানী, অষ্ট্রীয়, তুর্কী ও রুশিয়ার অবস্থা গহ্বার ভিখারীর মত ; ইহাদের অর্থনৈতিক দুর্দশ সমস্ত ইউরোপকে দুর্দশাপন্ন করিয়৷ छूलिग्रांप्रु । ईशएमब्र बांनिंखा नहे इ७ब्राज्ञ मात्र मरत्र इंटरब्रांप्शन বাণিজ্য-সংহতি নষ্ট হুইয়াছে, ফলে লক্ষ্মী চঞ্চল হওয়াতে প্রসারের শক্তি ক্ষীণ হুইয়াছে । অপরদিকে এসিয়া, আফ্রিকা, দক্ষিণ আমেরিক, অষ্ট্রেলিয় প্রভৃতি দেশে অবাধে বাণিজ্য-বিস্তারের সুবিধা পাইয়া আমেরিক ও জাপানের বাণিজ্যভিত্তি আরও স্বধৃঢ় হইয়া উঠিয়াছে। আমেরিক এতই ধনশালী হইয়া উঠিয়াছে যে মধ্য ও দক্ষিণ ইউরোপের রাজ্যসমূহকে ধারে মাল সরবরাহ কীিয় তাহদের মষ্ট শিল্পের পুনরুদ্ধারে সহায়তা করিবার সামর্থ আমেরিকার আছে। ইংরেজ কিম্বা অন্য কাহারও ঋণ দিবার শক্তি নাই। যুদ্ধের ফলে আমেরিক বিশ্বের হাটে প্রবল হইয়াছে, ইউরোপীয় শক্তিসমূহের মধ্যে ইংরেজ প্রাধান্তলাভ করিয়াছে এবং জাপান প্রতিদ্বন্দ্বীহীন হইয় একচ্ছত্র অধিপতিরূপে পূৰ্ব্বে বিরাজ করিতেছে। আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্র প্রাচ্যে জাপানের এই প্রাধান্তকে খৰ্ব্ব করিতে উৎসুক ; ইংরেজ অমেরিকার ধনপ্রাবল্য সঙ্ক করিতে নারাজ ; ইউরোপে ইংরেজের রাষ্ট্রনৈতিক প্রাধান্ত আবার ফ্রান্সের চক্ষুশূল। এই পরস্পর-বিরোধী শক্তিসমূহের ঈর্ষা পরস্পরকে এমনই ক্ষতবিক্ষত করিতেছে যে ভবিষ্যতে কি ঘটিবে তাহ নিশ্চয় বলা যায় না। তবে যতদুর দেখা যাইতেছে ইংরেজ আমেরিকার বিরুদ্ধে জাপানকে প্রবল রাখিতে চেষ্ট পাইবেন এবং ইংরেজ ও জাপানের সপ্যতার বিরুদ্ধে ফ্রান্স ও আমেরিকার মিত্রতা জমিয় উঠিবে বেশ ভালরকমই। ইংরেজের পক্ষে আবার ফ্রাগের শক্তিকে ব্যাহত করিবার জন্য জাৰ্ম্মান-শক্তির পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রয়াস পাওয়| বিচিত্র নহে। ইতিহাসের গতিকে বিগত যুদ্ধ যে পথে চালাইয়াছে তাহাকে ফিরাইয়৷ অন্তপথে চালান সহজ নহে। তাই মনে হয় যে বিগত যুদ্ধ শেষ যুদ্ধ নহে ; আবার এক লুতম কুরক্ষেত্র বুঝিব। বধির উঠে । भांकिंन ब्रांछा थनिज धन-नन्witन श्ण७ श्रउ cअर्छ । शृशिषैौब्र খনিজ ভৈলের শতকরা ৬০ ভাগ আমেরিকায় যুক্তরাষ্ট্রে পাওয়া ৰায় । *ई शनिज ऊरणद्र थांशांछ हट्टैण्ड श्रांएमब्रिक कणकांमृथांनांब्र छञ्च সন্তীয় শক্তি ব্যবহার করিবার উপায় লাভ করিয়াছে। যুদ্ধের পুৰ্ব্বে মার্কিনের পণ্যবাহী জাহাজ ছিল না। পৃথিবীর পণ্য-বহন কার্বার