পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8లిసి ठांहीं नराकरणं 4है-बहि१मl, गठ), जtखम्र, बक्रकर्ष), ज*ब्रिॐश्, শৌচ, সস্থেtধ, তপঃ, স্বাধ্যায় ও ঈশ্বর-প্রণিধান। ীি চপলাকাপ্ত ভট্টাচাৰ্য্য বৰ্ত্তমান বৎসরের মীমাংসা ( > ) পুষ্করিণীর জলে তুতে দেওয়া পুষ্করিণীর জলে তুষ্ঠে ব্যবহার করিলে মৎস্যের কোন হানি হয় না। * ( পরীক্ষিত । ) শ্ৰী কালিদাস ভট্টাচাৰ্য্য ( R ) ব্ৰহ্মক্ষত্র শব্দের অর্থ শাস্ত্রে ব্ৰহ্মক্ষত্রিয় শব্দটি দ্বিবিধ অর্থে ব্যবহৃত হইতে দেপিতে পাই। ১। “ব্ৰহ্মক্ষত্রস্য যে যোনিবংশে রাজর্ধি সৎকৃত: । ক্ষেমকং প্রাপ্য রাজানং স সংস্থং প্রাপ্যতে কলে ॥" ו זס צ צו8 ৪র্থ অংশে বিষ্ণুপুরাণ। এবং ভাগবত ৯ স্কন্দ ২২ অ ৪৪ গ্লোক । এখানে “ব্ৰহ্মক্ষত্ৰিয়" শব্দের অর্থ ব্ৰাহ্মণ ও ক্ষত্রিয়াতে জাত "মূৰ্বাসিক্ত" জাতি। ২। ব্ৰহ্মক্ষত্রমহিংসস্তুস্তে কোশং সমপুরয়ন । ১৩।৭ সর্গ বালকাও, রামায়ণ । ৩ । পঞ্চ পঞ্চ ন যা ভক্ষ্য ব্ৰহ্মক্ষত্রেণ রাঘব । শল্যক স্বাবিধে গোধা শশঃ কুৰ্ম্মশ্চ পঞ্চমঃ। ৩৯৷১৭ সর্গ, কিষ্কিন্ধ্যাকাও, রামায়ণ । (২) অর্থাৎ “ইক্ষাকুর অমাত্যগণ ব্রাহ্মণ ও ক্ষত্রিরদিগের কোন হিংস না করিয়াই রাজকোষ পূর্ণ রাখিতেন।” (৩) “হে রাখব, শল্যকাদি পঞ্চ নথ-পঞ্চ-বিশিষ্ট জন্তু ব্ৰাহ্মণ ও ক্ষত্রিয়গণের ভক্ষ্য ।” এখানে “ব্ৰহ্ম” ও “ক্ষত্র" দুইটিই স্বতন্ত্র শব্দ ; উহার অর্থ “ব্রহ্ম" অর্থাৎ ব্রাহ্মণ এবং “ক্ষত্র” অর্থাৎ ক্ষত্রিয় বা “রাজা” এরূপ অর্থে ব্যবহৃত হইয়াছে, পরন্তু "মূৰ্দ্ধবসিক্ত” অর্থে প্রযুক্ত হয় নাই। শ্ৰী ললিতমোহন রায় বিদ্যাবিনোদ প্রফেসার কিয়েলহর্ণ বিজয়সেনের প্রহ্লামেশ্বর-মন্দির-প্রশস্তির ব্যাখ্যাকালে “স ব্রহ্মক্ষত্রিয়ানামজনি কুলশিরোদাম সামন্তয়ো:" লাইনটির wd of miton head garland of the clans of the Kshatriyas and Brahinanas. ( Ep. Ind., Vol. I, 35. ) কিন্তু এরূপ ব্যাখ্যা অবেীক্তিক বিবেচনা করিয়া প্রফেসর ডাক্তার eletowth of atten to $ mièason witHisâra “head garland of the Brahma-Kshatra family" with bio-fifts's ভস্তুভট্টকে ব্ৰহ্মক্ষত্রখিত বল হইয়াছে, এবং ইহার অর্থ ভাণ্ডারকার possessed of both priestly and martial energy of ul ফুটনোটে পুনরায় বলিয়াছেন যে তত্ত্ব ভট্ট ব্ৰহ্মক্ষত্রিয় জাতি ছিলেন ইহাও বুঝায়। উক্ত দুই স্থল এবং বল্লাল-চরিতেও সেনবংশীয় রাজাদিগকে ব্ৰহ্মক্ষত্র বলিয়া উল্লেখ করা হইয়াছে দেখিয়া ইহা অনুমান , कब्र cवाष रुग्न अछांद्र श्र बl cष श्शब्र भूक्तं बांक्र१ श्लि ७षः श्नूि-वर्षीअम-नरकांब्रयूख 5नभांखश्न#प्नब्र शूर्ति ऋबिग्न श्ब्राहिल ; তাহার কারণ হয়ত তাহার। ব্রাহ্মণ পদবী অপেক্ষ ক্ষত্রিয় পদই উচ্চতর বিবেচনা করিত। প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩২৯ AMSAMSMSeSeSMeBeMAAAASASASS SSSSSSMAeAMS SSAS SSAS SSASAe SMSAeAMS MSAeS MeSAeM MSMSM MS AeS AeSAAAAASA SAASAASSAAAAAAM AAAA S AAAA S [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড প্রফেসর ভি স্মিথ,মিবারের রাজবংশকে ব্ৰহ্মক্ষত্র-জাতিভুক্ত বলিয়াdझ्न 4द१ &थभां★श्वङ्गणं उठांब्रकांब्र लिशिठ ‘AGuhilots *ौर्षक थिवक ( J. and Proc A. S. B. (N.S.), Vol. V, 1909) wife; कब्रिब्रारश्न अवर उांशप्ठ३ ॐख अश्रूषांप्नब्र मांब्रवख बृहे इश्व । রাজপুত জাতির উৎপত্তি সম্বন্ধে টড প্রভৃতি মনীষিগণ নানাবিধ গবেষণা করিয়াছেন এবং আধুনিক কালেও বহু মতের স্বষ্টি হইয়াছে ; এই-সকল হইতে ইহাই প্রতীয়মান হয়—রাজপুতনায় কতকগুলি শাখার (clan), দক্ষিণাত্য-বাসী অনাৰ্য্য কোল গও প্রভৃতি নীচ জাতির উচ্চস্তরে আরোহণ-জনিত শিষ্ট-সমাজের সহিত একাঙ্গী-করণ নিবন্ধন, স্থষ্টি হইয়াছে এবং আর কতকগুলির পূর্ববৰ্ত্তী ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় প্রভৃতির উচ্চ বর্ণের অধঃপতন-জনিত মধ্যপথে সংরক্ষণ নিবন্ধন স্বটি হইয়াছে এবং এই শেষোক্ত প্রকার শাখার মধ্যেই পড়ে মিবারের রাজবংশ । অধ্যাপক ভাণ্ডারকার বলিয়াছেন যে মিবারের রাণীগণ নাগর ব্রাহ্মণকুল হইতেই উৎপন্ন এবং প্রমাণস্বরূপ উল্লেথ করেন যে যোধপুরের বন্ধার তত্ত্ববায় ও রঞ্জক জাতি পূৰ্ব্বে নাগর ব্রাহ্মণ ছিল এবং সেইরূপেই রাজপুতের গুহিলোট শাখার উৎপত্তি—তাহার পূৰ্ব্বে বৈদেশিক ব্ৰাহ্মণ ছিল এবং পরে অর্থাৎ বিভিন্ন জাতির ঘাত-প্রতিঘাত-জনিত হিন্দু সমাজের একাঙ্গীকরণের পূর্বেই তাহার ব্রাহ্মণত্ব ত্যাগ করিয়া ক্ষত্র-ধর্মোচিত গুণাবলী বরণ করিয়া লয় । ভি স্মিথ এই সকল প্রমাণ উল্লেখ পূর্বক উক্তপ্রকার অনুমান যৌক্তিক বিবেচনা করিয়াছিলেন। শ্ৰী লালমোহন মুখোপাধ্যায় ( b ) ভারতবাসীর জামা পরা ভারতবাসীর জীম পরার কথ৷ বেদেও পাওয়া যার । ঐতরের ব্রাহ্মণে আছে—“সুচ্য বাসঃ সন্দধদিয়াৎ।” ইহা হইতে সত্যব্রতসামগ্ৰমী মহাশয় স্থির করিয়াছেন ছুচ দ্বার সেলাই করা জামার ব্যবহার তখনও fra 1 ( Asiatic Society of Pengal F#r erfors TEJT5সামশ্রমী প্রণীত “ঐতরেয়ালোচনমূ” ১০৩ পৃষ্ঠা দ্রষ্টধ্য। ) "কর্কুক' ‘বাণবার প্রভৃতি শব্দও প্রাচীনকালে কোন না-কোনরূপ জামার অস্তিত্ব প্রমাণিত করে। গৌতমসংহিতার দশম অধ্যায়ে কুব ( কোবৃত বা জাম ) বলিয় একপ্রকার পরিচ্ছদের উল্লেপ আছে । মেগাস্থিনীসের সময় একপ্রকার দীর্ঘ পোষাকের (জাম' ) উল্লেখ পাওয়া যায়। (খ্ৰীযুক্ত জিতেন্দ্রলাল বস্থর প্রাচীন ভারতে বস্থালঙ্কার’ শীর্ষক প্রবন্ধ দ্রষ্টব্য ; ‘মানসী ও মৰ্ম্মবাণী', কীৰ্ত্তিক, ১৩২৮ ) কাদম্বরীতে চাণ্ডালকস্তার বর্ণনকালে তাহার জামার উল্লেখ করা হইয়ছে। 'কধুকেন সমং নারী ভস্তুসঙ্গং সমাচরেৎ । ত্ৰিভিৰ্বর্ষৈণ মধ্যে বা বিধবা ভবতি ধ্রুবম্ ॥" এই কঞ্চক কি সেমিজ অথব৷ সেইরূপ কিছু ? শ্ৰী চিন্তাহরণ চক্ৰবৰ্ত্তী জামার ভারতীয় নাম ‘অঙ্গরক্ষা’। এখনও পশ্চিমার বলিয়া থাকে আঙ রাখখা’। ঠিক কোন সময় হইতে ইহার প্রবর্তন তাহ বলা যায় ন, তবে যখন রামায়ণ-মহাভারতের যুগে লৌহ প্রভৃতি ধাতব পদার্থের অঙ্গাবরণ কবচ প্রভৃতি নির্শিত হই, তখন সে যুগে জামাও প্রস্তুত হইত এরূপ অনুমান বোধ করি আস্তায় হইবে না। त्रभद्रकां८ष *ी७ब्र शांग्र यज्ञांभिनिर्द्विङ cननांब्र छांमांद्र नांभ “कर्पूरक বারবাণোহন্ত্ৰী" বস্ত্রাবৃত সেনার নাম "জামুক্ত, প্রতিমুক্তশ্চ, পিনদ্ধশগপিনদ্ধৰৎ"। নারীর যে প্রাচীনকালে কঁচুলী ব্যবহার করিতেন তাহ