পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ag ritsil ) রিক্তোৰানপিহিতস্তস্যৈতজপিধানং যৎ শিপেডি" অর্থাৎ ব্রাহ্মণ আবরণশুপ্ত হইয়া থাকিলে রিক্ত (তুচ্ছ ) হয়, একারণ শিখাই উহার জপিধান । পূৰ্ব্বকালে ব্রাহ্মণগণ কৌপিনধারী থাকার দরুণ আবরণ-শূন্ত ছিলেন, একারণ জাতপতাগাদি হইতে মস্তককে রক্ষা করিবার জঙ্ক তাহীর মস্তকের আবরণক্ষপে শিখ ধারণ করিতেন। অধুনা মাত্রাজ দেশীয় जांक्रभंग्रं* भद्धएक cषङ्ग% ८क* श्वांङ्ग१ कब्रिग्न थl८कन, छैशश् *ौद्ध-निर्मिहे প্রকৃত শিখ -- আপস্তম্বের একটি বচন আছে—“ন সমাবৃত্ত বপেয়ুরস্কত্র বাঁহীরাদিত্যেকে ।” অর্থাৎ 'বাহার' ভিন্ন অন্ত সময় সমাবৃত্তগণ বপন ( শিক্ষা বর্জন ) করিবে না। "বীহারাদর্শপৌর্ণমাসাঙ্গৰাগবিশেষঃ ” ৰীহার অর্থে দৰ্শ-পৌর্ণমাস যাগের অঙ্গীভূত যাগ বুঝায়। দর্শ-পৌর্ণমাস একটি বৈদিক যজ্ঞ । উপরন্তু ব্রাহ্মণে শিখ|-ধারণের উল্লেখ আছে । মাধবাচাৰ্য্য ‘ব্রাহ্মণ" শব্দের অর্থ করিয়াছেন, “ব্রাহ্মণং মন্ত্রেতরবেদভাগঃ”, মন্ত্র ভিন্ন বেদভাগই ব্ৰাহ্মণ । অতএব দেখা যাইতেছে, যে, বৈদিক সময় হইতেই শিখ ধরণের নিয়ম প্রকাশিত আছে। শ্ৰী জানেত্রনাথ মুখোপাধ্যায় ( ১৩ } সজারু, শশক, প্রতিকুল বায়ু ইত্যাদি অযাত্রা কেন ‘জ্যোতির্বিদাভরণ গ্রন্থে পঞ্চম বর্ষে কর্ণবেধের কথা আছে। “বর্ষে ত্রিভিঃ প্রদরকাওমিতে বা সস্তঃ শিশেtঃ শ্রবণবেধবিধানমাহুঃ”-প্রদরকাওমিতে ( প্রদর= বাণ = পাচ ) পঞ্চম বর্ষে। অর্থাৎ পঞ্চম বর্ষে অখবা তৃতীয় বঘে কর্ণবেধ কৰ্ত্তব্য। মদন-পারিজাতে বলা হইয়াছে, কুলক্ৰমাগত প্রথা অনুসারে কালনির্ণয় করিতে হইবে। কোন কোন গ্রন্থে অযুগ্ম বর্ষ মাত্রে ইহার বিধান দেখিতে পাওয়া যায়। ক্ৰন্দন मांएखङ्गे अयां बl । यथा---'cङ्गांलम९ न ७छ२ सृ|cन पाश्नमा शृव्तांब्रनभ्” (জ্যোতির্ণিবন্ধ }। অমুকুলবায়ু শুভসূচক এরূপ কথা পাওয়া যায়। “বামে মধুরবাকৃপক্ষী বৃক্ষঃ পল্পবিতোহুগ্রতঃ। অনুকূলে বহন বায়ুঃ প্ররণে শুভশংসিনঃ ॥” অমুকুল বায়ু শুভ, স্বতরাং এতিকুল বায়ু অশুভ। শশক যাত্রায় অশুভ, যথা—“গোধা-সপঃ শাশকে{জাহকক্ষ যানে দৃষ্ট: কৃকলাসোইপি নেষ্টঃ" জ্যোতির্ণিবন্ধে শ্ৰীপতি। & - শ্ৰী চিন্তাহরণ চক্ৰবৰ্ত্তী কর্ণবেধের সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রশস্ত সময় হইতেছে জন্মকাল—“জাতমাত্রস্ত বালন্ত মাতুরুৎসঙ্গবৰ্ত্তিন শললা ভেদয়েৎ কৰ্ণং কুচা দ্বিগুণত্ৰয়া" --জ্যোতিষশাস্ত্রে বলে । ক্লাধ্যায়-মহিমা-ইহা ক্লজের স্তব করিয়া রচিত কতগুলি শ্লোক । বর্তমানে যাহা পাওয়া যায় তাহাতে শ্লোক-সংখ্যা ৬৬ ৷ যজুৰ্ব্বেদী বৃসোৎসর্গ গ্রাদ্ধে বৃষের দক্ষিণ কর্ণে সমগ্র রুদ্রাধ্যায় পাঠ করিতে হয়। যজুৰ্ব্বেদীয় দশকর্ণপদ্ধতির পুস্তকে বৃষোৎসর্গের হোমের পর এই ক্ষত্ৰাধ্যায় আছে। উপধুক্ত মীমাংসার কর্ণবৈধ প্রসঙ্গে উল্লিখিত শ্লোকটি হইতে প্রাচীন ভারতবর্ষে কিরূপ সুচের প্রচলন ছিল ৬াহারও আভাস পাওয়া যায়। শললী অর্থাৎ শজারুর কাটায় স্থত পরাইয়া সুচের কার্য্য করা হইত। এবং ইহাতে যখন সদ্যোজাত শিশুর কর্ণবেধ সম্ভবপর হইত তখন অস্তান্ত সীবনকৰ্ম্মও যে ইহার দ্বার। চলিতে পারিত তাহীতে সন্দেহ কি ? গ্ৰী চপলাফাস্ত ভট্টাচায্য রঞ্জাধ্যায় রঞ্জের উপদেশ-কৃত যজুৰ্ব্বেদীর স্বত্ত ; শ্রদ্ধ কায্যে পঠনীয় গ্রন্থাংশ-ভেদ ; ইহা যজুৰ্বেদীদিগের বৃষোৎসর্গে পঠিত হইঙ্গ থাকে। 發 象 ( বিশ্বকোষ ) बैं। दिल्लग्न कृग ब्राग्न বেতালের বৈঠক—মীমাংসা BNలిసి AMAMSMMSMMSMSMSeeA AMA AMA AMAMMAAAS শশক বে অধাত্র। তাহ নিম্নলিখিত শ্লোকে উক্ত হইয়াছে :– সপক্ষতনৱং সৰ্পং গোধাঞ্চ শশঙ্কং বিয়ম্। শ্রাদ্ধপকিঞ্চ পিওঞ্চ মোদকঞ্চ তিলাংস্তথা ॥ (ব্রহ্মবৈবৰ্ত্তপুরাণ ) ‘প্রতিকুল বায়ু অযাত্রা এসম্বন্ধে বিশেষভাবে কোন নির্দেশ নাই, তবে “ঝঞ্জাবীতং রক্তবৃষ্টিং বাদ্যঞ্চ নৃপঘাতকমূ"—এইগুলি অশুভ লক্ষণ বলিয়া ব্ৰহ্মবৈবর্ষপুরাণে লিপিত হইয়াছে। আরও বায়ুকে যদি দৈব বস্তু বলিয়া ধরা যায়, তাহ হইলে প্রতিকূল বায়ু অযাত্র। কারণ নিম্নোঙ্কত শ্লোকে যাত্রাকালে দৈবামুকুল্য একান্ত প্রার্থনীয় বলিয়া গণিত ङ्झेब्रांएकृ । নিজদৈবামুকূল্যে হি প্রতিকূল্যে পরস্য চ | যারা ভূপে যতে৷ দৈবং বলমেতৎ পরং মতম্ ॥ ( যুক্তিকল্পতরু': ) “মুক্তকেশীং ছিল্পনাসাং রুদন্তীৰ্থ দিগম্বরীম্‌” এই বাক্যে নারীর ক্ৰন্দন অযাত্র বিবেচিত হইয়াছে। ক্লাধ্যায় রাগ্রসর্গ নামক পর্কের অংশ বলিয়৷ বোধ হয়। ক্লাসর্গের উল্লেথ দেপিতে পাওয় যার ৪~~ কথিতস্তমস: সর্গে ব্ৰহ্মস্তেয়ং মহামুনে। • রত্নসর্গং প্রবক্ষ্যামি জন্মে নিগদতং শৃণু | ( বিষ্ণুপুরাণ ) ইতি তে কপিতে রাজন ক্লদ্রসর্গ: প্রজাপতে । যঃ শ্ৰুত্বাপি নরঃ সাদ্যোঃ জহা ভূতকৃতং ভয়ম্। ( পাদ্মে স্বৰ্গখণ্ডে ক্লাসর্গ: ৮ অধ্যায়: ) শাস্ত্রে কর্ণবৈধ কেবল পঞ্চম বধেই করিতে হইবে এরূপ কোন অনুজ্ঞা দেখিতে পাওয়া যায় না। তবে অযুগ্মবধে কর্ণবৈধ করিতে হইবে এইরূপ বিধান আছে । প্রমাণ--- ন জগমাসে ন চ চৈত্রপোষে ন বর্ণযুগে ন হরে প্রস্থপ্তে। ( দীপিকায়ামূ) & কিন্তু বিদ্যারম্ভ পঞ্চম বর্ষে করাইতে হয় :– “অপঠনদিনবর্জ্যং পাঠয়েৎ পঞ্চমেহদে।" "সম্প্রীপ্তে পঞ্চমে বর্ষে অপ্রস্বপ্তে জনাদ নে ॥" ( বিষ্ণুধৰ্ম্মোন্তরে ) ঐ বিজয়কৃষ্ণ প্লায় ( > b ) হিন্দুধৰ্ম্মে পৌত্তলিকতার ইতিহাস এই জিজ্ঞাসার যথাসম্ভব সংক্ষিপ্ত উত্তর পূজ্যপাদ শ্ৰীযুক্ত নলিনীকান্তু ভট্টশালী মহাশয়ের প্রবন্ধ হইতে নিয়ে উদ্ধৃত হইল – “আৰ্য্যদের ••• ••• ঋগ্বেদের প্রাচীনতম স্থৰ গুলিতে ধর্মের যে মূৰ্ত্তি আমরা দেখিতে পাই—উহাই ধৰ্ম্ম-ভাবের সনাতন আদিম মূৰ্ত্তি । আর্য্যেতর জাতির মধ্যেও যখনই ধৰ্ম্মম্ভাব প্রথম দেখা গিয়াছে—তখনই এই মূৰ্ত্তি ... ... । এই মূৰ্ত্তিটি—জলে, স্থলে, অন্তরীক্ষে, অগ্নিতে, বায়ুতে, যাহা-কিছুর সঙ্গে দৈনিক জীবন-যাত্রায় মানুণের পরিচয় হয়, তাহাঁতেই একটি দেহাতিরিক্ত স্বগী চিন্ময় সত্তীর কল্পন এবং তাহতে মানবের শক্তির অতীষ্ঠ শক্তির অর্থাৎ দেবত্বের অরোপ । ঋগ্বেদে এইরূপ দেবতার অভাব নাই। অগ্নি দেবতা, বায়ু দেবতা, ইত্র দেবতা, স্বৰ্য্য দেবতা, বিষ্ণু দেবতা ইত্যাদি । ধর্ণের এই পৰ্য্যন্ত প্রকাশ সমস্ত