পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফাউন্‌টেন পেন সাফ করা বৈশাখ মাসের “প্রবাসীতে” “ফাউণ্টেন পেনসাফ করা" শীৰ্ষক একটি প্রবন্ধ দেখিলাম ( পৃঃ ৫৮ ) । কিন্তু দুঃখের বিধর এই যে, যে প্রণালীর কথা ইহাতে লিপিত হইয়াছে তাহ সম্পূর্ণ ভুল। ফাউন্টেন পেনের পক্ষে ইহা অনিষ্টকর--মারাত্মক । “কলমের মধ্যে গরম জল" ভরিলে কলম ফুলিবেই, এবং ইহার গৰ্ব বড় হইবেই।--বেশী না হউক সামান্ত হইবেই। ইহার ফল এই হইবে যে কলমের স্কু-এর ঘরও বড় হইবে, এবং nib-holder আর অtট হইয়া বসিবে না— কালী চুয়াষ্টবে। কলমের feederটিও অল্পবিস্তর ফুলিবে এবং তাহ হইলে কালি ঠিক আসিবে না। এইরূপে কলমের প্রত্যেক অংশটি অল্প-বিস্তর বড় হইয়৷ কলমটিকে একেবারে পদার্থহীন, অকৰ্ম্মণ্য করিয়া দিবে। বাল্যকালে অনেকগুলি ফাউণ্টেন পেন গরম জলে ধুইয়া একেবারে নষ্ট করিয়াছি বলিয়৷ শ্ৰীযুক্ত হেমন্তবাবুকে প্রতিবাদ করিতে সাহসী হইলাম।– ফাউন্টেন পেন সাফ করার একটি অতি সোজা ও সুন্দর উপায় আছে। কলমটির কালি ফেলিয়৷ দিয়৷ দু-একবার ঠাণ্ড জ্বলে ধুইতে হইবে। পরে কলমটিকে methylated spiritএ কয়েক যন্ট ডুবাইয়৷ রাখিতে হইবে। Spiritএ কলমের ভিতরকার প্রত্যেক অংশের “কাঙ্গির দানা" গলিয়৷ বাহির হইয়া যাইবে, এবং কলমটি একেবারে সাফ, হইবে। তাহার পর কলমটি মুছিয়া কালি ভরিলেই কলমটি ব্যবহার-যোগ্য হইবে । শ্ৰী বীরেন্দ্রনাথ ঘোষ একেবারে ফুটন্ত জল কলমে ভরিলে কলম নষ্ট হইবেই। গরম জল অর্থাৎ ঠাও। জলকে কিঞ্চিৎ গরম করিয়া লইয়। কলমে ভরিয়৷ ধুইতে হইবে। তাহাতে কলম নষ্ট হইবে না। আমি নিজে এই প্রকারে কলম ধুইয়া ব্যবহার করিতেছি । কলম একটুও খারাপ হয় নাই । আমেরিক এবং ইউরোপেও এই প্রকারে ঝরণা-কলম পরিষ্কার कङ्गां झग्न । শ্ৰী হেমন্ত চট্টোপাধ্যায় হারামণি ? প্রবাসী বৈশাখ ( ১৩২৯ ) সংখ্যার প্রকাশিত 'হারামণি'র সকল भांन७णि यकृठ हांब्रांभगि नग्न,-इंशग्न छूउँौग्न श्रृंiन*ि v ब्रछनौकांख সেন প্রণীত “কল্যাণী” পুস্তকের দ্বিতীয় সংস্করণে “জন্তদৃষ্টি" নাম দিয়া প্রকাশিত হইয়াছে। শ্ৰী নগেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় § నాన్గ్స উচ্চে উড্ডয়ন “প্রবাসী"তে খ্ৰীযুক্ত নগেন্দ্র ভট্টশালী মহাশয় পঞ্চশস্যে লিথিয়াছেন যে ল্যারি-বর্জেস ২১,৯০৯ ফুট উঠিয়াছেন, ইহার বেশী কেহ কোনদিন উঠেন নাই। কিন্তু “ব্যোম্যান” নামক প্রবন্ধে দেপিতে পাই যে James Glacier 2s. . . It of gifton নগেন্দ্র গুপ্ত আমেরিকান বিমান-বীর শ্ৰেীয়েডের ( Schroeder ) গত ১৯২s সনের ফেব্রুয়ারি মাসে ৩৩,১৩৩ ফুট উচ্চে উঠেন। তিনি Lepere biplaneএ চড়িয়া এই আশ্চৰ্য্য কাজটি করেন। o শ্ৰী হেমন্ত চট্টোপাধ্যায় দেবী কৃষ্ণভাবিনী দাস বর্তমান সনের জ্যৈষ্ঠ মাসের প্রবাসীতে "কৃষ্ণভাবিনী-স্মৃতি-সভায়" প্রবন্ধে দেপিলাম যে “দেবী কৃষ্ণভীবিনী দাস চুয়াডাঙ্গার এক সম্রাপ্ত ঘরে জন্মগ্রহণ করেন ৷” কিন্তু স্বৰ্গীয় কৃষ্ণভাবিনী দাস মুর্শিদাবাদ জেলার চোয়। গ্রামে প্রসিদ্ধ সর্বাধিকারী বংশে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন। তিনি স্বৰ্গীয় জয়নারায়ণ সৰ্ব্বাধিকারী মহাশয়ের কস্ত ছিলেন। শ্ৰী নৃপেন্দ্রনারায়ণ সৰ্ব্বাধিকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের পৰীক্ষায় অনুপস্থিতি জ্যৈষ্ঠ মাসের প্রবাসীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় অনুপস্থিতি সম্বন্ধে যে কয়টি লাইন লেখা হইয়াছে তাহার ভিত্তি নিতান্তই অমূলক । প্রথমতঃ হাইকোর্টের বিচারপতি শ্ৰীযুক্ত চারুচন্দ্র ঘোষের যে পুত্রের বিষয় উল্লেখ করিয়া উক্ত লাইন কয়টি লেখা হইয়াছে সে পুত্র এ বৎসর বি-এসসি পরীক্ষা দেয় নাই। দ্বিতীয়তঃ সে পরীক্ষার প্রত্যেক দিবসই উপস্থিত ছিল কোনও দিনও অনুপস্থিত ছিল না। কেবলমাত্র একদিন পরীক্ষার সময় বিশেষ অসুস্থত বোধ করাতে ১ ঘণ্টা প্রশ্নের উত্তর করিয়া হল পরিত্যাগ করিয়া চলিয় আসে। আমি যতদূর তাহার বিষয় জানি তাঁহাতে মনে হয় সে কোনও বিষয়ে এক পেপার পরীক্ষা দিতে অক্ষম হইলেও পাস্ করিবার বিশেষ সম্ভাবন । তাহার পর “তাহীকে পাস করা যায় কি ন বিবেচনা করিবার জন্ত উহার বিষয়টি মডারেটারদের নিকট পেস্ করা হইয়াছে”—এ সংবাদের ভিত্তি সম্পূর্ণ কাল্পনিক বলিয়া বিবেচিত হইতে পারে। কারণ, আমার তমুর জানা আছে তাহাতে মনে হয় পরীক্ষায় অনুপস্থিত থাকিয়াও কেহ পাস করিয়া দিবার জন্ত কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সীণ্ডিকেটের নিকট আবেদন-পত্ৰ পাঠাইতে পারে না। আপনি এ সংবা র্যাহার নিকট হইতে পাইয়াছেন, আমার মনে হয় তাহার সংবাদ ঠিক্‌ নহে। অতএব আপনার স্থায় বিদ্বান ও বিচক্ষণ ব্যক্তির পক্ষে এ সুমাস্ক বিষয় লইয়৷